বাসুদেব সার্বভৌম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
১ নং লাইন:
'''বাসুদেব সার্বভৌম''' পঞ্চদশ শতাব্দীর একজন বেদান্ত ও ন্যায়শাস্ত্র বিশারদ ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.dibalok.com/news/details/Beanibazar/916|শিরোনাম=রঘুনাথ শিরোমণি নৈয়ায়িক পন্ডিত ন্যায় শাস্ত্রের প্রবর্তক|শেষাংশ=Chowdhury|প্রথমাংশ=IT Lab Solutions, Debojyoty|ওয়েবসাইট=www.dibalok.com|ভাষা=Bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-01-06}}</ref><ref name=":0" /> বাংলায় প্রথম নব্যন্যায়ের প্রবর্তন করেন। চৈতন্যদেব পুরীতে তার শিষ্যত্ব গ্রহণ করেছিলেন। তবে
== শিক্ষা জীবন ==
তিনি তার পিতার কাছে নব্যন্যায় অধ্যয়ন করেছিলেন। পরবর্তীকালে সেই সময়ের ন্যায় শাস্ত্র অধ্যয়নের জন্য মিথিলায় যান। তিনি মিথিলার বিখ্যাত পন্ডিত পক্ষধর মিশ্রের নিকটও কিছুদিন ন্যায়শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন এবং
=== মিথিলায় বিদ্যালাভ ===
৯ নং লাইন:
কিংবদন্তি রয়েছে, বাসুদেব সার্বভৌম ছিলেন সেই ব্যক্তি যিনি প্রায় সব পুঁথি কণ্ঠস্থ করে নিয়ে এসেছিলেন। কিংবদন্তি রয়েছে, {{cquote| একবার তাঁর মা তাঁকে আগুন আনতে পাঠিয়েছিলেন। বালক বাসুদেব চলে যান একটি টোলে। টোলের পণ্ডিত তখন তাঁর পরীক্ষা নেন। তিনি বলেন, যেখানে আগুন জ্বলছে, সেখান থেকে আগুন নিয়ে নিতে। সবাই শিউরে উঠেছিলেন। ছোট বাসুদেব কী করে আগুন থেকে আগুন নেবেন? কিন্তু বাসুদেব জল ঢেলে মাটি কাদা করে পুরু করে সেই কাদা দুই হাতে নিয়ে তার উপরে রাখলেন একটি জ্বলন্ত কাঠ।}}
এই ঘটনার পর লোকমুখে তার বুদ্ধির কথা ছড়িয়ে পরে। তারপরেই নবদ্বীপের পণ্ডিতেরা বাসুদেবকেই দায়িত্ব দিলেন মিথিলা থেকে নব্যন্যায় শিখে আসতে। কিন্তু বাসুদেব মিথিলা গেলে, সেখানকার পণ্ডিতেরা
== কর্ম জীবন ==
তিনি নবদ্বীপে একটি চতুষ্পাঠী খুলে কিছুদিন ন্যায়শাস্ত্রে অধ্যাপনা করেন। কিন্তু চৈতন্যদেবের ধর্মীয় ও সামাজিক আন্দোলনের কারণে নবদ্বীপে মুসলিম সম্রাটদের অত্যাচার শুরু হলে তিনি পুরীতে চলে যান। সেখানে এক সময় চৈতন্যদেব
=== পোড়ামা প্রতিষ্ঠা ===
পনেরো শতাব্দীতে বৃহদ্রথ নামে এক তন্ত্রসাধক ও সিদ্ধ সন্ন্যাসী নবদ্বীপে বাস করতেন। তিনি বনের মধ্যে একটি ঘটে দেবী কালিকাকে স্থাপন করেন। তিনি মারা গেলে তার মন্ত্রশিষ্যের নাতি বাসুদেব সার্বভৌম পূজার দ্বায়িত্ব পান। তিনি বন থেকে দেবীর ঘটটি নিয়ে এসে নবদ্বীপের কেন্দ্রস্থলে একটি বৃক্ষতলে পুনঃস্থাপন করেন এবং সেখানে
প্রচন্ড অগ্নিকাণ্ডে বৃক্ষটি পুড়ে গেলে বাসুদেব সার্বভৌম প্রতিষ্ঠিত দেবীর নাম হয় '''পোড়ামা'''।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.abasar.net/UNIbibidh_nabadwip.html|শিরোনাম=বৈষ্ণব ধাম নবদ্বীপ ও “পোড়া-মা” ভবানী|ওয়েবসাইট=www.abasar.net|সংগ্রহের-তারিখ=2019-01-06}}</ref>
==সাহিত্য রচনা==
পুরীর শঙ্করমঠে বেদান্ত প্রকরণ অবৈতমকরন্দের ওপর তার রচিত টিকা গ্রন্থটি রাজেন্দ্রলাল মিত্র আবিষ্কার করে তার বিবরণ মুদ্রিত করেছিলেন। বেদান্তের এই টীকা-গ্রন্থটি উৎকল রাজ্যের সচিবের অনুগ্রহে ১৫১০
== উত্তর পুরুষ ও শিষ্য ==
|