শ্বেতাম্বর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14) |
|||
২ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
শ্বেতাম্বর প্রথা স্থুলভদ্রর পরম্পরা অনুসরণ করে।''[[কল্পসূত্র|কাল্প সূত্রে]]'' প্রাচীন কালের কয়েকটি পরম্পরার উল্লেখ রয়েছে। শ্বেতাম্বর সম্প্রদায় মূলত ৯৩৭
১৪৭৬ সালে লৌঙ্কাশাহের দ্বারা একটি বড় রকমের বিতর্ক শুরু হয়। লৌঙ্কাশাহ শ্বেতাম্বর জৈন সম্প্রদায়ের ভেতর মূর্তিপূজা বিরোধী আন্দোলনের গোড়া পত্তন করেন। [[স্থানকবাসী]] ও [[তেরাপন্থ|তেরাপন্থী]] সম্প্রদায় এই আন্দোলনের শাখা।১৮৮০ সালে তপ সম্প্রদায়ের বিজয়ানন্দ সুরির সংস্কার ভিক্ষু গোষ্ঠীর পুনরুদ্ধার আন্দোলনের সূচনা করে, যা যতি সংঘগুলির অদূরবর্তী বিলুপ্তির সূচনা করে। রাজেন্দ্রসুরি ত্রিস্তুতিক গচ্ছর শ্রমণ সংঘ পুন:প্রতিষ্ঠা করেন।কিছু শ্বেতাম্বর সন্ন্যাসী ও সন্ন্যাসিনী তাদের মুখ সাদা কাপড় বা মুহপট্টি দিয়ে ঢেকে রাখে যাতে তারা কথা বলার সময়ও [[অহিংসা]] চর্চা করতে পারে। এভাবে তারা শ্বসনের কারণে ক্ষুদ্র জীবের হত্যার সম্ভাবনা হ্রাস করে।
৮ নং লাইন:
== উপসম্প্রদায় ==
[[চিত্র:Tirthapata.JPG|ডান|থাম্ব| প্রিন্স অফ ওয়েলস যাদুঘর, মুম্বাইতে তীর্থ পট প্রদর্শন]]
শ্বেতাম্বর সম্প্রদায় বিভিন্ন উপদলে বিভক্ত। ১৪৭৪
বর্তমানে শ্বেতাম্বর সম্প্রদায়ে তিনটি উপদল রয়েছে: [[মূর্তিপুজক]] (ডেরাবাসী), স্থানকবাসী ও তেরাপন্থ। স্থানকবাসী মন্দিরের মূর্তির পরিবর্তে সাধুর কাছে প্রার্থনায় বিশ্বাস রাখে, তেরাপন্থও একই দর্শন ধারণ করে। ডেরাবাসী জৈন ও স্থানকবাসী জৈনদের মধ্যে অন্য পার্থক্য হল, ডেরাবাসী সন্ন্যাসীরা তাদের মুখে মুহপট্টি পরে না, তারা এটা হাতে রাখে। [[স্থানকবাসী]] ও [[তেরাপন্থ|তেরাপন্থী]] সন্ন্যাসীরা মুহপট্টি পরেন, যা সাদা সুতা দ্বারা কানে বাঁধা হয়। তারা তাদের [[জৈন মন্দির|জৈন মন্দিরে]] মূর্তি রাখে না কিন্তু পঞ্চ মহামন্তরের প্রার্থনা এবং কুর্ণিশ করে। মূর্তিপুজকগণ তাদের মন্দিরে [[তীর্থঙ্কর|তীর্থঙ্করদের]] মূর্তি রাখে এবং পূজাও করে।
|