ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[পরীক্ষিত সংশোধন] | [পরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) অ 2409:4061:704:EDA6:0:0:283C:60AD-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Nokib Sarkar-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পুনর্বহাল |
|||
১ নং লাইন:
{{about|ইসলাম ধর্ম|ইসলামী সভ্যতার ইতিহাস সমন্ধে জানার|ইসলামের ইতিহাস|অন্য অর্থে ব্যাবহারের}}
'''ইসলাম''' ([[আরবি ভাষা|আরবি]]:আল-ইসলাম,[ ] {{IPA-ar|الإسلام||ar-al_islam.ogg}}[[রোমান্স ভাষাসমূহ|রোমান হরফে]]:al-Islām [____])<ref group=টীকা>ইংরেজি ভাষায় ''ইসলাম'' (al-Islām) শব্দটির দশটি উচ্চারণ রয়েছে। উচ্চারণের সময় আক্ষরিকভাবে কোন 'সিলাবলটির উপর জোর দেয়া হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে এই আলাদা আলাদা উচ্চারণগুলো প্রচলিত হয়েছে। এখানে বাংলা একাডেমি অভিধানের উচ্চারণদুটি দেয়া হল। ইউ.এস([[চিত্র:
|
|
</ref><ref>[http://www.oxforddictionaries.com/us/definition/american_english/muslim অক্সফোর্ড অভিধান অনুসারে], " 'ইসলাম ধর্মের অনুসারী' বোঝানোর জন্য মুসলিম শব্দটিই সবচেয়ে প্রচলিত। কখনো কখনো মোসলেম ও ব্যাবহৃত হয়।"
ইসলামী ধর্মগ্রন্থে দাবী করা হয়েছে যে,এটি একটি [[দ্বীন]], একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা, মানুষের [[ফিতরাহ|চিরন্তন ধর্ম]], একমাত্র সার্বজনীন সত্য ধর্ম। ইসলামী ধর্মমত অনুযায়ী, যুগে যুগে [[আদম (ইসলামের পয়গম্বর)|আদম]],[[ইব্রাহিম]],[[মূসা]],[[ঈসা]] সহ সকল রাসূলগণের উপর যেসব [[আসমানী কিতাব]] অবতীর্ন হয়েছিল, মূল [[আরবি ভাষা|আরবি]] [[কুরআন]] হল তারই সর্বশেষ, পূর্নাঙ্গ, অপরিবর্তীত চূড়ান্ত সংস্করণ।<ref name="People-of-the-Book">{{
*{{
</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.oxforddictionaries.com/definition/english/sharia|শিরোনাম=ব্রিটিশ ও বিশ্ব ইংরেজী: শরিয়াহ|
যদিও এর উৎপত্তি সমন্ধে মুসলমানরা [[আকীদা|ধর্মতত্ত্বীয়গতভাবে]] আলাদা ধারনা পোষণ করে,<ref name="Esposito1998">{{
প্রায় সব মুসলমান দুইটি প্রধান [[ইসলামিক স্কুল এবং শাখা|সম্প্রদায়ের]] অন্তর্গত,[[সুন্নি (ইসলাম)|সুন্নি]] (৭৫-৯০%) অথবা [[শিয়া ইসলাম|শিয়া]] (১০-২০℅)।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.pewforum.org/2009/10/07/mapping-the-global-muslim-population/|শিরোনাম=ম্যাপিং দ্য গ্লোবাল মুসলিম পপুলেশন: অ্যা রিপোর্ট অন দ্য সাইজ ডিস্ট্রিবিউশন অব দ্য ওয়ার্ল্ড'স মুসলিম পপুলেশন|
==অর্থ ও উৎপত্তি==
