বিমল দাশগুপ্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৩ নং লাইন:
 
== পেডি হত্যা ==
১৯২৮ সালে [[সুভাষচন্দ্র বসু]] বিপ্লবী [[দীনেশ গুপ্ত]]<nowiki/>কে বেঙ্গল ভলেন্টিয়ার্সের মেদিনীপুর শাখার দায়িত্ব দেন। দীনেশ গুপ্তের অক্লান্ত চেষ্টায় মেদিনীপুর জেলায় বিপ্লবী আন্দোলন অন্য মাত্রা পায়। বিমল দাশগুপ্ত হয়ে ওঠেন দীনেশ গুপ্তের মন্ত্রশিষ্য। লবন আইন অমান্যের সময় জেলাশাসক জেমস পেডি দীঘা সমুদ্রতীরে সত্যাগ্রহীদের ওপর পাশবিক অত্যাচার চালিয়েছিল। এর প্রতিশোধ নিতে বিপ্লবীরা সিদ্ধান্ত নেন পেডি হত্যার। জ্যোতিজীবন ঘোষের সাথে বিমল দাশগুপ্ত এই দায়িত্ব পান। ১৯৩১ খৃষ্টাব্দেরখ্রিষ্টাব্দের ৭ এপ্রিল মেদিনীপুর কলেজিয়েট স্কুলে প্রদর্শনী দেখতে এলে পেডি সাহেব এই দুই বিপ্লবীর গুলিতে নিহত হয়। দুজনেই পালাতে সক্ষম হন। বিমল দাশগুপ্ত আত্মগোপন করে ঝরিয়া অঞ্চলের কয়লাখনি তে চাকরি নেন ও পরে কলকাতার মেটিয়াবুরুজেও থাকতেন, পুলিশ সন্ধান পায়নি<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.anandabazar.com/district/mednipore/ট-কর-খবর-1.7141|শিরোনাম=বিপ্লবী স্মরণ|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=টুকরো খবর|তারিখ=৪ মার্চ ২০১৪|ওয়েবসাইট=|প্রকাশক=আনন্দবাজার পত্রিকা|সংগ্রহের-তারিখ=১১. ০১.২০১৭}}</ref>।
 
== ভিলিয়ার্স হত্যা ==
৩২ নং লাইন:
 
== জেল জীবন ==
১৯৩২ খৃষ্টাব্দেরখ্রিষ্টাব্দের মাঝামাঝি তাকে [[আন্দামান]] সেলুলার জেলে পাঠানো হয়। ১৯৩৬ সালে সেখানে রাজনৈতিক বন্দীর মর্যাদার দাবীতে অনশন করেন। সুভাষচন্দ্র ও মুজফফর আহমেদের মধ্যস্থতায় অনশন প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। ১৯৩৮ সালে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয় যদিও মুক্তি পাননি। চার বছর বাংলা দেশের বিভিন্ন জেলে বন্দীজীবন যাপন করেন বিমল দাশগুপ্ত<ref name=":0" />।
 
== শেষ জীবন ==