চ্যাম্প: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Abu Bakkar Siddiki (Shobuz) (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৯ নং লাইন:
 
* [[দেব (অভিনেতা)|দেব]] - শিবাজি
 
* [[রুক্মিণী মৈত্র]] - জয়া
 
* [[চিরঞ্জিত চক্রবর্তী]] - বুড়ো বাগচি
 
* [[প্রিয়াঙ্কা সরকার]] - সাথী
* পদ্মনাভ দাশগুপ্ত -
 
* পদ্মনাভ দাশগুপ্ত -
 
* [[লাবণী সরকার]] - শিবাজির মা
* বিপ্লব চ্যাটার্জী -
 
* বিপ্লব চ্যাটার্জী -
 
* [[সুপ্রিয় দত্ত]] -
 
* [[কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়]] -
 
==গল্প==
গোটা সিনেমার কোলাজ দিয়েই শুরু হয় ছোট্ট শিবাজির উত্থান কাহিনী। পুরুলিয়ার কোন এক প্রত্যন্ত গ্রামের অভাব অনটনে মানুষ হওয়া ছোট্ট শিবাজি ডাস্টবিন থেকে খাবার খুঁজতে গিয়ে কুড়িয়ে পায় বক্সিং গ্লাভস আর দেখতে পায় বাড়ির পাশে মুদির দোকানের সাদা-কালো টিভিতে গুরুদেব মুহাম্মদ আলির বক্সিং! ব্যস ছোট্ট শিবাজির মাথায় ঢুকে যায় বড় হয়ে কি হতে চলছে, সেই সাধনাতে মগ্ন ছোট্ট শিবাজি ডুব দেয় গ্রামের পুকুরে আর জাম্প কাটে বেরিয়ে আসে শিবাজি (দেব), সাদর অভ্যর্থনা পায় হলের হাততালি আর সিটি দিয়ে! এরপরই শিবাজি পায় তার শিক্ষাগুরু বুড়োদা (চিরঞ্জিৎ) কে, যার হাত ধরে সে প্রথমবার আসে কলকাতায় আর সঙ্গে পায় একজন অন্ধভক্ত বুড়োদা’র বোন  সাথী (প্রিয়াঙ্কা সরকার) কে, যে নিজের সোনার হার বিক্রি করে কিনে নিয়ে আসে বক্সিং গ্লাভস শিবাজির জন্য! এরপর নানা ঘাত-প্রতিঘাতে এগিয়ে যায় শিবাজির ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ান হওয়ার গল্প। গল্পের প্রত্যেক মোড়ে মেলে বেশ কয়েকটি চরিত্র, তাঁদেরতাদের মধ্যে কমলেশ্বর মুখার্জি, পদ্মনাভ দাসগুপ্ত বেশ নজর কেড়েছেন। আর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ একটা কথা এই সিনেমা মনে করায় যে, প্রত্যেক সফল পুরুষের পেছনে থাকেন একজন নারী! এই আপ্তবাক্য এখানে ভীষণ স্পষ্ট, শিবাজি’র জীবনেও দুজন নারী কখনো হাঁসিয়েছেন আবার কখনো কাঁদিয়েছেন, একজন শিবাজির মা (লাবণী সরকার) ও স্ত্রী জয়া (রুক্মিণী)।
 
== সংগীত ==