(إسلام) ইসলাম শব্দটি (س-ل-م) সিল্.ম (সি-ল্-ম) শব্দমূল হতে গঠিত, ([[চিত্র:Verbal Roots of (Š-L-M)(س-ل-م).jpg|alt=ইসলাম শব্দের মাস্.দার (ক্রিয়ামূল)|ফ্রেমহীন|85x85পিক্সেল]])এর মাস্.দার (ক্রিয়ামূল)। বুৎপত্তিগতভাবে সাল্.ম (س-ل-م)এর কয়েকটি অর্থ হল,(১) বাহ্য ও অভ্যন্তরীণ উভয়বিধ অপবিত্রতা (বিপদ-আপদ) ও দোষ-ত্রুটি হইতে মুক্ত (পবিত্র) থাকা; (২) সন্ধি ও নিরাপত্তা ; (৩) শান্তি ও (৪) আনুগত্য ও হুকুম পালন।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=ইসলামী বিশ্বকোষ ৫ম খণ্ড (২য় সংস্করণ)|শেষাংশ=সম্পাদনা পরিষদ|প্রথমাংশ=ইসলামী বিশ্বকোষ|বছর=২০০৬|প্রকাশক=ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ|অবস্থান=বায়তুল মোকাররম, ঢাকা|পাতাসমূহ=৫১২|আইএসবিএন=9840611020}}</ref>
সালাম ও সাল্.ম উভয় শব্দেরই অর্থ হল আনুগত্য, আত্নসমর্পন ও হুকুম পালন। অর্থগুলোর মধ্যে 'পবিত্র ও দোষ- ত্রুটিমুক্ত হওয়া' বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই শব্দমূল হতে (ক্রিয়াপদে/ফে'ল) (أَسْلَمَ) আসলামা, ইসলাম গ্রহণ করল ও ক্রিয়াবিশেষ্য (إِسْلَام) ইসলাম, আত্নসমর্পন এবং কতৃকারকে (يُسْلِمُ৷) য়ুস্.লিমু, ইসলাম
সিল্.ম,সিলাম ও সালিম এর অর্থ কঠিন প্রস্তর, কারন ওতে কোমলতা নাই,নরম হওয়া থেকে মুক্ত। সালাম এর আরেক অর্থ, বাবলা গাছের ন্যায় কাঁটাযুক্ত বৃক্ষ,যা কাঁটাযুক্ত হওয়ায় বিপদআপদ থেকে মুক্ত থাকে। আল্লাহর গুনবাচক নাম আস-সালাম শব্দটির মধ্যেও যাবতীয় দূর্বলতা থেকে মুক্ত, এমন অর্থ নিহিত রয়েছে। সাল্.ম এর যে ৪টি অর্থ দেয়া হয়েছে তার সবগুলোই ইসলাম শব্দের মাস্.দার (ক্রিয়ামূল) ([[চিত্র:Verbal Roots of (Š-L-M)(س-ل-م).jpg|alt=ইসলাম শব্দের মাস্.দার (ক্রিয়ামূল)|ফ্রেমহীন|85x85পিক্সেল]]) এর মধ্যে নিহিত রয়েছে। সেকারনে মূল অর্থ দাঁড়ায় 'ইবাদত, দ্বীন ও 'আকীদাকে একমাত্র আল্লাহ তা'আলার জন্য নির্দিষ্ট করা।<ref name=":0" />
২৩ নং লাইন:
=== অর্থ ===
প্রধানত দুইটি অর্থ পাওয়া যায়, (১) এক অদ্বিতীয় আল্লাহর কাছে আত্নসমর্পণ করা (২:১১২) ; (২) শান্তি স্থাপন তথা বিরোধ পরিহার করা । ২য় অর্থটির ব্যাক্ষা হল (ক) আত্নসমর্পনে আল্লাহর সহিত শান্তি স্থাপিত হয় এবং
ইসলাম একটি দ্বীন (৩:১৮), পারস্পরিক ব্যবহার, লেন-দেন সবই এর অন্তর্ভুক্ত। দ্বীনের উৎস কুরআন। এটি একটি পরিপূর্ন জীবন ব্যবস্থা। সেকারনে ইবাদত ও দার্শনিক বিষয়াবলির পাশাপাশি এটি মানবজীবনের সর্বক্ষেত্রে, সর্ববিষয়ে নিয়ন্ত্রন ও নিয়মাবলির প্রতিও গুরুত্ব দেয়।
"রিলিজিয়ন" বা "ধর্ম" বলতে যে আধ্যাতিক ও পারত্রিক জীবন-দর্শন ও ক্রিয়াকর্ম বুঝায় সেই অর্থে একে "ধর্ম" বললে কোনভাবেই এর পুরো অর্থ প্রকাশ পায়না।<ref name=":1" />
ইসলাম মানুষের চিরন্তন ধর্ম (৩:১৮)। এর মূল কথা হল (ক) আল্লহর একত্ব ও অদ্বিতীয়ত্বে বিশ্বাস, (খ) রাওমূ'ল আখির বা মৃত্যুর পর পুনরুত্থান ও বিচারান্তে অনন্ত পরজীবনে বিশ্বাস, এবং আমাল-স.আলিহ্ বা সৎকর্মে আত্ননিয়োগ। বিশ্বাসের পর্যায়গুলো হল (১) ফিরিশতাগন, (২) আসমানী কিতাবমূহ এবং (৩) নবী -রাসূল, আর (৪) আল্লাহর সর্বময় নিয়ন্ত্রণ (তাকদীর)-এ বিশ্বাসও; উপরের তিনটি মৌলিক উপাদানের সাথে যুক্ত হয়। প্রথম মানব ও নবী আদম হতে শেষ নবী মুহাম্মদ (সাঃ) পর্যন্ত কুরআনে উল্লেখিত/ অনুল্লিখিত সকল নবী-রাসূল (৪০:৭৮), পৃথিবীর বিভিন্ন গোত্র ও জাতীর কাছে (১০: ৪৭, ১৩ : ৭, ৩৫ : ২৪) , উপরের তিন উপাদান সম্বলিত ইসলাম প্রচার করেছিলেন। এই তিনের ভিত্তিতে কুরআন সমসাময়িক য়াহূদী, খৃষ্টান, স.আবিঈ ও মাজূসী অর্থাৎ সকল ধর্মাবলম্বীকে ইসলাম
