স্বরলিপি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Bengali Akarmatrik Swaralipi.jpg|thumb|250px|বাংলা আকারমাত্রিক স্বরলিপি]]
'''স্বরলিপি''' হল লিখিত চিহ্নের দ্বারা [[সঙ্গীত|সাঙ্গীতিক]] স্বরকে লিপিবদ্ধ করার পদ্ধতি। বহু প্রাচীন সভ্যতায় বিভিন্ন প্রতীকের সাহায্যে সুর লিপিবদ্ধ করার প্রচলন থাকলেও তা আধুনিক স্বরলিপির মত স্বয়ংসম্পূর্ণ ছিল না। [[মধ্যযুগ|মধ্যযুগীয়]] ইউরোপে প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ স্বরলিপি লিখন পদ্ধতি গড়ে ওঠে এবং পরবর্তীকালে তা সমগ্র বিশ্বের বিভিন্ন ধরণেরধরনের সঙ্গীতে গৃহীত হয়।
 
স্বরলিপি লিখন পদ্ধতি ২ প্রকার<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=সহজ পদ্ধতির বাঁশী শিক্ষা|শেষাংশ=মৃণাল দাশ গুপ্ত|প্রথমাংশ=|বছর=২০১৩|প্রকাশক=অশোক ধর, গণেশ এন্ড কোং, ৯৮ হাজারী লেইন, চট্টগ্রাম|অবস্থান=চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ|পাতাসমূহ=১২|আইএসবিএন=}}</ref>
৯ নং লাইন:
{{মূল|আকারমাত্রিক স্বরলিপি}}
 
[[ভারত|ভারতে]] আকারমাত্রিক স্বরলিপি উদ্ভাবন করেন দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং পরবর্তীকালে তাঁরতার অনুজ জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর সেই পদ্ধতির উন্নয়ন করেন। এই পদ্ধতির স্বরলিপিতে আ-কার (া)-এর মত চিহ্ন ব্যবহার করে তালের মাত্রা চিহ্নিত করা হয় এবং এ কারণেই এই পদ্ধতির নাম ''আকারমাত্রিক''। এই পদ্ধতিতে সাতটি শুদ্ধ স্বর এবং পাঁচটি বিকৃত স্বর মিলিয়ে মোট বারোটি স্বর লিখিত হয় আ-কার সহযোগে। স্বরগুলি লিখিত হয় এইভাবে,
{| class="wikitable"
|+