বারডেম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎ইতিহাস: ব্যাকরণ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৫ নং লাইন:
 
== চিকিৎসার ধরণ ==
আন্ত: বিভাগ ও বহির্বিভাগে রোগীদের সেবা প্রদান করা হয়ে থাকে। ডায়াবেটিস রোগ নির্ণয়ের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা আছে এখানে। বহির্বিভাগে রোগী দেখাতে হলে সকালে এপয়েন্টমেন্ট নিতে হয়। ফি ৯০০/৭০০ টাকা। ১০৩টি কেবিন এবং ওয়ার্ড ভিত্তিক ৭৪৭টি সিট আছে। ওয়ার্ডের সিট ভাড়া প্রতিদিন ৮৫০ টাকা এবং কেবিনের ভাড়া ১০০০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকা। ৪৫ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রয়েছে। ১১টি রোগের সেবা দিয়ে থাকে। <ref name=":1" /><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jagonews24.com/special-reports/news/72338|শিরোনাম=বারডেমে চিকিৎসা ব্যয় বৃদ্ধি|ওয়েবসাইট=jagonews24.com|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2019-07-03}}</ref>
 
'''অপারেশন সুবিধা'''<ref name=":1" />
 
ওপেন হার্ট সার্জারী, বাইপাস সার্জারী, কিডনী ট্রান্সপ্লান্টটেশন, বাল্ব রিপলেসমেন্ট, ইউরটরী লিটোটমি, গ্যাস্ট্রো স্ট্রুমি, হেপাটোলপি, জেনারেল সার্জারী, ইউরোটোলজি, ল্যাপারোকোলি,
 
'''অন্যান্য সুবিধা'''<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1343446/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A7%9C-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2|শিরোনাম=বিশ্বের সবচেয়ে বড় হাসপাতাল|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-07-03}}</ref>
 
পার্কিং, অ্যাম্বুলেন্স, অগ্নি নির্বাপক, জরুরী বিভাগ, বহির্বিভাগ, গরীব রোগীদের জন্য ব্যবস্থা, মেডিকেল কলেজ, বিনামূল্যে ওষুধ, আইসিইউ, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, রোগ নির্ণয় পরীক্ষা, অস্ত্রোপচার ব্যবস্থা, খাবার সরবরাহ, ব্লাড ব্যাংক, অভিযোগ ব্যবস্থা, সমাজকল্যানসমাজকল্যাণ বিভাগ, নার্স
 
==চিত্রশালা==
২৭ নং লাইন:
==ইতিহাস==
 
১৯৫৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন (তখন পাকিস্তান ডায়াবেটিক এসোসিয়েশন নামকরণ করা হয়) গঠন করা হয়। বাংলাদেশ ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন নয়টি পৃথক সংস্থা। পাকিস্তান সময়কালে, সেগুনবাগিচায় হাসপাতালের জন্য সমিতির কিছু জমি দেওয়া হয়। [[১৯৮০]] সালে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৮২ সালে বারডেম বহুমূত্র প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে কম্যুনিটিভিত্তিক কর্মসূচি গঠনের লক্ষ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহযোগী কেন্দ্র হিসেবে দায়িত্ব লাভ করে। ইউরোপের বাইরে এ ধরনের প্রতিষ্ঠান এটাই প্রথম। [[১৯৮৬]] সাল থেকে বি. এস. এম. ইউ. এর আওতায় [[ডিপ্লোমা]], [[এম ফিল]], [[পি এইচ ডি]], [[এম ডি]] প্রভৃতির উপর পাঠদান করে আসছে। [[মোহাম্মদ ইব্রাহিম (চিকিৎসক)|অধ্যাপক মুহাম্মদ ইব্রাহিম]] এসোসিয়েশন ব্যবহার করার জন্য ঢাকার সেগুনবাগিচায় তার বাড়ির নিম্ন ঘর একটি চেম্বার করেন। বাড়িতে, তিনি ডায়াবেটিস জন্য বহিঃবিভাগ শুরু করেন। ১৯৮৯ সালে [[মোহাম্মদ ইব্রাহিম (চিকিৎসক)|ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহিমের]] স্মৃতির উদ্দেশ্যে শাহবাগস্থ ডায়াবেটিস কমপ্লেক্সের নামকরণ করা হয় ‘''ইব্রাহিম মেমোরিয়াল ডায়াবেটিস সেন্টার''’। ২০১৩ সালে ''সেগুনবাগিচায় বারডেম-২'' চালু হয়। শুধুমাত্র ডায়াবেটিস চিকিৎসা হয় জনগনের এমন ধারণা পাল্টাতে সম্প্রতি হাসপাতাল অংশের নামকরণ হয়েছে' ‘বারডেম জেনারেল হাসপাতাল’। <ref name=":0" /><ref name=":1" />
 
'''বাংলাদেশ ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন নয়টি পৃথক সংস্থা'''<ref name=":1" />
৪২ নং লাইন:
 
== তথ্যসূত্র ==
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের হাসপাতাল]]
[[বিষয়শ্রেণী:চিকিৎসাবিদ্যায় স্বাধীনতা পুরস্কার বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৮০-এ প্রতিষ্ঠিত]]
[[বিষয়শ্রেণী:হাসপাতাল]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বেসরকারি মেডিকেল কলেজ]]
<references />
 
৫৫ ⟶ ৫০ নং লাইন:
*[https://web.archive.org/web/20130101052855/http://www.dab-bd.org/index-2.html বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি]
{{স্বাধীনতা পুরস্কার বিজয়ী}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের হাসপাতাল]]
[[বিষয়শ্রেণী:চিকিৎসাবিদ্যায় স্বাধীনতা পুরস্কার বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৮০-এ প্রতিষ্ঠিত]]
[[বিষয়শ্রেণী:হাসপাতাল]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বেসরকারি মেডিকেল কলেজ]]