== ধর্ম বিশ্বাস ==
৪৬ নং লাইন:
[[চিত্র:Istanbul, Hagia Sophia, Allah.jpg|left|thumb|180x180px|মেডেল প্রদর্শন করছে "[[আল্লাহ্|আল্লাহ্]]"।[[তুরস্ক]] ,[[ইস্তাম্বুল|ইস্তাম্বুলের ]],[[হাজিয়া সোফিয়া]] তে ।]]
{{মূল নিবন্ধ|আল্লাহ}}
মুসলমানগণ [[মহাবিশ্ব|বিশ্বজগতের]] [[সৃষ্টিকর্তাকে]] 'আল্লাহ' বলে সম্বোধন করেন। ইসলামের মূল বিশ্বাস হলো আল্লাহর একত্ববাদ বা [[তৌহিদ]]। আল্লাহর একত্বের সাক্ষ্য দেওয়া ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের মধ্যে প্রথম, যাকে বলা হয় [[শাহাদাহ]]। এটি পাঠের মাধ্যমে একজন স্বীকার করেন যে, আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কোনো উপাস্য নাই এবং মুহাম্মদ [(সাঃ)]
[[সূরা ইখলাস|সুরা এখলাছে]] আল্লাহর বর্ণনা দেয়া হয়েছে এভাবে,
[قُلْ هُوَ اللهُ أَحَدٌ. اللهُ الصَّمَدُ. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ] {الاخلاص:১-৪}
{{cquote|"বলুন, তিনি আল্লাহ, এক, আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাঁকে জন্ম দেয়নি এবং তাঁর সমতুল্য কেউ নেই।"১১২:১-৪<ref name="ফাহদ"/>}}
আল্লাহ্ শব্দটি [[আল]] এবং [[ইলাহ]] যোগে গঠিত। আল অর্থ সুনির্দিষ্ট এবং ইলাহ অর্থ উপাস্য, যার অর্থ সুনির্দিষ্ট উপাস্য। খৃস্টানগণ খৃস্ট ধর্মকে একেশ্বরবাদী বলে দাবী করলেও মুসলিমগণ খৃস্টানদের [[ত্রিত্ববাদ]] (trinity) বা এক ঈশ্বরের মধ্যে পিতা, পুত্র ও পবিত্র আত্মার মিলন, এই বিশ্বাসকে অস্বীকার করেন। ইসলামি ধারণায় আল্লাহ সম্পূর্ণ অতুলনীয় ও [[পৌত্তলিকতা|পৌত্তলিকতার]] অসমতুল্য, যার কোনোপ্রকার আবয়বিক বর্ণনা অসম্ভব। মুসলিমরা তাদের সৃষ্টিকর্তাকে বর্ণনা করেন
কিতাবুল ঈমানে আল্লাহর বর্ণনা এভাবে আছে :
{{উক্তি|আল্লাহ এক, অদ্বিতীয়, অতুলনীয়। তার কোন অংশ বা অংশিদার বা শরিক নেই। তিনি কারো উপন নির্ভরশীল নন, বরং সকলেই তার উপর নির্ভরশীল। তার কোন কিছুর অভাব নেই। তিনিই সকলের অভাব পূরণকারী। তিনি কারো পিতা নন, পুত্র নন, তাঁর সমতুল্য কেউ নেই। একমাত্র তিনি সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা,রক্ষাকর্তা ও পালনকর্তা। কোন জ্ঞান বা চক্ষু আল্লাহ তাআলাকে আয়ত্ব করতে পারেনা।
৬১ নং লাইন:
{{মূল নিবন্ধ|ফেরেশতা}}
ফিরিশতা বা ফেরেশতা [[ফারসি|ফারসী]] শব্দ। ফেরেশতা [[আরবী]] প্রতিশব্দ হলো 'মালাইকা'। ফেরেশতায় বিশ্বাস ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসের একটি মূল নীতি। এরা অন্য সকল সৃষ্টির মতই আল্লাহর আরেক সৃষ্টি।
