এফ-১৫ ঈগল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৩ নং লাইন:
==ইতিহাস==
১৯৬৭ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন মস্কোর নিকটবর্তী ডেমোডেডোভো এয়ারফিল্ডে mig-25 উন্মোচন করে। মজার ব্যাপার হলো তখনো মিগ-২৩ আমেরিকানদের ঘুম নষ্ট করছিলো f-4 fantom গুলাকে নাকানি চুবানি খাওয়ায়ে। যার জন্য তারা F-X প্রোগ্রাম সেট করেছিল। F-X প্রোগ্রামের উন্নয়নে পানি ঢালতে গোদের উপর বিষফোড়া হিসেবে আসে মিগ-২৫। মিগ-২৫ সার্ভিসে আসার পর আমেরিকানরা কার্যত পাগল হয়ে যায় একটি কার্যকর এয়ার সুপিরিয়র ফাইটার সার্ভিসে আনতে। প্রত্যেক কাজ নিয়তের উপর নির্ভরশীল কথাটা আরো একবার
==যুদ্ধ ইতিহাস==
মিকোয়ান কর্পোরেশনের mig-25 এর চাপে পড়ে যেমন সার্ভিসে এসেছিলো তেমনি মিকোয়ান ফাইটারগুলার জন্য অভিশাপ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে F-15। সর্বভুক ভাল্লুকের মত mig-29, mig-25, mig-23, mig-21, su-25, su-7 সবই আছে এর শিকার লিস্ট।
এর প্রথম শিকার ছিলো ইজ্রালের দ্বারা সিরিয়ান মিগ-২১। পরবর্তীতে উপসাগরীয় যুদ্ধে ইরাকী এয়ারফোর্সের মাজা ভাঙ্গার দায়িত্ব এফ-১৫ ঈগল কেই দেয় USAF.। একশ এর বেশী কিল রেকর্ডের বীপরীতে F-15 এর যুদ্ধে হারার রেকর্ড শুন্য যা তার সক্ষমতার সবচেয়ে বড়
এ পর্যন্ত ১৭৫ টি f-15 দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে। সংখ্যাটা অনেক বড় মনে হলেও তা যে কত কম তা
একটি ভালো বিমান যে পাইলটের মনস্তত্ত্বকে কতখানি বাড়িয়ে দেয় তার একটি উদাহরন নিচের ঘটনাটি।
USAF দুটি এফ-১৫ ঈগল ইরাক ইরান সিমান্তে টহল দিচ্ছিলো এসময় ইরানি রাডার তাদের ডিটেক্ট করে এবং যোগাযোগ করে ইরানি এয়ারোস্পেস থেকে সরে যেতে বলে নতুবা ইন্টারসেপ্টে পাঠাবে বলে হুমকি দেয়। হুমকির বিপরীতে এফ-১৫ ঈগল পাইলটের জবাব ছিলো: This is USAF F-15eagle if u dare to come we are waiting।
|