ম্যানচেস্টার সিটি ফুটবল ক্লাব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎বর্তমান দল: হালনাগাদ
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৪৭ নং লাইন:
 
'''ম্যানচেস্টার সিটি ফুটবল ক্লাব''' ({{lang-en|Manchester City Football Club}}) [[ইংল্যান্ড|ইংরেজ]] [[প্রিমিয়ার লীগ|প্রিমিয়ার লীগের]] একটি ফুটবল ক্লাব যার উত্‍পত্তি হয়েছে ইংল্যান্ডের [[ম্যানচেস্টার]] শহরে। ক্লাবটি ১৮৮০ সালে সেইন্ট মার্কস (ওয়েস্ট গর্টন) নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে ১৮৮৭ সালে ক্লাবটির নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় '''আর্ডউইক এ.এফ.সি''' এবং ১৮৯৪ সালে পুনরায় পরিবর্তন করে রাখা হয় '''ম্যানচেস্টার সিটি'''। ১৯৬০ এর দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৭০ এর দশকের শুরুর দিকে ক্লাবটি সবচেয়ে সফল সময় কাটায়। এসময় [[জো মার্সার]] এবং [[ম্যালকম অ্যালিসন|ম্যালকম অ্যালিসনের]] অধীনে তারা [[ফুটবল লীগ প্রথম বিভাগ|লীগ চ্যাম্পিয়নশিপ]], [[এফএ কাপ]], [[ফুটবল লীগ কাপ|লীগ কাপ]] এবং [[উয়েফা কাপ উইনার্স কাপ|ইউরোপীয় কাপ উইনার্স কাপ]] শিরোপা জিতে।
১৯৮১ সালের এফএ কাপের ফাইনালে পরাজিত হওয়ার পর ক্লাবের অধঃপতন ঘটে। এমনকি তাদের ১৯৯৮ সালে ইংরেজ ফুটবলের তৃতীয় বিভাগে অবনমন ঘটে। এরপর পুনরায় প্রিমিয়ার লীগে সুযোগ পাওয়ার পর ২০০৮ সালে ক্লাবটিকে কিনে নেয় [[আবু ধাবি ইউনাইটেড গ্রুপ]]। এতে করে ক্লাবটি বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী ক্লাবে পরিণত হয়। ২০১১ সালে, ম্যানচেস্টার সিটি [[উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ|উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগে]] অংশগ্রহনেরঅংশগ্রহণের সুযোগ পায় এবং এফএ কাপ শিরোপা জিতে। ২০১২ সালে, তারা [[প্রিমিয়ার লীগ]] শিরোপা জিতে, যা ৪৪ বছরের মধ্যে তাদের প্রথম লীগ শিরোপা। ২০১৩-১৪ মৌসুমে তারা আবারও লীগ শিরোপা জিতে। মৌসুমের শেষ খেলায় [[ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব|ওয়েস্ট হ্যামকে]] ২-০ গোলে হারিয়ে তারা এই শিরোপা নিশ্চিত করে।
 
==ইতিহাস==
৬০ নং লাইন:
ক্লাবটির ১৯৭০ এর দশক ভালোই কাটে। তারা দুইটি মৌসুমে লীগ চ্যাম্পিয়নদের থেকে মাত্র এক পয়েন্ট পেছনে থেকে লীগ শেষ করে এবং ১৯৭৪ সালে লীগ কাপের ফাইনালে পৌছায়।<ref>James, Manchester City – The Complete Record, pp. 410–420</ref> এছাড়া এসময় সিটি সমর্থকদের কাছে অতি স্মরণীয় একটা খেলাও অনুষ্ঠিত হয়: ১৯৭৩–৭৪ মৌসুমের শেষ খেলায় [[ওল্ড ট্রাফোর্ড|ওল্ড ট্রাফোর্ডে]] ম্যানচেস্টার সিটি তাদের ঘোর প্রতিদ্বন্দী [[ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব|ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের]] মুখোমুখী হয়। অবনমন ঠেকানোর জন্য ইউনাইটেডের কাছে জয়ের কোন বিকল্প ছিল না। কিন্তু তাদেরকে হতাশায় ডুবায় তাদেরই প্রাক্তন খেলোয়াড় [[ডেনিস ল]]। তার একমাত্র গোলেই সিটি ১–০ গোলে জয় লাভ করে এবং এতে ইউনাইটেডের অবনমন নিশ্চিত হয়।<ref>Ward, The Manchester City Story, p. 70</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.mirrorfootball.co.uk/archive/Manchester-United-0-1-Manchester-City-article162607.html|শিরোনাম=Manchester United 0-1 Manchester City It’s Backheel Hell For United As ‘Old Boy’ Law Sends Them Hurtling Towards The Drop|প্রকাশক=মিরর ফুটবল|সংগ্রহের-তারিখ=১৫ এপ্রিল ২০১৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140415155823/http://www.mirrorfootball.co.uk/archive/Manchester-United-0-1-Manchester-City-article162607.html|আর্কাইভের-তারিখ=১৫ এপ্রিল ২০১৪|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> ক্লাবটির সবচেয়ে সফল সময়ের শেষ শিরোপা ছিল ১৯৭৬ সালের লীগ কাপ। তারা [[নিউকাসল ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব|নিউকাসল ইউনাইটেডকে]] হারিয়ে ঐ শিরোপা জিতেছিল।
 
