গিজা পিরামিড চত্বর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
২টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৭৫ নং লাইন:
পিরামিড নির্মাণের জন্য বিপুল পরিমাণ পাথর পরিবহন, নড়াচড়া, স্থাপন ইত্যাদির জন্য হাজার দক্ষ শ্রমিক, অদক্ষ শ্রমিক এবং সমর্থনকারী শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। প্রকল্পটির জন্য বাবুর্চি, সুতোর মিস্ত্রী, জলবাহক এবং অন্যান্য কাজের জন্যেও লোকের প্রয়োজন হয়। পিরামিড তৈরীর পাশাপাশি এই বিশাল ইমারত নির্মাণের জন্য ঠিক কি পরিমান জনবলের প্রয়োজন হয়েছিলো সেটা নিয়েও মানুষের মনে বিষ্ময় ছিলো। ৪৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে যখন [[গ্রীক]] ঐতিহাসিক [[হিরোডোটাস]] গিজা পরিদর্শণ করেন তখন মিশরীয় পুরোহিত তাকে জানিয়েছিলেন যে, ''গ্রেট পিরামিড তৈরী করতে ৪০০,০০০ লোকের ২০ বছর সময় লেগেছিলো, ১০০,০০০ শ্রমিক তিনমাস শিফটিং কাজ করে''। কবর থেকে প্রাপ্ত প্রমাণাদি ইঙ্গিত করে ১০,০০০ শ্রমিকের তিনমাসে শিফটিং কাজ করে পিরামিড গড়ে তুলতে ৩০ বছর সময় লেগেছিলো।
 
গিজা পিরামিড চত্বর একটি বড় পাথরের দেওয়াল দিয়ে ঘেরা ছিল। মার্ক লেহনার এবং তার দল দেয়ালের বাইরে একটি শহর আবিষ্কার করেন যেখানে পিরামিডের কর্মীদের আবাসনের ব্যবস্থা ছিলো। শহুরটি [[খাফরে|খাফ্রে]] এবং [[মেনকাউরে]] কমপ্লেক্সের দক্ষিনদক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত। কর্মীদের গ্রামে আবিষ্কার সমুহের মধ্যে পাওয়া গেছে সম্প্রদায়ের ঘুমানোর ঘর, বেকারী, পানগৃহ, রান্নাঘর (এখানে প্রাপ্ত নমুনা থেকে জানা যায় রুটি, গোমাংস এবং মাছ ছিলো তাদের প্রধান খাদ্য), একটি হাসপাতাল এবং একটি কবরস্থান (যেখানে প্রাপ্ত অনেক কঙ্কালে নির্মাধীন সময়ে দুর্ঘটনার শিকার হওয়ার লক্ষ্ণ ছিলো)। আবিষ্কৃত কর্মী শহরের সময়কাল ৪র্থ রাজবংশের সময় (২৫১৯-২৪৭২ খ্রি.পূ.), যা খুফুর সময় এবং গ্রেট পিরামিড নির্মাণ সমাপ্ত হওয়ার পর। লেহনার এবং এরা দলের মতেঃ
: "উপশহর এই চত্বরের নির্মাণ খুব দ্রুত সম্পন্ন হয়েছিলো। সমস্ত নির্মাণ সম্ভবত ৩৫ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে হয়েছিলো যা খাফ্রে এবং মেনকাউরের শাসনামলকে নির্দেশ করে। এগুলো মূলত গিজার দ্বিতীয় ও তৃতীয় পিরামিডের নির্মাণ শ্রমিকদের আবাসন।''