মহাদেবী বর্মা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৪ নং লাইন:
}}
 
'''মহাদেবী বর্মা''' (২৬ মার্চ ১৯০৭ — ১১ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭) একজন [[হিন্দি]]ভাষী কবি ছিলেন। তিনি নারী শিক্ষার প্রাসারেও অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিলেন। তাঁকেতাকে "আধুনিক কালের [[মীরাবাঈ|মীরা]]" হিসাবে অভিহিত করা হয়।আধুনিক হিন্দি কাব্যধারার "ছায়াবাদ" ঘরানার (১৯১৪-১৯৩৪)একজন উল্লেখযোগ্য কবি মহাদেবী বর্মা ।এলাহাবাদে "প্রয়াগ মহিলা বিদ্যাপীঠ" এ তিনি বহুবছর অধ্যক্ষা এবং উপাচার্য ছিলেন।তিনি ১৯৭৯ সালে সাহিত্যে আজীবন অবদানের জন্য [[পদ্মবিভূষণ|"]] সাহিত্য[[সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার|একাদেমী পুরষ্কার]]" পান।এছাড়াও ১৯৫৬ সালে [[পদ্মভূষণ|"পদ্মভূষণ"]] সম্মানে ভূষিত হন এবং ১৯৮৮ সালে [[পদ্মবিভূষণ|"পদ্মবিভূষণ]]" সম্মানলাভ করেন।
 
==জীবনকাল==
 
মহাদেবী [[Uttar pradesh|ফারুকাবাদে]] এক কায়স্থ আইনজীবি পরিবারে জন্মগ্রহনজন্মগ্রহণ করেন। পিতা গোবিন্দ প্রসাদ বর্মা আর মাতা হেমা রানী।তার জগমহন আর মনমহন নামে দুটি ভাই ও শ্যামা নামে একটি বোন ছিল[[ইন্দোর|।ইন্দোর]]বাসী ডঃ স্বরূপ নারায়ন বর্মার সঙ্গে অনেক ছোট বেলায় মহাদেবী বর্মার বিবাহ হয়।মহাদেবী বর্মা [[এলাহাবাদ]] বিশ্ব বিদ্যালয় থেকে ১৯২৯ সালে বি এ পাশ করেন, এবং ১৯৩৩ সালে এম এ পাশ ক্রেন। ১৯৬৬ সালে স্বামীর মৃত্যুর পর এলাহাবাদে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু ক্রেন।প্রথম মহিলা অধ্যক্ষ হিসাবে নিযুক্ত হন।
 
==প্রথম জীবন==
২৫ নং লাইন:
 
==কর্মজীবন==
ছায়াবাদী ঘরানার একজন গুরুত্বপূর্ণ কবি মহাদেবী বর্মা ।তিনি চিত্রকর হিসাবেও খ্যাতিলাভ ক্রেন।তিনি অসংখ্য ছোট গল্প লেখেন।"গিল্লু" গল্পটির জন্য তিনি অনেক সমাদর পান ।তাঁর।তার গ্রন্থ গুলি হল -
 
*নীহার (১৯৩০)