১৯৭১ বাংলাদেশী বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Catherine Laurence (আলোচনা | অবদান)
103.203.179.81-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে ZI Jony-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল SWViewer [1.3]
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৪ নং লাইন:
| dfens = <!-- or | dfen = -->
| motive = }}
'''বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড''' বলতে [[১৯৭১]] সালে [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের]] পুরো সময়টুকুতেই পাকিস্তানী হানাদারবাহিনী কর্তৃক পরিকল্পিতভাবে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] জ্ঞানী-গুণী ও মুক্তবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষদের হত্যা করাকে বুঝায়। [[১৯৭১]] এর [[ডিসেম্বর]] মাসে স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে এসে [[পাকিস্তান]] বাহিনী যখন বুঝতে শুরু করে যে তাদের পক্ষে যুদ্ধে জেতা সম্ভব না, তখন তারা নবগঠিত দেশকে সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও শিক্ষাগত দিক থেকে দূর্বল এবং পঙ্গু করে দেয়ার জন্য পরিকল্পনা করতে থাকে। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী [[১৪ ডিসেম্বর]] রাতে পাকিস্তানী বাহিনী তাদের দেশীয় দোসর [[রাজাকার]], [[আলবদর]] ও [[আল শামস]] বাহিনীর সহায়তায় দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের নিজ নিজ গৃহ হতে তুলে এনে নির্মম নির্যাতনের পর হত্যা করে। এই পরিকল্পিত গণহত্যাটি বাংলাদেশের ইতিহাসে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নামে পরিচিত। বন্দী অবস্থায় বুদ্ধিজীবীদের বিভিন্ন বধ্যভূমিতে হত্যা করা হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাঁদেরতাদের ক্ষত-বিক্ষত ও বিকৃত লাশ রায়েরবাজার এবং মিরপুর বধ্যভূমিতে পাওয়া যায়। অনেকের লাশ শনাক্তও করা যায়নি, পাওয়াও যায়নি বহু লাশ। ১৯৭১ এর ১৪ ডিসেম্বরের নির্মম হত্যাকাণ্ডের কথা স্মরণ করে প্রতিবছর [[ডিসেম্বর ১৪|১৪ ডিসেম্বর]] বাংলাদেশে পালিত হয় [[শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস]]। বুদ্ধিজীবী হত্যার স্মরণে বাংলাদেশের [[ঢাকা]]য় [[বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ]] স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ ডাকবিভাগ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে একটি স্মারক ডাকটিকিটের সিরিজ বের করেছে।
 
== বুদ্ধিজীবীর সংজ্ঞা ==
৩২৪ নং লাইন:
[[চিত্র:Rayer-Bazaar-Smritishoudh.JPG|right|thumb|ঢাকার রায়ের বাজার বধ্যভূমিতে নির্মিত স্মৃতিসৌধ ২০০৯]]
== বধ্যভূমির সন্ধান ==
বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধকালীন বধ্যভূমি খোঁজার জন্য [[১৯৯০]] খ্রিস্টাব্দেরখ্রিষ্টাব্দের ১৪ ডিসেম্বর থেকে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছে [[ওয়ার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি]]। সারা দেশে প্রায় ৯৪২টি বধ্যভূমি শনাক্ত করতে পেরেছে তারা। স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন প্রকাশিত পত্রিকা, এ বিষয়ক বিভিন্ন প্রবন্ধ-নিবন্ধ, গ্রন্থ, এবং মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদেরতাদের পরিবার এবং স্থানীয় লোকজনদের সঙ্গে কথা বলে এসব বধ্যভূমি খুঁজে বের করা সম্ভব হয়েছে। প্রত্যেক বধ্যভূমিতে ফলক স্থাপনের পরিকল্পনা হচ্ছে। অধিকাংশ জেলাতেই মুক্তিযুদ্ধের বধ্যভূমিগুলো হয় রেলের নয়তো সড়ক ও জনপথের আওতাভুক্ত জায়গায়।
 
== তথ্যসূত্র ==