শ্রীনিকেতন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
৬৪ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
১৯১২ সালে [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] রায়পুরের জমিদার কর্নেল নরেন্দ্রপ্রসন্ন সিংহের কাছ থেকে [[সুরুল]] গ্রাম সন্নিহিত কুঠিবাড়িটি দশ হাজার টাকায় কেনেন। সুরুল গ্রামটি ছিল [[শান্তিনিকেতন]] থেকে তিন কিলোমিটার দূরে। ১৯০১ সালে শান্তিনিকেতনে [[বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়|ব্রহ্মবিদ্যালয়]] স্থাপনের পর থেকেই রবীন্দ্রনাথ পল্লিসংস্কার নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করেছিলেন। সুরুল কুঠিবাড়িটি কেনার পর সেই মত অল্পবিস্তর কাজও শুরু হয়। ১৯২১ সালের শেষভাগে রবীন্দ্রনাথ এখানে স্থাপন করেন “পল্লীসংগঠন কেন্দ্র”। ১৯২২ সালে ইংল্যান্ড থেকে ভারতে এসে [[লেনার্ড নাইট এলমহার্স্ট]] এই সংস্থার পরিচালনভার গ্রহণ করেন।
শ্রীনিকেতন নামটির উল্লেখ পাওয়া যায় ১৯২৩ সাল থেকে। পল্লীসংগঠন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২৩ সালেই। তবে সুরুল সমিতির প্রতিষ্ঠা হয়েছিল আগেই। বিশ্বভারতীর দ্বিতীয় শিক্ষাপ্রাঙ্গন শ্রীনিকেতনের কাজের উদ্দেশ্য ছিল কৃষির উন্নতি, রোগ নিবারণ, সমবায় প্রথায় ধর্মগোলা স্থাপন, চিকিৎসার সুব্যবস্থা, ও স্বাস্থ্য বিষয়ে গ্রামবাসীদের সচেতন করে তোলা। পল্লী সংগঠন বিভাগ থেকে শিল্পভবন, শিক্ষাসত্র ও শিক্ষাচর্চাসদন ইত্যাদি কর্মকাণ্ড শান্তিনিকেতনের পাশাপাশি শ্রীনিকেতনেও বিস্তার লাভ করে।<ref name=gov/>
৭০ নং লাইন:
শান্তিনিকেতনে ১৯২৪ সালে প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাসত্রটি ১৯২৭ সালে শ্রীনিকেতনে উঠে আসে। ১৯৩৬ সালে দরিদ্রসাধারণের শিক্ষার সুযোগকে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য স্থাপিত হয় লোক-শিক্ষা সংসদ। পরের বছর গ্রামীণ স্কুল শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য চালু হয় শিক্ষাচর্চা।<ref name=gov/> ১৯৬৩ সালে একটি কৃষি মহাবিদ্যালয় “পল্লীশিক্ষাসদন” এবং ১৯৭৭ সালে “পল্লীচর্চাকেন্দ্র” স্থাপিত হয় শ্রীনিকেতনে।<ref name=Basak/>
১৯৪১ সালে সরকারি সহযোগিতায় শ্রীনিকেতনে প্রতিষ্ঠিত হয় “শিশু ও মাতৃমঙ্গল কেন্দ্র”। ১৯৫১ সালে “পল্লী সংগঠন কেন্দ্র” ও “শিল্পসদন” সংযুক্ত হয়ে “পল্লীসংগঠন বিভাগ” গঠিত হয়। এই বিভাগের অন্তর্গত ছিল স্বাস্থ্য, শিক্ষা, শিল্প-প্রশিক্ষণ ও উৎপাদন, গো-পালন ইত্যাদি। ১৯৫৫
== বর্তমান শ্রীনিকেতন ==
|