জন ক্লার্ক মার্শম্যান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২২ নং লাইন:
১৮২১ খ্রিঃ জন ক্লার্ক মার্শম্যান [[শ্রীরামপুর কলেজ|শ্রীরামপুর কলেজে]] অধ্যাপনার কাজে নিযুক্ত হন।
 
১৮৩৭ খ্রিঃ 'শ্রীরামপুর ত্রয়ীর' শেষ সদস্য জোশুয়া মার্শম্যান মারা যান। তার মৃত্যুর পর তার ছেলে এবং জন ম্যাকের পক্ষে কলেজ ও মিশনের সমস্ত কাজকর্ম চালানো কঠিন হয়ে পড়ে। তাঁদেরতাদের সমস্ত উপার্জন ও কাগজ কল প্রভৃতি থেকে জন মার্শম্যানের ব্যক্তিগত উপার্জনের অর্থও মিশনের কাজে ব্যবহার করা হয়। জন স্থির করেন যে ''ফ্রেণ্ড অফ ইণ্ডিয়া'' প্রকাশনার দায়িত্ব কলেজ কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেওয়া উচিত। হিসেব অনুযায়ী এই সমস্ত কাজে তার মোট ব্যয়ের পরিমাণ ছিল ৩০,০০০ পাউণ্ডের বেশি।
 
কলেজ চালানোর খরচ ক্রমশ বেড়ে যাওয়ায় ম্যাক ও মার্শম্যান [[ব্যাপ্টিস্ট মিশনারি সোসাইটি|ব্যাপ্টিস্ট মিশনারি সোসাইটিকে]] কলেজের দায়িত নিতে অনুরোধ করেন। সোসাইটি পুরোপুরি সেই অনুরোধ স্বীকার না করলেও একজন ''ধর্মীয় অধ্যাপকের'' খরচ বহন করতে সম্মত হয়।
২৯ নং লাইন:
 
==ইংল্যান্ডে প্রত্যাবর্তন==
১৮৫৫ খ্রিঃ জন মার্শম্যান স্থির করেন ভারত ছেড়ে গেলেই তার মঙ্গল। তিনি এবং ম্যাক আবার ব্যাপ্টিস্ট মিশনারি সোসাইটিকে কলেজের দায়িত্ব নিতে অনুরোধ করেন। তাঁদেরতাদের অনুরোধ এইবার স্বীকৃত হয়। মার্শম্যান সরকারি বাংলা অনুবাদকের পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে ইংল্যান্ডের কেনসিংটন প্যালেস গার্ডেন্সে ফিরে আসেন।
 
জন ক্লার্ক মার্শম্যান ভারতের ইতিহাসের একজন ছাত্র ছিলেন এবং তার রচিত বাংলার ইতিহাস অনেক দিন পর্যন্ত ঐ বিষয়ে লেখা একমাত্র বই ছিল। ভারতের ইতিহাসের নানা বিবরণী লেখার কাজেও তিনি জড়িত ছিলেন। তার পড়াশোনার পরিধি ছিল অনেক দূর বিস্তৃত এবং তিনি [[প্রাচ্যবাদ]] সম্পর্কে একজন বিশিষ্ট জ্ঞানী ছিলেন। তার বাবার মতো তিনিও [[চীনা ভাষা]] জানতেন এবং প্রধান প্রধান [[সংস্কৃত ভাষা|সংস্কৃত]] কাব্যগুলিও তার জানা ছিল। [[ফার্সি ভাষা|ফার্সিতেও]] তার আগ্রহ ছিল।