খনিয়াদিঘি মসজিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৮৯ নং লাইন:
 
}}
'''খনিয়াদিঘি মসজিদ''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি ঐতিহাসিক স্থাপত্য যার অবস্থান [[চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা|চাঁপাইনবাবগঞ্জ]] জেলার [[ছোট সোনা মসজিদ|ছোট সোনা মসজিদের]] সন্নিকটে। এটি আনুমানিক ১৫'দশ শতকে নির্মিত হয়েছিলো, যা গৌড়ের প্রাচীন কৃতিগুলোর অন্যতম মনে করা হয়। ধারণা করা হয় ১৪৮০ খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে কোন এক রাজবিবি মসজিদটি নির্মাণ করেন। মসজিদটি দেখতে প্রায় মালদার চামকাটি মসজিদের মত।। এটি স্থানীয়ভাবে '''চামচিকা মসজিদ''' এবং '''রাজবিবি মসজিদ''' নামেও পরিচিত।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=চক্রবর্তী |প্রথমাংশ১=রজনীকান্ত |ইউআরএল=http://50.30.47.15/ebook/bangla/Gourer_Itihas.pdf |বিন্যাস=PDF |শিরোনাম=গৌড়ের ইতিহাস |সংস্করণ=1 & 2 |অবস্থান=Bankim Chatterjee Street, Calcutta 700 073 |প্রকাশক=Dev's Publishing |তারিখ=January 1999 }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
 
==ইতিহাস==
১৪৫০ থেকে ১৫৬৫ খ্রিস্টাব্দখ্রিষ্টাব্দ অবধি [[গৌড়]] ছিল তৎকালীন বাংলার রাজধানী ; এ সময়ই এ মসজিদটি নির্মিত হয়েছিল। এই মসজিদের পাশে বিশাল এক দিঘি রয়েছে যার নাম খনিয়া দিঘী নামে পরিচিত। কাছাকাছি আরেকটি মসজিদের নাম [[দারাসবাড়ি মসজিদ]]। মসজিদটি দীর্ঘকাল আগে পরিত্যাক্ত হয়েছে। পরিচর্যার অভাবে এ মসজিদটি বিলীয়মান।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=সালাউদ্দিন |প্রথমাংশ১=মোহাম্মদ |শিরোনাম=গৌড়বঙ্গ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ এর প্রাচীন নিদর্শন |অধ্যায়=ছোট সোনা মসজিদ |সংস্করণ=2 |অবস্থান=ঢাকা, বাংলাদেশ |প্রকাশক=জাতীয় সাহিত্য পরিষদ |তারিখ=২৬ মার্চ ২০১০ইং |পাতা=112 }}</ref>
 
== অবস্থান ==