বুচনা জাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→ইতিহাস: Fixed typo ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
|||
১ নং লাইন:
'''বুচনা জাল''' (ইংরেজিতে Fyke net) মাছ ধরার এক ধরনের ফাঁদ। বাঁশের তৈরি মাছ ধরা ফাঁদ বুচনার মতো দেখতে তাই এটি বুচনা জাল হিসেবে পরিচিত। বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি বুচনার বিপরীতে জেলেরা এর ব্যবহার করে থাকে। এছাড়া হাতে বোনা জাল ও বাঁশের কঞ্চিতে তৈরি চাকতির ব্যবহার রয়েছে বলে এটিকে '''চাক জাল''' ও কিছু অঞ্চলে '''টোনা জাল''' নামেও পরিচিত। <ref name="jago">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=বর্ষায় জনপ্রিয় চাক জাল |ইউআরএল=https://www.jagonews24.com/country/news/306292 |সংগ্রহের-তারিখ=২ জুন ২০১৯ |এজেন্সি=[[জাগো নিউজ]] |তারিখ=১৬ জুলাই ২০১৭}}</ref>
==বিবরণ==
সূতা আর [[বাঁশ|বাঁশের কঞ্চি]] দিয়ে বিশেষ প্রক্রিয়ায় এ জাল তৈরি করা হয়। দেশিয় প্রজাতির ছোট মাছ ধরার জন্যে বাঁশের তৈরি ফাঁদ চাঁইয়ের ব্যবহার কমে যাওয়ার পর থেকে জেলেরা বুচনা জালের দিকে ঝুঁকেছেন। বাঁশের তৈরি বুচনার বিপরীতে বর্ষা মৌসুমে উপকূলীয় অঞ্চলের ধানখেতে ও ছোট নালা থেকে বুচনা জাল দিয়ে [[চিংড়ি|চিংড়িসহ]] দেশিয় প্রজাতির মাছ ধরা হয়। এ জালটি সাধারণত মৌসুমী [[জেলে|জেলেদের]] কাছে জনপ্রিয়। <ref name="jago" /><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=বুচনা জাল দেশী মাছ শিকারের নতুন ফাঁদ |ইউআরএল=http://www.dailynayadiganta.com/?/detail/news/233853?m=0 |সংগ্রহের-তারিখ=২ জুন ২০১৯ |এজেন্সি=[[দৈনিক নয়া দিগন্ত]] |তারিখ=৮ জুলাই ২০১৭}}
উৎপাদন সমস্যায় উপকূলীয় অঞ্চলে বাঁশের সংকট বেড়েছে। তাই বাঁশ দিয়ে তৈরি মাছ ধরার বিভিন্ন ফাঁদের বিপরীতে '''বুচনা জাল''' জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বুচনা জাল দিয়ে [[মিঠা পানি|মিঠা পানিতে]] [[বর্ষাকাল|বর্ষা মৌসুমে]] মাছ ধরা ও বহনকরা সহজ। তাই জেলেরা [[জ্যৈষ্ঠ]], [[আষাঢ়]], [[শ্রাবণ]] ও [[ভাদ্র]] এ ৪ মাস এটি দিয়ে দেশিয় মাছ ধরে থাকে। <ref name="vhorer kagoj">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=নিষিদ্ধ ‘বুচনা জাল’ দেশি মাছ শিকারের নতুন ফাঁদ |ইউআরএল=http://www.bhorerkagoj.com/print-edition/2017/07/08/154978.php |সংগ্রহের-তারিখ=২ জুন ২০১৯ |এজেন্সি=ছাপা সংস্করণ |প্রকাশক=[[দৈনিক ভোরের কাগজ]] |তারিখ=৮ জুলাই ২০১৭}}</ref> মাছ ধরার সহজ মাধ্যম হিসেবে উপকূলীয় গ্রামাঞ্চলে এটিকে সহজ মাধ্যম হিসেবে ধরা হয়। এতে মাছ আহরণকারী জেলের পরিশ্রম কম হয় তবে কৌশলী হতে হয়। <ref name="Banglanews">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=এখনো জনপ্রিয় চাই-বুচনা |ইউআরএল=https://m.banglanews24.com/national/news/bd/595484.details |সংগ্রহের-তারিখ=৭ জুন ২০১৯ |কর্ম=ভাষা- বাংলা |এজেন্সি=[[বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম]] |তারিখ=১৬ আগস্ট ২০১৭}}</ref>
১০ ⟶ ৯ নং লাইন:
==ব্যবহার পদ্ধতি==
বর্ষা কালে উপকূলীয় ধান চাষের জমি ও চরাঞ্চলের নালায় [[মৎস্য শিকার|মৎস্য শিকারীরা]] বাঁশের তৈরি চাইয়ের বিপরীতে এটি সাধারণ প্রবাহমান পানির স্রোতধারায় বসিয়ে থাকেন। এটি প্রথমে স্রোতধারাকে অনুসরণ লম্বালম্বিভাবে পাতানো হয়। জালটি পানিতে মেলে ধরতে বাঁশের চাকতির সাহায্য নেয়া হয়। এ ফাঁদটি কতক্ষণ পানিতে রাখতে হয় তার উপকূলের জোয়ার ভাটার ওপর নির্ভর করে। গ্রামের নিম্ন আয়ের মানুষ বোডা জাল দিয়ে মাছ ধরতে অভ্যস্ত। এ পদ্ধতিতে পুরো বর্ষা মৌসুমে চিংড়িসহ দেশিয় প্রজাতির বিভিন্ন ছোটাকৃতির মাছ ধরা হয়।<ref name="alokito bangladesh"
==চিত্রশালা==
২৬ ⟶ ২৫ নং লাইন:
{{সূত্র তালিকা|২}}
{{
[[বিষয়শ্রেণী:মাছ ধরার সরঞ্জাম]]
[[বিষয়শ্রেণী:মাছ ধরার কৌশল]]
|