১৯৬০ ও ৭০ এর দশকের সফলতার পর ক্লাবটির দীর্ঘকালীন অধঃপতন ঘটে। ১৯৭৯ সালে ম্যালকম অ্যালিসন দ্বিতীয়বারের মত ক্লাবের ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তবে তিনি [[স্টিভ ড্যালে]]র মত অসফল খেলোয়াড়দের দলে ভিড়িয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ নষ্ট করেন। এরপর কয়েক বছর ঘন ঘন ম্যানেজার পরিবর্তন করা হয়। ১৯৮০’র দশকেই সাত জন ম্যানেজারকে পরিবর্তন করা হয়। ১৯৮১ সালে জন বন্ডের অধীনে এফএ কাপের ফাইনালে পৌছায় সিটি, তবে ফাইনালের রিপ্লে খেলায় [[টটেনহাম হটস্পার|টটেনহামের]] বিপক্ষে পরাজিত হয় তারা। ১৯৮০’র দশকে ক্লাবটির দুইবার দ্বিতীয় বিভাগে অবনমন ঘটে (১৯৮৩ ও ১৯৮৭ সালে)। তবে তারা ১৯৮৯ সালে পুনরায় প্রথম বিভাগে ফিরে আসে এবং ১৯৯১ ও ১৯৯২ সালে [[পিটার রেইড|পিটার রেইডের]] অধীনে পঞ্চম স্থানে থেকে লীগ শেষ করে।<ref>James, Manchester City – The Complete Record, p. 68</ref> অবশ্য, এটি কেবলমাত্র একটি অস্থায়ী অবকাশ ছিল। রেইড চলে যাওয়ার পর সিটি পুনরায় নিষ্প্রভ হয়ে পড়ে। ১৯৯২ সালে [[প্রিমিয়ার লীগ|প্রিমিয়ার লীগের]] প্রতিষ্ঠা হলে তারা তাতে অংশগ্রহনঅংশগ্রহণ করে, অর্থাত্‍, তারা প্রিমিয়ার লীগের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ক্লাব ছিল। প্রিমিয়ার লীগের প্রথম মৌসুমে নবম হওয়ার পর তিনটি মৌসুমে তাদেরকে অনেক প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে যেতে হয়, এবং এরপর ১৯৯৬ সালে তাদের দ্বিতীয় বিভাগে অবনমন ঘটে। ইংরেজ ফুটবলের সে সময়কার দ্বিতীয় বিভাগ অর্থাত্‍ ফুটবল লীগ প্রথম বিভাগে দুই মৌসুম কাটানোর পর তাদের তৃতীয় বিভাগে অবনমন ঘটে। ম্যানচেস্টার সিটির ইউরোপীয় শিরোপা বিজয়ী দ্বিতীয় ক্লাব হিসেবে নিজ দেশের ঘরোয়া লীগের তৃতীয় বিভাগে অবনমন ঘটে।
 