ফেরেশতাদের সংখ্যা অগণিত। ইসলামে তাদের কোনো শ্রেণীবিন্যাস করা না হলেও চারজন গুরুদায়িত্ব অর্পিত প্রধান ফেরেশতার নাম উল্লেখযোগ্য:
৭০ নং লাইন:
* ইসরাফিল – এই ফেরেস্তা আল্লাহর আদেশ পাওয়া মাত্র শিঙ্গায় ফুঁক দেওয়ার মাধ্যমে কিয়ামত বা বিশ্বপ্রলয় ঘটাবেন। তার কথা কুরআন শরীফে বলা না হলেও হাদিসে উল্লেখ করা হয়েছে।
* মালাকুল-মাউত – ইনি মৃত্যুর ফেরেশতা ও প্রাণ হরণ করেন।
বিশেষ শ্রেণীর ফেরেশতা যাদেরকে কুরআনে 'কিরামান কাতিবিন' (অর্থ: সম্মানিত লেখকগণ) বলা হয়েছে
ইসলাম, খৃস্টান ও ইহুদী ধর্ম ছাড়া হিন্দুধর্মেও ফেরেশতা তথা স্বর্গীয় দূতদের অস্তিত্বের কথা বলা হয়েছে।
৯৭ নং লাইন:
বলা হয়, হযরত আদম থেকে শুরু করে হযরত মুহাম্মদ পর্যন্ত আল্লাহ পৃথিবীতে প্রায় ১,২৪,০০০ (আনুমানিক) নবী ও রাসূল পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন।{{cn}} আর তাদের মধ্যে হযরত আদম সর্ব প্রথম মানুষ ও আল্লাহর সর্ব প্রথম নবী এবং সর্ব শেষ ও সর্ব শ্রেষ্ঠ নবী ও রাসূল হযরত মুহাম্মদ।
মুসলিমগণ বিশ্বাস করে যীশু(ঈসা) আল্লাহর পুত্র নন বরং তিনি আল্লাহর রাসূল।
=== ইসলামের নবী মুহাম্মদ ===
{{মূল নিবন্ধ|মুহাম্মদ}}
{{Wide image|Madina Haram at evening.jpg|1400px|<center>বর্তমান সৌদি আরবের, [[হেজাজ]] অঞ্চলের, [[মদিনা]]য় অবস্থিত [[মসজিদে নববী]] (নবীজীর মসজিদ) এঁর প্যানারমিক দৃশ্য। ইসলামে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ মসজিদ।</center>}}
[[মুহাম্মদ]] ছিলেন তৎকালীন আরবের [[কুরাইশ বংশ|কুরাইশ বংশের]] একজন। নবুওয়াত প্রাপ্তির পূর্বে
ইসলাম ধর্মমতে, তিনি চল্লিশ বছর বয়স হতে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ২৩ বছরের বিভিন্ন সময়ে জিব্রাইলের মাধ্যমে ঐশী বাণী লাভ করেন। এই বাণীসমূহের একত্ররূপ হলো পবিত্র কুরআন, যা তিনি মুখস্থ করেন ও
কুরআনে বলা হয়েছে,
১১১ নং লাইন:
{{cquote|"সে যদি আমার নামে কোনো কথা রচনা করতো, তবে আমি তাঁর ডান হাত ধরে ফেলতাম, অতঃপর কেটে দিতাম তাঁর গ্রীবা। তোমাদের কেউ তাকে রক্ষা করতে পারতে না।" ৬৯:৪৪-৪৭ <ref name="ফাহদ" />}}
মুসলিমরা বিশ্বাস করেন, ঐশ্বিক বাণী প্রচারের ক্ষেত্রে ইসলামের নবী কখনো ভুল করেননি। আরো বিশ্বাস করা হল,
মুসলিমদেরকে শেষ বাণীবাহক মুহাম্মদের নাম উচ্চারণ করার সাথে সাথে "সাল্লাল্লা-হু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম" বলতে হয়। এর অর্থ: 'আল্লাহ
==== হাদিস ====
{{মূল নিবন্ধ|হাদিস}}
'হাদীস' (اﻠﺤﺪﻴث) আরবি [[শব্দ]]। এর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে- কথা, বাণী, কথা-বার্তা, আলোচনা, কথিকা, সংবাদ, খবর, কাহিনী ইত্যাদি। <ref>আধুনিক আরবি বাংলা অভিধান, ড.ফজলুর রহমান, রিয়াদ প্রকাশনী ২০০৫</ref> ইসলামী পরিভাষায় [[মুহাম্মদ|মুহাম্মদের]] (সাঃ) কথা, কাজ, অনুমোদন এবং
মুহাম্মদের কথা-কাজসমূহের বিবরণ এভাবে লোকপরম্পরায় সংগ্রহ ও সংকলন করে সংরক্ষণ করা হলে
=== কিয়ামত ===
|