সাড়ে চুয়াত্তর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৬ নং লাইন:
 
==কাহিনী==
রজনীবাবু ([[তুলসী চক্রবর্তী]]) কলকাতায় অন্নপূর্ণা বোর্ডিং হাউস নামে একটি মেস চালান। মেসটি বেশ শান্তিপূর্ণ এবং মেসের বাসিন্দাদের মধ্যেও বেশ ভাব রয়েছে। শুধু শিববাবু ([[হরিধন মুখোপাধ্যায়]]) অন্যদের প্রতি কিছুটা বিরূপ। একদিন রজনীবাবুর এক আত্মীয় ([[গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়]]) তাঁরতার ভাড়াবাড়ি থেকে উৎখাত হয়ে তাঁরতার স্ত্রী ([[পদ্মা দেবী]]) ও কন্যা রমলাকে ([[সুচিত্রা সেন]]) নিয়ে বোর্ডিং-এ এসে উপস্থিত হন। তাঁরাতারা শিববাবুর কাছে আশ্রয় চান। রজনীবাবু মেসের বাসিন্দাদের মতামত জানতে চান। শিববাবু ছাড়া সকলেই মত দেন।
 
সেই বোর্ডিং-এর বাসিন্দা রামপ্রীতি ([[উত্তম কুমার]]) ছিল এক ধনী পরিবারের সন্তান। সে বাড়ি গিয়েছিল। ফেরার দিন সে চাকর মদনকে খাবারের আয়োজন করার কথা বলার জন্য ([[নবদ্বীপ হালদার]]) বোর্ডিং-এ ফোন করে। কিন্তু কেউ ফোন ধরছে না দেখে রমলা রমলা ফোন তোলে। রামপ্রীতি বিশ্বাস করতে পারেনি যে, বোর্ডিং-এ কোনও মেয়ে আছে। দু-জনের মধ্যে উত্তপ্ত বাদানুবাদ চলে। ফিরে রামপ্রীতি বোর্ডিং-এর অপর বাসিন্দা কেদারকে ([[ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়]]) সব কথা খুলে বলে। এরপরও রামপ্রীতি রমলার সম্পর্কে অন্য বাসিন্দাদের কাছে কটু মন্তব্য করতে থাকতে থাকে। সে কথা শুনতে পেয়ে রমলা রামপ্রীতির ঘরে এসে তাকে ধমক দিয়ে চুপ করিয়ে দেয়।
 
যদিও অনতিবিলম্বেই রামপ্রীতি ও রমলা প্রেমে পড়ে যায় এবং মদনের মারফত চিঠি চালাচালি শুরু করে। কিন্তু বোর্ডিং-এর অন্যান্য বাসিন্দারা সে কথা জানতে পেরে তাদের বিদ্রুপ করতে শুরু করে। তাদের একটি চিঠি বাসিন্দারা হস্তগত করে রজনীবাবুকে বলে তাঁরতার পকেটে গুঁজে দেয়। রজনীবাবু সেই সময় বাড়ি ফেরার জন্য ট্রেন ধরার তাড়ায় ছিলেন। তিনি চিঠির কথাটি ভুলেই যান। বাড়িতে রজনীবাবুর স্ত্রী ([[মলিনা দেবী]]) চিঠিটি দেখতে পান। তিনি সন্দেহ করেন, তাঁরতার স্বামী কোনও অবৈধ সম্পর্কে লিপ্ত হয়ে পড়েছেন।
 
রামপ্রীতি ও রমলাকে প্রণয়পাশে আবদ্ধ দেখে রজনীবাবু রামপ্রীতির বাবার কাছে তার বিবাহের প্রস্তাব পাঠালেন। রামপ্রীতির বাবা বোর্ডিং-এ এসে বিবাহ সম্পর্ক পাকা করে গেলেন।
 
এদিকে রজনীবাবুর স্ত্রী গুনিন ডাকিয়ে ঝাড়ফুক শুরু করলেন। কিন্তু অধৈর্য হয়ে তিনি নিজেই কলকাতায় বোর্ডিং-এ এসে উপস্থিত হলেন। তিনি ক্রোধবশে রজনীবাবুকে একটি ঘরে টেনে নিয়ে গিয়ে বলেন যে, তিনি রজনীবাবুকে সতীনের ঘর করতে দেবেন না। তখন রজনীবাবু তাঁকেতাকে সেই চিঠির রহস্য খুলে বলেন। রজনীবাবুর স্ত্রী লজ্জিত হয়ে পড়েন। বোর্ডিং-এর বাসিন্দারা আড়ি পেতে সেই কথা শুনে রামপ্রীতি ও রমলার বাসর ঘরে এসে তাঁদেরতাদের নিয়ে রসিকতা শুরু করে।
 
==অভিনেতা-অভিনেত্রী==