আঙ্কারা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) |
|||
১৫ নং লাইন:
|pushpin_map_caption =তুরস্কের অবস্থান
|pushpin_relief = 1
|coordinates = {{
|seat_type = [[রাজধানী শহর]]
|seat = চানকায়া<small>(প্রকৃত পক্ষে; তুর্কি মহানগরের কোনও সরকরি রাজধানী শহর নেই)</small>
৩১ নং লাইন:
|area_total_km2=২৪,৫২১
|elevation_m=৯৩৮
|population_total= ৫,৪৪৫,০২৬<ref>{{
|population_as_of=2017
|population_footnotes=
|population_density_km2=
|population_metro=
| blank1_name = [[GDP PPP]]<ref>{{
| blank1_info = [[US$]] ১০৫ বিলিয়ন
|blank3_name = [[Human Development Index|এইচডিআই]] (২০১৭)
|blank3_info = 0.845<ref>{{
|postal_code_type=[[পোস্ট কোড]]
|postal_code=06xxx
৫৭ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অটোমান সাম্রাজের পরাজয়ের পর, অটোমানের রাজধানী কনস্টান্টিনোপল (আধুনিক ইস্তানবুল) এবং আনাতোলিয়ার বেশিরভাগ অংশ মিত্রদের দখলে ছিল, তুরস্কের কেন্দ্রীয় আনাতোলিয়ার মূল অংশটি ছেড়ে বাকী অংশ আর্মেনিয়া, ফ্রান্স, গ্রীস, ইতালি এবং যুক্তরাজ্যের মধ্যে ভাগ করে নেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল। এর প্রতিবাদ হিসেবে, তুর্কি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের নেতা মোস্তফা কামাল আতাতর্ক ১৯২০ সালে অ্যাঙ্গোরায় তার প্রতিরোধ আন্দোলনের সদর দফতর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তুর্কির স্বাধীনতা যুদ্ধে জয়ের পর লাউসান চুক্তি (১৯২৩) দ্বারা সেভ্রে চুক্তির রহিত হয়, তুর্কি জাতীয়তাবাদীরা ১৯২৩ সালের ২৯ অক্টোবর অটোমান সাম্রাজ্যকে তুর্কি প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করে। এর কিছু দিন আগে, ১৯২৩ সালের ১৩ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে অ্যাঙ্গোরা থেকে কনস্টান্টিনোপলে তুরস্কের নতুন রাজধানী স্থানান্তরিত করে এবং রিপাবলিকান কর্মকর্তারা ঘোষণা করেছিলেন যে শহরের নাম আঙ্কারা।<ref>{{
== ভূগোল ==
৬৩ নং লাইন:
== জনসংখ্যা ==
১৯২৭ সালে আঙ্কারার জনসংখ্যা ছিল ৭৫,০০০ জন। ২০১৩ সালে আঙ্কারা প্রদেশের জনসংখ্যা ছিল ৫,০৪৫,০৮৩ জন।
১৯২৩ সালে আঙ্কারা যখন তুরস্ক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী হয়ে ওঠে, তখন এটি ভবিষ্যতের ৫০০,০০০ বাসিন্দাদের জন্য একটি পরিকল্পিত শহর হিসাবে মনোনীত করা হয়েছিল। ১৯২০-এর দশক, ১৯৩০-এর দশক ও ১৯৪০-এর দশকে শহরটি একটি পরিকল্পিত ও সুশৃঙ্খল গতিতে বৃদ্ধি পায়। তবে, ১৯৫০-এর দশকের পর থেকে, শহরটির জনসংখ্যা কল্পনা থেকেও অনেক দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছিল, কারণ বেকারত্ব এবং দারিদ্র্য মানুষকে উন্নত জীবনযাত্রার সন্ধানে গ্রামাঞ্চল থেকে শহরে চলে যেতে বাধ্য করেছিল। ফলস্বরূপ, জেসেকানডু নামে অনেক অবৈধ বাড়ি শহরের চারপাশে নির্মিত হয়েছে, যার ফলে আঙ্কারার অপরিকল্পিত এবং অনিয়ন্ত্রিত নগরীর প্রাকৃতিক দৃশ্যের সৃষ্টি হয়েছে, কারণ পরিকল্পনা অনুযায়ী পর্যাপ্ত আবাসন দ্রুত পর্যায় তৈরি সম্বব হয়নি। যদিও তা নির্ভুলভাবে নির্মিত হয়েছে, তাদের বেশিরভাগেরই বিদ্যুৎ, চলমান জল এবং আধুনিক গৃহস্থালী সুবিধা রয়েছে।
|