হাত্রা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৪৫ নং লাইন:
'''হাত্রা''' (আরবি ভাষায়: الحضر al-Ḥaḍr) ইরাকের নিনাওয়া প্রদেশের এবং আল কারেন অঞ্চলের একটি প্রাচীন শহর। এটা আল হাদর নামেও পরিচিত। নামটি প্রাচীন পুঁথিতে পাওয়া যায় এবং এটা পারস্যের খাভারানের প্রদেশ ছিলো। শহরটি বাগদাদের ২৯০ কিমি (১৮০ মা) উত্তর-পশ্চিমে এবং মশুলের ১১০ কিমি (৬৮ মা) দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত।
২০১৫ সালের ৭ মার্চ ইরাকি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন সুত্র থেকে জানা যায় ইসলামি জংগী গ্রুপ গ্রুপ ইসলামিক স্টেট অব ইরাক এবং লেভান্ত (ISIL) হাত্রার ধ্বংসাবশেষ নষ্ট করে ফেলতে শুরু করে।<ref>[http://www.abc.net.au/news/2015-03-08/islamic-state-militants-raze-iraq-ancient-hatra-city/6288618 ABC news]</ref><ref>[http://www.un.org/apps/news/story.asp?NewsID=50273#.VPzSPvzF98E UN News Centre]</ref> পরের মাসে আইএসআইএল মিনার ধ্বংসের ভিডিও প্রকাশ করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
==ইতিহাস==
[[File:Hercules Hatra Iraq Parthian period 1st 2nd century CE.jpg|thumb|left|[[হারকিউলিস]], হাত্রা, ইরাক, পার্থিয়া পর্ব, ১ম ও ২য় খ্রিস্টাব্দ ]]
[[File:Coin of Hatra.jpg|thumb|হাত্রায় প্রাপ্ত ব্রোঞ্জ মুদ্রা]]
হাত্রা সম্ভবত ৩য় বা ২য় খ্রিস্টপূর্বাব্দে সেলেকি সাম্রাজ্য কর্তৃক নির্মিত হয়। পরবর্তীতে পার্থিয়ান সাম্রাজ্য এটা দখল করে নেয়। ১ম ও ২য় শতাব্দীতে এটা ধর্ম ও ব্যবসার কেন্দ্র হিসেবে বিকশিত হয়।<ref name="britannica">{{
[[File:Hatra Ruins - 2008-07-20.jpg|thumb|২০০৮ সালে হাত্রার ধ্বংসাবশেষ]]
৫৭ নং লাইন:
==আধুনিক হাত্রা==
[[File:Archaelogical site of Hatra (before destruction).webm|thumb|upright=1.5|thumbtime=31|ধ্বংসের পরে হাত্রার প্রত্নস্থল]]
১৯৭৩ সালের চলচ্চিত্র '''দ্যা এক্সোসিস্ট''' এর শুরুর দৃশ্যের চিত্রায়ন হাত্রাতে করা হয়<ref name="tele-uk-xrcst">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |
সাদ্দাম হোসেন সাইটটিকে মেসোপটেমীয় ইতিহাসের প্রতিফলন হিসেবে দেখতেন এবং হাত্রাসহ নিনেভেহ, নিমরদ, আশুর এবং ব্যবিলন সংস্কারের উদ্যোগ নেন আরব কৃতিত্বের প্রতীক হিসেবে<ref>{{বই উদ্ধৃতি|
১৯৮৭ সাল থেকে তুরিনো বিশ্ববিদ্যালয়ের আর. রিক্কিয়ারডি ভেনকো পরিচালিত ইতালীয় প্রত্নতত্ত্বীয় খনন হাত্রায় কাজ করছে। খননে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভবনকে নির্দিষ্ট করা হয় যা তেমেনোসের কাছে অবস্থিত। সাইট সংরক্ষণ এবং প্রত্নস্থলের উন্নয়নে এখন বিভিন্ন প্রকল্পের অধীনে খনন কাজ চলছে।
২০০৪ সালে দ্যা টেলিগ্রাফ প্রতিবেদন করে যে, হাত্রার সুন্দর সুরক্ষিত কলাম এবং মূর্তি হাত্রাকে ইরাকে সবচেয়ে চিত্তাকর্ষক স্থানে পরিণত করেছেন<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |
।
|