অ্যান্ড্রয়েড (অপারেটিং সিস্টেম): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৩০৭ নং লাইন:
অ্যানড্রয়েডে তৃতীয় পক্ষের প্রবেশ বা ব্যবহার বন্ধের জন্যেও বিভিন্ন নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। প্যাটার্ন লক, পিন, পাসোয়ার্ড, ফিঙারপ্রিন্ট ব্যবহার করে তৃতীয় পক্ষের ব্যবহার কমানো যায়<ref>[https://www.makeuseof.com/tag/lock-methods-android-phone/ অ্যানড্রয়েড ফোনের লক মেথড]</ref>। আবার অনেক সময় প্রস্তুতকারকরা ভোক্তাদের জন্য বিশেষ কিছু সুবিধা দেয়, যা নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও মজবুত করে। [[স্যামসাং]] প্রদত্ত আইরিশ স্ক্যানার, অপো , হুয়ায়েই, ভাইভো প্রদত্ত ফেস আনলক<ref>[https://club.hihonor.com/in/apps.241/fingerprint-sensor-secure-your-apps-using-app-lock.8421 এপ লক ব্যবহার করে এপ্ নিরাপদ রাখুন]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ডিসেম্বর ২০১৮ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>, [[ওয়ানপ্লাস]], [[হুয়ায়েই]] প্রদত্ত প্রতিটি এপ্লিকেশন আলাদা করে ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে লক করার সুযোগ<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=এফিচারসমৃদ্ধ নতুন সংস্করণ আনলো হুয়াওয়ে নোভা টুআই |ইউআরএল=http://techzoom.tv/news/details/26356/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A3/ |সংগ্রহের-তারিখ=৫ জুলাই ২০১৮ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180606004046/http://techzoom.tv/news/details/26356/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A3/ |আর্কাইভের-তারিখ=৬ জুন ২০১৮ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> অন্যতম।
 
===ভ্যারিফাইড বুট===
অ্যানড্রয়েড সংস্করন ৪.৪ ও পরের সংস্করণগুলো ঐচ্ছিক ডিভাইস ম্যাপার ভেরিফাই বা ডিএম-ভ্যারিফাই কার্নেল বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে ভ্যারিফাইড বুট অপশন সাপোর্ট করে। এটা ব্যবহারকারীকে নিশ্চিত করে যে ডিভাইস পূর্বে বুট হওয়ার যেমন ছিলো এখনও ঠিক অই অবস্থাই আছে কি না<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|ইউআরএল=https://source.android.com/security/verifiedboot/
|শিরোনাম= ভ্যারিফাইড বুট-অ্যানড্রয়েড ওপেন সোর্স প্রজেক্ট
|কর্ম=সোর্স অ্যানড্রয়েড
|তারিখ= মার্চ ২৭, ২০১৭
|সংগ্রহের-তারিখ=জুন ৮, ২০১৮
}}</ref>
 
===পাসকোড===
===প্যাটার্ন===
===ফিঙ্গারপ্রিন্ট===
 
মার্শম্যালো থেকে অ্যানড্রয়েডে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সুবিধা প্রদান করা হলেও, প্রথম ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবহার করা অ্যানড্রয়েড স্মার্টফোন হলো প্যানটেক ভেগা এলটিই। পরবর্তীতে তাকে অনুসরণ করে ২০১৪ সালে অধিকাংশ ফ্লাগশিপ যন্ত্রেই ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবস্থা যোগ করা হলো, যার মধ্যে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৫/এস৬, সনি এক্সপেরিয়া জি৫, ওয়ানপ্লাস ২, এলজি ভি১০ উল্লেখযোগ্য। বর্তমানে প্রায় সমস্ত অ্যানড্রয়েড স্মার্টফোনেই ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবহার করা হয়। <ref>[https://www.xda-developers.com/fingerprint-sensors-history-uses-do-we-really-need-them/ ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর:ইতিহাস ও ব্যবহার]</ref>
 
===ফেসিয়াল রিকগনিশন===
 
আইসক্রিম স্যান্ডুইচ থেকেই অ্যানড্রয়েডে ফেস আনলকের ব্যবস্থা আছে। যদিও অধিকাংশ প্রস্তুতকারকই তখন এটি ব্যবহার করেনি। [[স্যামসাং|স্যামসাংই]] প্রথম উন্নতমানের প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফেস আনলকের সাথে ব্যবহারকারীদের পরিচয় করিয়ে দেয়, তাদের স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ৭-এর মাধ্যমে। জিটিই আইপ্রিন্ট আইডি, হকিও ফেস আনলকের ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য সংস্করণ। তবে ২০১৮ সাল থেকে অনেক যন্ত্রেই ফেস আনলক ব্যবস্থা যোগ করা হয় এবং এটি ক্রমশই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল= https://www.androidauthority.com/facial-recognition-technology-explained-800421/
|শিরোনাম= ফেস রিকোগনিশন প্রযুক্তি |প্রকাশক= অ্যানড্রয়েড অথরিটি |লেখক= রবার্ট ট্রিগস }}</ref>
 
=== ডিভাইস এনক্রিপশন===
===কি-চেইন===
===এপ সিকিউরিটি===
===নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা===
===অ্যান্ড্রয়েড ব্যাবহারের ক্ষতিকর দিক ===
এক গবেষণায় জানা গেছে, ৭৯ শতাংশ ম্যালওয়্যার তৈরির পেছনে অ্যান্ড্রয়েড চালিত স্মার্টফোন দায়ী ! এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে [[নকিয়ার]] অপারেটিং সিস্টেম [[সিমবিয়ান]] এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে [[অ্যাপলের আইওএস]]। তবে আইওএসের জন্য ম্যালওয়্যার তৈরি হয় মাত্র ০.৭ শতাংশ।