রামচন্দ্র বিদ্যাবাগীশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৩৪ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
রামচন্দ্র বিদ্যাবাগীশ কিছুদিন রামমোহন রায় প্রতিষ্ঠিত বেদান্ত কলেজে অধ্যাপনা করেন । [[১৪ মে]] [[১৮২৭]] খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে সরকার দ্বারা [[সংস্কৃত কলেজ|সংস্কৃত কলেজের]] অধ্যাপক নিযুক্ত হন । তিনি এই পদ থেকে [[১৮৩৭]] খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে পদচ্যুত হন । [[১৮৪২]] খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে সংস্কৃত কলেজে সহকারী সম্পাদক পদ পান । [[কলকাতা|কলকাতায়]] রামমোহন রায়ের কাজকর্মের সাথে তার ঘনিষ্ঠ যোগ ছিল । আত্মীয়সভার অধিবেশনে তিনি ঈশ্বরের একত্ববাদের উপর মতামত জানান । [[১৮২৮]] খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত [[ব্রাহ্মসমাজ|ব্রাহ্মসমাজের]] তিনি প্রথম সচিব নিযুক্ত হন । [[১৮৪৩]] খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে তিনি [[দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর]] সহ ২১ জন যুবককে [[ব্রাহ্ম ধর্ম|ব্রাহ্মধর্মে]] দীক্ষিত করেন । [[১৮৩০]] খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে তিনি রামমোহনের বিপক্ষে যোগ দিলেও পরবর্তীকালে [[ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর|ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের]] আগে [[হিন্দু]] বিধবা বিবাহ প্রস্তাব সমর্থন এবং বহুবিবাহের বিরুদ্ধে নিজমত ''নীতিদর্শন'' বক্তৃতামালায় দৃঢ়তার সাথে প্রকাশ করেন । [[১৮২৯]] খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে রামমোহন রায় বিলেত গেলে দীর্ঘ ১০ বছর তার অসাধারণ পাণ্ডিত্য এবং বিষ্ণু চক্রবর্তীর সঙ্গীতের জন্যই ব্রাহ্মসমাজের অস্তিত্ব বজায় ছিল । [[তত্ত্ববোধিনী সভা|তত্ত্ববোধিনীসভার]] সঙ্গে যুক্ত থেকে সভার মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যের উন্নতির চেষ্টা করেন । এই সভার নামও তার দেওয়া । বাঙালির শিক্ষা [[বাংলা]] ভাষার মাধ্যমে সঠিকভাবে হবে বলে বিশ্বাস করতেন । আদালতে [[ফারসী]] ভাষার পরিবর্তে বাংলা প্রচলনের উদ্দেশ্যে সরকার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানে ৬ মাস প্রধান পণ্ডিতের কাজে নিযুক্ত ছিলেন । এই কাজে তিনি [[ডেভিড হেয়ার]], [[প্রসন্নকুমার ঠাকুর]] প্রভৃতি ব্যক্তির সমর্থন পান । মৃত্যুকালে তিনি ব্রাহ্মসমাজকে ৫০০০ টাকা দান করেন ।
 
== সাহিত্যকর্ম ==
[[১৮১৮]] খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে তিনি বাংলা ভাষার প্রথম অভিধান সঙ্কলন করেন ।
রামচন্দ্র বিদ্যাবাগীশ রচিত ও সম্পাদিত গ্রন্থ:
* বঙ্গভাষাভিধান (১৮১৭)