চন্দননগর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→তথ্যসূত্র: সূত্র তালিকা+ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
|||
৪৬ নং লাইন:
এই শহরের জনসংখ্যার ৮% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
== প্রেক্ষাপট ==
একসময় চন্দননগর ছিল ফরাসি উপনিবেশ। ইংরেজশাসিত কলকাতার সঙ্গে পাল্লা দিয়েছে ফরাসিশাসিত চন্দননগর। কলকাতার মতো চন্দননগরেও আছে স্ট্র্যান্ড, বড়বাজার, বাগবাজার, বউবাজার। ফরাসি আমলে চন্দননগরের প্রভূত উন্নতি হয়। রাস্তাঘাট, নিকাশি সবেতেই ফরাসি দক্ষতার পরিচয় পাওয়া যায়। ফরাসি উপনিবেশ হওয়ায় স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় বিপ্লবীরা এখানে আশ্রয় নিতেন। আলিপুর বোমার মামলায় অভিযুক্ত হয়ে অরবিন্দ ঘোষ ও অন্যান্য বিপ্লবী এখানে আশ্রয় নেন। [[চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠন|চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনে]]<nowiki/>র কর্মীরা, বিপ্লবী গনেশ ঘোষ, অনন্ত সিংহ, শহীদ জীবন ঘোষালরাও এখানে আত্মগোপন করে ছিলেন একসময়। ফরাসি উপনিবেশ, তাই ব্রিটিশ পুলিশকে অনুমতি নিয়ে এখানে ঢুকতে হতো। সেই সুযোগে বিপ্লবীরা পালাতেন। শহীদ কানাইলাল বসুর শৈশব কেটেছে এই শহরে।
== স্বাধীনতা সংগ্রামে ==
৫৮ নং লাইন:
{{পশ্চিমবঙ্গের-শহর-অসম্পূর্ণ}}
[[File:Nandadual Temple.jpg|thumb|নন্দদুলাল মন্দির, চন্দননগর, হুগলী]]▼
[[বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের শহর]]
৬৪ ⟶ ৬৬ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:হুগলী জেলার শহর]]
[[বিষয়শ্রেণী:হুগলী জেলা]]
▲[[File:Nandadual Temple.jpg|thumb|নন্দদুলাল মন্দির, চন্দননগর, হুগলী]]
|