বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→বহিঃসংযোগ: তথ্যসূত্র+ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
|||
১ নং লাইন:
{{
{{Infobox Former Country
|native_name = {{Polytonic|Βασιλεία Ρωμαίων}}
৬৯ নং লাইন:
'''বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য''' অথবা '''বাইজান্টিয়াম''' শব্দটি ঊনবিংশ শতাব্দী থেকে মধ্যযুগীয় [[গ্রিক ভাষা|গ্রিকভাষী]] [[রোমান সম্রাজ্য|রোমানদের]] দ্বারা পরিচালিত সাম্রাজ্যের সাধারণ নাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এই সুবিশাল সাম্রাজ্য গড়ে উঠেছিল রাজধানী [[কন্সটান্টিনোপল|কন্সটান্টিনোপলকে]] কেন্দ্র করে। এই সাম্রাজ্যের অপর নাম হচ্ছে ''পূর্বাঞ্চলীয় রোমান সাম্রাজ্য'' যদিও [[পশ্চিমাঞ্চলীয় রোমান সাম্রাজ্য|পশ্চিমাঞ্চলীয় রোমান সম্রাজ্যের]] পতনের পরবর্তি যুগকে বিবেচনা করলেই কেবল এই নামটি কার্যকারিতা লাভ করে। যখন এই সাম্রাজ্যের অস্তিত্ব ছিল তখন অনেকেই একে গ্রিকদের সাম্রাজ্য নামে অভিহিত করতো, কারণ এ অঞ্চলে গ্রিক আধিপত্যই সবচেয়ে প্রকট রূপ ধারণ করেছিল। একই সাথে সেখানে গ্রিক সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, জনগোষ্ঠী এবং মধ্যযুগীয় গ্রিক প্রথার বিস্তার ঘটেছিল। মোদ্দা কথা সাম্রাজ্যটিকে নির্দ্বিধায় [[রোমান সম্রাজ্য]] নামে অভিহিত করা যায় এবং এর সম্রাটদেরকে প্রাচীন রোমান সম্রাটদেরই অবিচ্ছিন্ন উত্তরাধিকারী হিসেবে বিবেচনা করা যায়। ইসলামী বিশ্বে এই সাম্রাজ্য প্রাথমিকভাবে ''[[রূম]]'' নামে পরিচিত ছিল, মুসলিমদের ধর্মীয় গ্রন্থ [[কুরআন|কুরআনে]] একে এই নামেই উল্লেখ করা হয়েছে।
ঠিক কবে এই সাম্রাজ্যের যাত্রা শুরু হয়েছিল তা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়, কারণ বিশেষজ্ঞদের মধ্যেও এ নিয়ে মতভেদ আছে। অনেকের মতে রোমান সম্রাট [[প্রথম কন্সট্যান্টাইন]] (রাজত্বকাল: [[৩০৬]] - [[৩৩৭]]
== ইতিহাস ==
[[File:Raphael Baptism Constantine.jpg|thumb|upright=1.15|রাফেলের ছাত্রদের দ্বারা চিত্রিত ''কনস্টান্টটাইনের ব্যাপ্টিস্ম" (১৫২০-1১৫২৪, ফ্রেস্কো, ভ্যাটিকান সিটি, এপোস্টোলিক প্যালেস); Caesarea এর ইউসেবিয়াস নথি অনুযায়ী (প্রাথমিক খ্রিস্টান ধর্মান্তরিতদের মধ্যে স্বাভাবিক ছিল) কনস্টান্টটাইন তার মৃত্যুর কিছুপূর্ব পর্যন্ত তাঁর ব্যাপ্টিস্ম গ্রহণ বিলম্বিত হয়<ref>Eusebius, IV, [http://www.ccel.org/ccel/schaff/npnf201.iv.vi.iv.lxii.html lxii].</ref>]]
৭৮ নং লাইন:
===ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ===
নিয়ন্ত্রণ ও বিকাশের লক্ষ্যে প্রশাসনকে উন্নত করতে রোমান সম্রাটের কাজকে বণ্টন করার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনাগুলি ২৮৫ এবং ৩২৪-এর মধ্যে, ৩৩৭ থেকে ৩৫০, ৩৬৪ থেকে ৩৯২ এবং আবার ৩৯৫ এবং ৪৮০-
২৯৩
===পুনকেন্দ্রীয়করন===
[[File:Theodosius I's empire.png|thumb|upright=1.15|৩৯৫ সালে থিওডোসিয়াস প্রথমের মৃত্যুর পর সাম্রাজ্য বিভক্ত হয়। পশ্চিমাংশ ৪০০ সনের মধ্যে ভেঙ্গে পড়ে এবং পূর্ব অংশ প্রথম ১৪০০-এর দশকে ভেঙ্গে পড়েছিল।{{legend|#B53637|The Western Roman Empire}} {{legend|#8F36B5|The Eastern Roman/Byzantine Empire}}]]
[[File:Walls of Constantinople.JPG|thumb|upright=1.15|থিওডোসিয়ান দেয়ালের পুনরুদ্ধারকৃত অংশ]]
৩৩০ সালে, [[মহান কন্সট্যান্টাইন]] সাম্রাজ্যের মূল কেন্দ্রটি [[কনস্টান্টিনোপল|কনস্টান্টিনোপলে]] স্থানান্তরিত করেন, যা তিনি বাইজ্যানটিয়ামের একটি দ্বিতীয় রোম হিসাবে প্রতিষ্ঠা করেন। কনস্টান্টিনোপল, ইউরোপ ও এশিয়া এবং ভূমধ্যসাগর ও ব্লাক সির মধ্যকার বাণিজ্যপথে গুরুত্বপূর্নভাবে অবস্থিত একটি শহর। কন্সট্যান্টাইন সাম্রাজ্যের সামরিক, আর্থিক, নাগরিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন প্রবর্তিত করেন।
কনস্ট্যান্টিনের অধীনে, খ্রিস্টীয়তা রাষ্ট্রের একচেটিয়া ধর্ম হয়ে উঠতে পারে না, যদিও সাম্রাজ্যীয় অগ্রাধিকার ভোগ করে, কারণ সম্রাট মহানুভবতার সাথে এটির বিশেষাধিকার সমর্থন করেছিলেন। কনস্টান্টটাইন এই নীতিটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যে সম্রাটরা নিজেরা মতবাদের সমস্যাগুলির সমাধান করতে পারবেন না, পরিবর্তে বরং সেই উদ্দেশ্যে গির্জার সাধারণ পরিষদদের তলব করবেন। আর্লস এর Synod এবং Nicaea এর প্রথম কাউন্সিলের আহ্বান
==তথ্যসূত্র==
|