অ্যান্টিবায়োটিক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিষ্কারকরণ
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৬ নং লাইন:
সয়াবিনের [[ছত্রাক]]([[:en:Mould|Mould]]) আক্রান্ত ছানা (Moldy Soybean Curd) বিভিন্ন ফোঁড়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হত। চীনারা পায়ের ক্ষত সারাবার জন্য [[ছত্রাক]] [[:en:Mould|Mould]] আবৃত পাদুকা (স্যান্ডল) পরত। ১৮৮১ সালে [[ব্রিটিশ]] অণুজীব বিজ্ঞানী [[জন টিন্ডাল]] ([[:en:John Tyndall|John Tyndall]]) [[ছত্রাক|ছত্রাকের]] জীবাণু প্রতিরোধী ভূমিকা লক্ষ্য করেন। <ref name="ReferenceA">মাইক্রোবায়োলজি: কনসেপ্টস এন্ড আপ্লিকেশন্স; মাইকেল জে পেলচজার, ই. সি. চান, নোয়েল আর. ক্রেগ</ref>
 
[[লুই পাস্তুর]] এবং জোবার্ট লক্ষ্য করেণ কিছু অণুজীবের উপস্থিতিতে প্রস্রাবে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি ([[:en:Anthrax|Anthrax]]) জন্মাতে পারেনা। ১৯০১ সালে এমারিখ (Emmerich) এবং লও (Low) দেখেন যে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি ( Anthrax bacili) আক্রমণ থেকে [[খরগোশ|খরগোশকে]] বাঁচানো সম্ভব যদি [[সিউডোমোনাস এরুজিনোসা]] [[:en:Pseudomonas aeruginosa|Pseudomonas aeruginosa]] নামক ব্যাক্টেরিয়ার তরল আবাদ (Liquid culture) খরগোশের দেহে প্রবেশ (Inject) করানো যায়। তাঁরাতারা মনে করেণ ব্যাক্টেরিয়াটি কোনো উৎসেচক (enzyme)তৈরি করেছে যা জীবাণুর আক্রমণ থেকে খরগোশকে রক্ষা করছে। তাঁরাতারা এই পদার্থের নাম দেন পাইওসায়ানেজ (Pyocyanase)। ১৯২০ সালে গার্থা ও দাথ কিছু গবেষণা করেন এই জাতীয় জীবাণু নাশক তৈরি করতে। তাঁরাতারা [[অ্যাকটিনোমাইসিটিস]] ([[:en:Actinomycetes|Actinomycetes]]) দ্বারা প্রস্তুত একধরনের রাসায়নিক পদার্থ খুজে পান যার জীবাণুনাশী ক্ষমতা আছে। তাঁরাতারা এর নাম দেন অ্যাকটিনোমাইসিন। কিন্তু কোনো রোগের প্রতিরোধে এই পদার্থ পরবর্তিতে ব্যবহৃত হয় নাই। এই জাতীয় আবিস্কারের পরও ১৯২৯ সালের আগে অ্যান্টিবায়োটিক এর যুগ শুরু হয় নাই। ১৯২৭ সালে [[আলেকজান্ডার ফ্লেমিং|স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং]] ([[:en:Alexander fleming|Alexander Fleming]]) প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক [[পেনিসিলিন]] আবিষ্কার করেন।<ref name="ReferenceA"/>
 
== আবিষ্কার ==
১৩৫ নং লাইন:
উন্নত বিশ্বেও এই সমস্যা বিদ্যমান। [[আমেরিকা]]র রোগ নিয়ন্ত্রন কেন্দ্র ([http://www.cdc.gov Center For Diseases Control]) সি.ডি.সির এক জরিপে দেখা গেছে, সেখানে ডাক্তাদের আন্টিবায়োটিক প্রেসক্রিপসনের কানের সংক্রমনের জন্য ৩০%, সাধারাণ ঠান্ডার জন্য ১০০%, গলা ব্যথার জন্য ৫০% প্রেসক্রিপসন অপ্রয়োজনীয়। তাছাড়া যারা হাসপাতালে কাজ করে তাদের মধ্যে সাধারণত আন্টিবায়োটিক-রোধী ব্যাক্টেরিয়া উপস্থিতি থাকে বেশি। <ref name="ReferenceA"/>
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{reflist}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:অণুজীব বিজ্ঞান]]