ব্রহ্মা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
২৭ নং লাইন:
এর বিপরীতে রয়েছে পুং বিশেষ্য ''ব্রহ্মন্'' (''brahmán'')। এই শব্দের কর্তৃপদমূলক একবচন রূপটিই হল ''ব্রহ্মা'' ([[সংস্কৃত]]: ब्रह्मा)। এই শব্দটি ব্যক্তিনাম ও হিন্দু সৃষ্টিদেবতার নাম হিসেবে ব্যবহৃত। এঁকে নিয়েই আমাদের বর্তমান নিবন্ধ।
ব্রহ্মা [[মালয় ভাষা]]য় ''বেরাহমা'' ও [[থাই ভাষা]]য় ''[[ফ্রা ফ্রোম]]'' নামে পরিচিত। [[বাংলা ভাষা]]য় লোকমুখে
==ধ্যানমন্ত্র==
৩৯ নং লাইন:
:সর্বে চ ঋষয়োহ্যগ্রে কুর্যাদেভিশ্চ চিন্তনম।।
অর্থঃ ব্রহ্মা কমণ্ডলুধারী,
== পৌরাণিক উপাখ্যান ==
সৃষ্টির প্রারম্ভে ব্রহ্মা [[প্রজাপতি (দেবতা)|প্রজাপতিদের]] সৃষ্টি করেন। এই প্রজাপতিরাই মানবজাতির আদিপিতা। ''মনুস্মৃতি'' গ্রন্থে এই প্রজাপতিদের নাম পাওয়া যায়। এঁরা হলেন মারীচি, অত্রি, অঙ্গিরস, পুলস্ত, পুলহ, ক্রতুজ, বশিষ্ঠ, প্রচেতস বা দক্ষ, ভৃগু ও নারদ। ''সপ্তর্ষি'' নামে পরিচিত সাত মহান ঋষির স্রষ্টা ব্রহ্মা। এঁরা
বেদ ও পুরাণ শাস্ত্র অনুসারে, ব্রহ্মা দেবতাদের বিষয়ে হস্তক্ষেপ বেশি করেন। নশ্বরদের ক্ষেত্রে
==ব্রহ্মার মন্দির==
|