অবনমনের পর, নতুন চেয়ারম্যান ডেভিড বার্নস্টাইন নতুন ধরণেরধরনের আর্থনৈতিক শৃঙ্খলা প্রবর্তন করেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Buckley|প্রথমাংশ=Andy|coauthors=Burgess, Richard|শিরোনাম=Blue Moon Rising: The Fall and Rise of Manchester City|প্রকাশক=Milo|অবস্থান=Bury|বছর=2000|আইএসবিএন=0–9530847–4–4}}</ref> ম্যানেজার [[জো রয়লি]]র অধীনে প্রথম মৌসুমেই প্রথম বিভাগে উঠে আসে ম্যানচেস্টার সিটি। [[গিলিংহ্যাম ফুটবল ক্লাব|গিলিংহ্যামের]] বিপক্ষে প্লে-অফে নাটকীয় জয় পায় তারা। তবে ২০০১ সালে তাদের পুনরায় দ্বিতীয় বিভাগে অবনমন ঘটে। রয়লির স্থলাভিষিক্ত হন [[কেভিন কিগান]] এবং সিটি ২০০১–০২ ডিভিশন এক চ্যাম্পিয়নশিপ জিতার মাধ্যমে পুনরায় প্রথম বিভাগে উঠে আসে। এছাড়া ঐ মৌসুমে ক্লাবটির ইতিহাসে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ পয়েন্ট অর্জন এবং সর্বোচ্চ গোল করার রেকর্ডও প্রতিষ্ঠিত হয়।<ref>Manchester City – The Complete Record, p. 265</ref> ২০০২–০৩ মৌসুমে [[মেইন রোড|মেইন রোডে]] সিটির শেষ মৌসুম ছিল। এ মৌসুমে তারা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে একটি খেলায় ৩–১ গোলে জয় লাভ করে। এবং এর মাধ্যমে ডার্বি খেলায় তাদের টানা ১৩ বছরের জয় ক্ষরার অবসান ঘটে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.rte.ie/sport/2002/1109/manchester.htm|শিরোনাম=Goater double gives City derby win|প্রকাশক=RTÉ|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20071219015810/http://www.rte.ie/sport/2002/1109/manchester.htm|সংগ্রহের-তারিখ=১৯ এপ্রিল ২০১৪|আর্কাইভের-তারিখ=১৯ ডিসেম্বর ২০০৭|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> এছাড়া সিটি ২৫ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মত কোন ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনেরঅংশগ্রহণের সুযোগ পায়। ২০০৩ সালের ক্লোজ মৌসুমে ক্লাবটি [[সিটি অফ ম্যানচেস্টার স্টেডিয়াম|সিটি অফ ম্যানচেস্টার স্টেডিয়ামে]] চলে আসে। নতুন স্টেডিয়ামে আসার পর সিটির প্রথম চার মৌসুমে কাটে লীগ টেবিলের মাঝামাঝি অবস্থানে থেকে। [[ইংল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দল|ইংল্যান্ড জাতীয় দলের]] প্রাক্তন কোচ [[স্ভেন-ইয়োরান ইয়েরিকসন]] ২০০৭ সালে ম্যানচেস্টার সিটির ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি ক্লাবটির প্রথম বিদেশী কোচ।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/sport2/hi/football/teams/m/man_city/6241052.stm|শিরোনাম=Eriksson named Man City manager|প্রকাশক=[[বিবিসি|বিবিসি স্পোর্ট]]|তারিখ=৬ জুলাই ২০০৭|সংগ্রহের-তারিখ=১৯ এপ্রিল ২০১৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140418185210/http://news.bbc.co.uk/sport2/hi/football/teams/m/man_city/6241052.stm|আর্কাইভের-তারিখ=১৮ এপ্রিল ২০১৪|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> মৌসুমের প্রথমার্ধ খুব ভালোভাবে কাটালেও শেষার্ধে গিয়ে দলের ছন্দপতন ঘটে এবং ২০০৮ সালের জুনে ইয়েরিকসনকে পদচ্যুত করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=Eriksson's reign at Man City ends|শিরোনাম=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/teams/m/man_city/7430827.stm|প্রকাশক=বিবিসি স্পোর্ট |তারিখ=২ জুন ২০০৮|সংগ্রহের-তারিখ=১৯ এপ্রিল ২০১৪}}</ref> দুই দিন পরের নতুন ম্যানেজার হিসেবে যোগ দেন [[মার্ক হিউজস]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.mcfc.co.uk/Players/Management/Mark-Hughes|শিরোনাম=Manchester City appoint Mark Hughes|তারিখ=৪ জুন ২০০৮|প্রকাশক=ম্যানচেস্টার সিটি |সংগ্রহের-তারিখ=১৯ এপ্রিল ২০১৪}}</ref>
 
