অ্যান্ড্রয়েড (অপারেটিং সিস্টেম): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ্যাপ্লিকেশন বানান ঠিক করলাম। |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১৯০ নং লাইন:
অ্যানড্রয়েড ব্যবহারকারী অফিশিয়াল অ্যাপস্টোর(গুগল প্লে স্টোর) বা অন্য যেকোন ওয়েবসাইট থেকে এপিকে ডাউনলোড করে তা ইন্সটল করতে পারে। গুগল ছাড়াও তৃতীয় পক্ষের অনেক ডেভেলপার অ্যানড্রয়েডের জন্যে অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার ডেভেলপ করে থাকে। গুগল প্লে স্টোর হলো চিনের বাইরে অন্য অ্যানড্রয়েড যন্ত্রগুলোর প্রাথমিক অ্যাপ্লিকেশন স্টোর, যা গুগলের অনুমতিপত্রেরই নির্দেশন দেয়। গুগল প্লে স্টোর ব্যবহারকারীদের গুগল এবং তৃতীয় পক্ষের ডেভেলপারদের দ্বারা প্রকাশিত অ্যাপ্লিকেশনগুলি ব্রাউজ, ডাউনলোড এবং হালনাগাদ করতে পারে। ২০১৭ সালের এক হিসাবে, গুগল প্লে স্টোরে ৩৫ লক্ষেরও বেশি অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে। এবং ২০১৭ সালের আরেক হিসাবে এপর্যন্ত ৮২০০ কোটিবার অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড হয়েছে। মে ২০১৭ সালের হিসাবে, জিমেইল, অ্যান্ড্রয়েড, ক্রোম, গুগল প্লে এবং গুগল ম্যাপের মাসে ১০০ কোটি সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে। <ref>[https://www.statista.com/stats/Google%20Play%20Store গুগল প্লে স্টোর: পরিসংখ্যান ও বাজার তথ্য]</ref>
অ্যানড্রয়েডের [[মুক্ত সোর্স|ওপেন সোর্স]] প্রকৃতির কারণে, গুগল প্লে স্টোর ছাড়া একাধিক তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ্লিকেশন স্টোর
[[File:F-Droid 1.2 screenshot.png|thumb|তৃতীয় পক্ষের
== অ্যানড্রয়েড হার্ডওয়্যার ==
১৯৭ নং লাইন:
অ্যানড্রয়েডের জন্য প্রধান হার্ডওয়্যার প্ল্যাটফর্ম হলো এআরএম (এআরএম সংস্করণ ৭ এবং এআরএম সংস্করণ ৮-এ আর্কিটেকচার), এক্স৮৬, এমআইপিএস এবং এমআইপিএস৬৪ এবং এক্স৮৬-৬৪আর্কিটেকচার যা অ্যানড্রয়েডের পরবর্তী সংস্করণগুলোও সমর্থন করে।<ref>[https://www.androidauthority.com/arm-vs-x86-key-differences-explained-568718/ অ্যানড্রয়েড তিন ধরণের আর্কিটেকচার সাপোর্ট করে]</ref> আনফিশিয়াল অ্যানড্রয়েড-৮৬ প্রোজেক্ট এক্স৮৬ আর্কিটেকচারের জন্যে সাপোর্ট প্রদান করে। <ref>[https://www.computerworld.com/article/2499723/operating-systems/google-s-android-4-0-ported-to-x86-processors.html গুগলের অ্যানড্রয়েড ৪ এক্স৮৬ প্রসেসরে পোর্ট করা হয়েছে- কম্পিউটার ওয়ার্ল্ড]</ref> ২০১২ সাল থেকে ইনটেল প্রসেসর যুক্ত অ্যানড্রয়েড ডিভাইস(ট্যবলেট এবং ফোন) বাজারে আসা শুরু করে <ref>[https://www.telegraph.co.uk/technology/mobile-phone-reviews/9314362/Orange-San-Diego-Intel-Android-mobile-phone-review.html ডিজিটাল ইনটেল অ্যানড্রয়েড ফোন রিভিউ]</ref>। ৬৪ বিটের জন্য সাপোর্ট পাওয়ার পর অ্যানড্রয়েড প্রথন ৬৪ বিট এক্স৮৬ এর জন্য সাপোর্ট পায় ], তারপর এআরএম৬৪ এর জন্য। অ্যানড্রয়েড ললিপপ সংস্করণ থেকে ৩৪ বিটের সাথে সাথে ৬৪ বিটের জন্যেও সাপোর্ট পেয়ে আসছে<ref>[https://developer.android.com/about/versions/lollipop অ্যানড্রয়েড ললিপল আর্কাইভ]</ref>
