বাংলা সাহিত্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
27.56.38.156-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে NahidSultanBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
১৫০ নং লাইন:
== আধুনিক বাংলা কবিতা ==
১৮০০- বর্তমান, চলমান। মধ্য ও আধুনিক যুগের মধ্যে যিনি সেতুবন্ধন তৈরি করেন তিনি হলেন বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে, মধ্যযুগের তিরোভাব এবং আধুনিক যুগের আবির্ভাবের সীমারেখার সময়ে কাব্যচর্চাকারীই হচ্ছেন যুগসন্ধিক্ষণের কবি। অর্থাৎ লেখায় মধ্যযুগের ক্ষয়িষ্ণু প্রভাব এবং আধুনিককালের ঈষৎ আভাস, দু'য়েরই উপস্থিতি লক্ষণীয়। উল্লেখযোগ্য যুগসন্ধিক্ষণের কবি হচ্ছেন [[ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত]] (১৮১২-১৮৫৯)। [[মাইকেল মধুসূদন দত্ত]] (১৮২৪-১৮৭৩) মধ্যযুগীয় পয়ারমাত্রার ভেঙে কবি প্রবেশ করেন মুক্ত ছন্দে।রচনা করেন সনেট। লাভ করেন, আধুনিক কবিতার জনকের খ্যাতি। ইউরোপীয় ভাবধারার রোমান্টিক ও গীতি কবি [[বিহারীলাল চক্রবর্তী]] (১৮৩৫-১৮৯৪) ভোরের পাখি নামে পরিচিত ছিলেন। মহিরুহ বৃক্ষের ন্যায় বাংলা সাহিত্যে প্রবেশ করে কবিগুরু [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] (১৮৬১-১৯৪১)। মহাকাব্য ব্যতিত সাহিক্যের এমন কোন শাখা নেই যেখানে তিনি খ্যাতির স্তম্বটি প্রতিষ্ঠা করেননি। রবীন্দ্রানুসারী ভাবধারার অন্যান্য কবিরা হলেন: [[সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত]], [[যতীন্দ্রমোহন বাগচী]] বিশ শতকের শুরুতে কবিতায় পঞ্চপুরুষ রবীন্দ্রবিরোধিতার করেন, তারা হলেন: [[মোহিতলাল মজুমদার]], [[কাজী নজরুল ইসলাম]] ও [[যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত]]। আধুনিক কবিতার স্বর্ণযুগ: রবীন্দ্র ভাব ধারার বাইরে এসে দশক প্রথার চলু করেন তিরিশের পঞ্চপান্ডব কবি: [[অমিয় চক্রবর্তী]] (১৯০১-৮৭), [[জীবনানন্দ দাশ|জীবননান্দ দাশ]] (১৮৯৯-১৯৫৪), [[বুদ্ধদেব বসু]] (১৯০৮-৭৪), [[বিষ্ণু দে]] (১৯০৯-৮২), [[সুধীন্দ্রনাথ দত্ত]] (১৯০১-৬০)।
তাছাড়া বর্তমান কালে শ্রেষ্ঠ কবি [[দীপঙ্কর সাহা (দীপ)]] (2000-)।
 
== বাংলা কথাসাহিত্য ==
২৬৯ ⟶ ২৬৮ নং লাইন:
 
{{div col|colwidth=15em|gap=2em}}
* [[দীপঙ্কর সাহা দীপ]]
* [[অঞ্জন আচার্য]]
* [[অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়]]