২০০৮ সালের দিকে ক্লাবটি অর্থনৈতিক নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছিল। এর এক বছর আগে ক্লাবের নিয়ন্ত্রন নিয়েছিলেন [[থাসকিন সিনাওয়াত্রা]]। তবে রাজনৈতিক কারণে তিনিও ক্লাবের ভাগ্য বদলাতে পারেননি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.telegraph.co.uk/sport/football/teams/manchester-city/2548558/Thaksin-Shinawatras-crisis-ends-Manchester-Citys-European-dream-Football.html|শিরোনাম=Thaksin Shinawatra's crisis ends Manchester City's European dream|প্রকাশক=[[দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ]]|তারিখ=১২ আগস্ট ২০০৮|সংগ্রহের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৪|প্রথমাংশ=Ian|শেষাংশ=Winrow}}</ref> এরপর ২০০৮ সালের আগস্টে, ক্লাবটিকে কিনে নেয় [[আবু ধাবি ইউনাইটেড গ্রুপ]]। এই অধিগ্রহণের পর বড় মাপের খেলোয়াড়দের জন্য প্রস্তাবের ফুলঝুড়ি ছুটতে থাকে। [[রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব|রিয়াল মাদ্রিদ]] থেকে ৩২.৫ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে [[রবিনিয়ো]]কে ক্রয় করার মাধ্যমে ব্রিটিশ ফুটবলে তারা নতুন রেকর্ড গড়ে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/sport2/hi/football/teams/m/man_city/7593026.stm|শিরোনাম=Man City beat Chelsea to Robinho|প্রকাশক=বিবিসি স্পোর্ট|তারিখ=১ সেপ্টেম্বর ২০০৮|সংগ্রহের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৪}}</ref> এত অর্থ ব্যয়ের পরও সফলতা অধরাই রয়ে যায় এবং লীগে তারা ১০ম স্থানে থেকে মৌসুম শেষ করে। অবশ্য, [[উয়েফা কাপ|উয়েফা কাপে]] তারা কোয়ার্টার-ফাইনাল পর্যন্ত পৌছায়। ২০০৯ সালে গ্রীষ্মে, [[গ্যারেথ ব্যারি]], [[রোকে সান্তা ক্রুজ]], [[কোলো টোরে]], [[এমানুয়েল আদাবায়ের]], [[কার্লোস তেবেস]] এবং [[জোলিয়ন লেসকট|জোলিয়ন লেসকটের]] মত খেলোয়াড়দের ক্রয় করতে ১০০ মিলিয়নেরও অধিক ইউরো খরচ করে ক্লাবটি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/teams/m/man_city/8216645.stm|শিরোনাম=Lescott completes Man City move|প্রকাশক=বিবিসি স্পোর্ট|তারিখ=২৫ আগস্ট ২০০৯|সংগ্রহের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৪}}</ref> ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে মার্ক হিউজস কে সরিয়ে দলের ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় [[রবের্তো মানচিনি]]কে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/sport2/hi/football/teams/m/man_city/8422676.stm|শিরোনাম=Mark Hughes sacked as Man City appoint Mancini manager|প্রকাশক=বিবিসি স্পোর্ট|তারিখ=১৯ ডিসেম্বর ২০০৯|সংগ্রহের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৪}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.telegraph.co.uk/sport/football/teams/manchester-city/6845269/Manchester-City-set-to-sack-Mark-Hughes-and-appoint-Roberto-Mancini.html|শিরোনাম=Manchester City sack Mark Hughes and appoint Roberto Mancini as manager|প্রকাশক=দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ|তারিখ=১৯ ডিসেম্বর ২০০৯|সংগ্রহের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৪|প্রথমাংশ=Steve|শেষাংশ=Wilson}}</ref> ঐ মৌসুমে সিটি পঞ্চম স্থানে থেকে লীগ শেষ করে এবং অল্পের জন্য পরের মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লীগে অংশগ্রহণের সুযোগ হাতছাড়া করে, তবে তারা ২০১০–১১ মৌসুমে [[উয়েফা ইউরোপা লীগ|ইউরোপা লীগে]] অংশগ্রহণের সুযোগ পায়।
২৯৫ নং লাইন:
 
*{{পতাকা আইকন|JPN}} [[ইয়োকোহামা এফ. ম্যারিনোস]] (২০১৪-বরতমান)<ref>http://www.mcfc.co.uk/News/Club-news/2014/May/City-announce-deal-with-J-League-side</ref>
২০১৪ সালের ২০ মে ঘোষণা করা হয় যে ম্যানচেস্টার সিটি জাপানের গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নিশান এর সাথে অংশিদারিত্তের সুত্রে জে-লিগের দল ইয়োকোহামা এফ. ম্যারিনোস এর অংশীদারিত্বঅংশীদারত্ব গ্রহণ করেছে।
 
== তথ্যসূত্র ==