অ্যানড্রয়েড ৮.১ বা তার উপরের সংস্করণের জন্যে ন্যূনতম ১ এবং মানসম্মর কার্যক্ষমতার জন্য ২জিবি র্যামের প্রয়োজন। আর একেবারে সর্বনিন্ম ৫১২ এমবি র্যাম প্রয়োজন ৩২ বিট যন্ত্রের জন্য। অ্যানড্রয়েড ৪.৪ কিটক্যাট সংস্করনের জন্য ৫১২ এমবি র্যাম প্রয়োজন।<ref>[https://gadgets.ndtv.com/mobiles/news/android-44-kitkat-supports-devices-running-just-512mb-of-ram-440357 অ্যানড্রয়েড ৪.৪ এর চলে ৫১২ এমবি র্যামে]</ref> অ্যানড্রয়েড ৪.৪ কিটক্যাট সংস্করনের জন্য একটি ৩২ বিট এআরএম সংস্করন ৭, এমআইপিএস অথবা এক্স৮৬ স্থাপত্যের প্রসেসর এবং সাথে ওপেনজিএলএস ২.০ সাপোর্ট করা জিপিইউ(গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট) প্রয়োজন হয়<ref>[https://source.android.com/devices/graphics/ অ্যানড্রয়েড গ্রাফিক্স আর্কাইভ]</ref>। অ্যানড্রয়েড ৭.১ ভালকান থেকে ওপেনজিএল ইএস ১.১, ২.০ ,৩.০ ,৩.১ সাপোর্ট করে। কিছু
==উন্নয়ন==
২২৩ নং লাইন:
|সংগ্রহের-তারিখ=জুন ৪, ২০১৮}}</ref>। যেক্ষেত্রে আবার স্যামসাং, শাওমি, হুয়াওয়ে, এইচটিসিসহ অনেক প্রস্তুতকারককে অনাগ্রহী দেখা যায়।
২০১২ সাল থেকে অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের নির্দিষ্ট অংশ, বিশেষত এর কোর
|ইউআরএল=https://arstechnica.com/gadgets/2017/05/google-hopes-to-fix-android-updates-no-really-with-project-treble/
|শিরোনাম=গুগলের প্রজেক্ট ট্রেবল এন্ড্রয়েডের মেনি হালনাগাদকে রোডব্লকের একটি সমাধান করেছে
২৫৫ নং লাইন:
===সফটওয়্যার স্ট্যাক===
[[লিনাক্স কার্নেল|লিনাক্স কার্নেলের]] ছাড়াও অ্যানড্রয়েডে মিডলওয়্যার, সফটওয়্যার লাইব্রেরি এবং
|ইউআরএল=http://www.infoq.com/news/2007/11/android-java
|শিরোনাম=Google's Android SDK Bypasses Java ME in Favor of Java Lite and Apache Harmony
২৯৮ নং লাইন:
== নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা==
অ্যানড্রয়েড এপ্লিকেশগুলো চলে স্যান্ডবক্সে যার মানে হলো এর এপগুলো চলার জন্যে বিশেষ অনুমতির প্রয়োজন হয়। ব্যবহারকারী চায়লে কোন
অ্যানড্রয়েডে তৃতীয় পক্ষের প্রবেশ বা ব্যবহার বন্ধের জন্যেও বিভিন্ন নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। প্যাটার্ন লক, পিন, পাসোয়ার্ড, ফিঙারপ্রিন্ট ব্যবহার করে তৃতীয় পক্ষের ব্যবহার কমানো যায়<ref>[https://www.makeuseof.com/tag/lock-methods-android-phone/ অ্যানড্রয়েড ফোনের লক মেথড]</ref>। আবার অনেক সময় প্রস্তুতকারকরা ভোক্তাদের জন্য বিশেষ কিছু সুবিধা দেয়, যা নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও মজবুত করে। [[স্যামসাং]] প্রদত্ত আইরিশ স্ক্যানার, অপো , হুয়ায়েই, ভাইভো প্রদত্ত ফেস আনলক<ref>[https://club.hihonor.com/in/apps.241/fingerprint-sensor-secure-your-apps-using-app-lock.8421 এপ লক ব্যবহার করে এপ্ নিরাপদ রাখুন]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ডিসেম্বর ২০১৮ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>, [[ওয়ানপ্লাস]], [[হুয়ায়েই]] প্রদত্ত প্রতিটি
===অ্যান্ড্রয়েড ব্যাবহারের ক্ষতিকর দিক ===
৪৬৬ নং লাইন:
|শিরোনাম=কেন আইপ্যাডের সাথে অ্যানড্রয়েড ট্যাবলেট পেরে উঠছে না
|প্রকাশক=এনবিসি নিউজ
|তারিখ=২৪ অক্টোবর ২০১২ |সংগ্রহের-তারিখ=৯ নভেম্বর ২০১২}}</ref> অ্যানড্রয়েড ট্যাবলেটের বিভিন্ন সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে। এর সুবিধাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো অ্যানড্রয়েড যেহেতু মুক্ত স্থাপত্যের উপর ভিত্তি করে বানানো তাই ব্যবহারকারী নিজেই নিজের ট্যাবলেটের জন্যে চায়লে
{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|লেখক = ডেব্রা সিমস
|