পাকুইশা যুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta15)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৪৪ নং লাইন:
১৯৪১ সালের দূর্যোগ এড়ানোর পর বেসামরিক নাগরিকদের প্রাণহানি এড়াতে ও ইকুয়েডরের সম্ভাব্য দক্ষিণাংশ আগ্রাসন মোকাবেলার্থে শীর্ষপর্যায়ের নেতৃবৃন্দ পঁচিশ হাজার ব্যক্তির সমন্বয়ে জেনারেল [[Richelieu Levoyer|রিচেলিউ লেভয়ের]] নেতৃত্বে প্রতিরক্ষামূলক কাজে অংশ নেয়।
 
তখনো ইকুয়েডরীয় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনায় আটদিনের মধ্যে নীতিগত অভিযান পরিচালনার কথা ভাবা হচ্ছিল। লেভয়ের সকল কর্মকর্তা, অস্ত্রশস্ত্র, রসদ সরবরাহ ইত্যাদির সমন্বয়ে নতুন পরিকল্পনা প্রদান করেন। এতে তাঁরাতারা চব্বিশ ঘন্টা সেনাবাহিনীতে থাকবে ও প্রতিরক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করার সিদ্ধান্ত নেয়।
 
পেরুর সেনাবাহিনী খুবই স্বল্প সময়ের মধ্যে সশস্ত্র সরঞ্জামাদি একত্রিত করে বিস্ময়ান্বিত করে। এরফলে লেভয়ের ও তাঁরতার লোকেরা পেরুর উত্তরাংশ দখলে ট্যাংক বিরোধী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, পরিখায় ফাঁদ তৈরি ও অন্যান্য বিষয়াদি বাস্তবায়নে অগ্রসর হয়।
 
সৌভাগ্যবশতঃ এ বিষয়টি সাধারণ যুদ্ধে পরিণত হয়নি যাতে উভয় দেশের বিপুল ক্ষয়-ক্ষতি হতে পারতো। সর্বত্র সম্ভাব্য মোকাবেলা এড়িয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে দুই দেশের শীর্ষ সামরিক কমান্ডারদের মধ্যকার সরাসরি আলাপ-আলোচনা চিলি, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয়। প্রশান্ত মহাসাগরের কাছাকাছি ইকুয়েডরের এল অরো প্রদেশের হুয়াকুইলাস শহরের সীমান্তে ও পেরুর তাম্বেস বিভাগের আগুয়াস ভার্দেসে আলাপ-আলোচনাগুলো হয়েছিল। এর ফলাফল হিসেবে সরোসা-দু-বইস আইন প্রণয়ন করা হয়।
 
সরাসরি আলোচনাচক্রে অংশগ্রহণকারীরাই সম্ভাব্য সম্মুখ সমরে অংশ নিতেন। আলোচনা চলাকালেও লেভয়ের যুদ্ধকৌশল তাঁরতার লোকদের সাহস ও প্রতিপক্ষের নৈতিকতার মধ্যে থাকলেও প্রতিদিন সকাল ছয়টায় শারীরিক অনুশীলনের পাশাপাশি সেনা কার্যক্রম ও বাহিনীর অন্যান্য বিষয়ে যোগ দিতেন। এ আলোচনায় অংশগ্রহণকারী লেভয়েরকে তাঁরতার মন্ত্রণাদাতারা তাঁকেতাকে অনমনীয় মনোভাবের অধিকারীরূপে চিত্রিত করেন।
 
== পরবর্তী ঘটনা ==