বিশাখাপত্তনম বন্দর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১১ নং লাইন:
| blankdetails1 = বাইরের পোতাশ্রয়-{{রূপান্তর|17|m}}<br/> ভিতরের পোতাশ্রয়-{{রূপান্তর|12.5|m}}
| type = স্বাভাবিক পোতাশ্রয়<br/>গভীর সমুদ্র বন্দর
| cargotonnage = ৬৫ মিলিয়ন টন (২০১৮-১৯)<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |titleশিরোনাম=Cargo traffic handled by major ports up 4.77% in FY18 |urlইউআরএল=https://economictimes.indiatimes.com/industry/transportation/shipping-/-transport/cargo-traffic-handled-by-major-ports-up-4-77-in-fy18/articleshow/63665824.cms |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=23 October 2018 |publisherপ্রকাশক=economictimes.indiatimes.com |dateতারিখ=8 April 2018}}</ref>
| containervolune =
| image = Vizag Seaport aerial view.jpg
২৫ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
উনিশ শতকে [[সেন্ট্রাল প্রভিন্সেস|মধ্য প্রদেশে]] প্রবেশের জন্য পূর্ব উপকূলে একটি বন্দর নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়, বিশাখাপত্তনমে একটি বন্দর নির্মাণের জন্য ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল্টির কর্নেল এইচ কার্টরাইট রিডের প্রস্তাব সরকার কর্তৃক অনুমোদিত হয় [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম বিশ্বযুদ্ধের]] পরে। মধ্য প্রদেশগুলি থেকে ম্যাঙ্গানিজ আকরিক রফতানির সুবিধার্থে ইনার হারবারটি [[বেঙ্গল নাগপুর রেলওয়ে]] ১৯২৭ এবং ১৯৩৩ সালের মধ্যে তৈরি করে। ১৯৩৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর লর্ড উইলিংডন ₹৩৭৮ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই বন্দরটির উদ্বোধন করেন।<ref name="vizagport">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=Port of Visakhapatnam - History|urlইউআরএল=http://www.vizagport.com/AboutUs/History.aspx|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=22 November 2012|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20121111025637/http://www.vizagport.com/AboutUs/History.aspx|আর্কাইভের-তারিখ=১১ নভেম্বর ২০১২|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> এটি ভারত স্বাধীনতার আগে প্রধান বন্দর গুলির মধ্যে একটি ছিল।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম= VISAKHAPATNAM PORT TRUST- HISTORY |ইউআরএল= http://www.vizagport.com/Aboutus/History.aspx |সংগ্রহের-তারিখ= ২৭ অক্টোবর ২০১৬ |আর্কাইভের-ইউআরএল= https://web.archive.org/web/20121111025637/http://www.vizagport.com/AboutUs/History.aspx |আর্কাইভের-তারিখ= ১১ নভেম্বর ২০১২ |অকার্যকর-ইউআরএল= হ্যাঁ }}</ref>
 
[[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] সময় বন্দরের সামরিক তাৎপর্য বৃদ্ধি পায়। ভারতের স্বাধীনতার পরে বন্দরটি বিভিন্ন পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার আওতায় সম্প্রসারিত হয়। সময়ের সাথে সাথে বন্দরটি, ৩ বার্থ দ্বারা বার্ষিকভাবে ১.৩ লক্ষ টন পণ্য পরিচালিত বন্দর থেকে ২৪ টি বার্থ এবং বার্ষিকভাবে ৬৫ মিলিয়ন টন পণ্য পরিচালিত বন্দরে সম্প্রসারিত হয়। ১৯৬৪ সালে ''প্রধান বন্দর কর্তৃপক্ষ আইন, ১৯৬৩''-এর অধীনে বন্দরটি একটি প্রধান বন্দর হিসাবে অবহিত করা হয়। এই আইনের অধীনে বন্দরটি পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে '''বিশাখাপত্তনম বন্দর কর্তৃপক্ষ'''-এর কাছে।<ref name="vizagport"/>
৩৪ নং লাইন:
 
==পশ্চাৎভূমি এবং পণ্য==
এই বন্দরের পশ্চাৎভূমি উত্তর পূর্ব অন্ধ্রপ্রদেশ, ছত্তিসগড়, দক্ষিণ ওড়িশা পর্যন্ত বিস্তৃত।<ref>{{citeবই bookউদ্ধৃতি|lastশেষাংশ=Rao|firstপ্রথমাংশ=Y. G.|titleশিরোনাম=Financial Management in Public Undertakings: A Study of Ports|yearবছর=1987|publisherপ্রকাশক=Deep & Deep Publications|locationঅবস্থান=New Delhi|pagesপাতাসমূহ=17, 18|urlইউআরএল=https://books.google.com/?id=QYJhtNcq4OEC&pg=PA17&lpg=PA17&dq=visakhapatnam+port+hinterland#v=onepage&q=visakhapatnam%20port%20hinterland&f=false|isbnআইএসবিএন=9788171000104}}</ref> আয়রন আকরিক, ম্যাঙ্গানিজ আকরিক, ইস্পাত পণ্য, সাধারণ কার্গো, কয়লা এবং অপরিশোধিত তেল হ'ল এই বন্দরে প্রধান পণ্য।<ref>{{citeবই bookউদ্ধৃতি|lastশেষাংশ=Rao|firstপ্রথমাংশ=Y. G.|titleশিরোনাম=Financial Management in Public Undertakings: A Study of Ports|yearবছর=1987|publisherপ্রকাশক=Deep & Deep Publications|locationঅবস্থান=New Delhi|pagesপাতাসমূহ=27|urlইউআরএল=https://books.google.com/?id=QYJhtNcq4OEC&pg=PA17&lpg=PA17&dq=visakhapatnam+port+hinterland#v=onepage&q=visakhapatnam%20port%20hinterland&f=false|isbnআইএসবিএন=9788171000104}}</ref>
 
==আরও দেখুন==