রাধা বিনোদ পাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২১ নং লাইন:
 
== প্রাথমিক জীবন ==
১৮৮৬ খ্রিস্টাব্দেরখ্রিষ্টাব্দের ২৭ জানুয়ারি [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতের]] [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি|বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির]] অন্তর্গত [[কুষ্টিয়া জেলা|কুষ্টিয়া জেলার]] [[দৌলতপুর উপজেলা|দৌলতপুর উপজেলার]] মথুরাপুর ইউনিয়নের মৌজা সালিমপুরের অধীন তারাগুনিয়া গ্রামে মাতুলালয়ে তার জন্ম। এলাকাটি এখন জজপাড়া নামে পরিচিত। তার পিতার নাম বিপিন বিহারি পাল।
 
== শিক্ষাজীবন ==
তার প্রাথমিক জীবন চরম দারিদ্রের মধ্যে অতিবাহিত হয়েছে। কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার ছাতিয়ান ইউনিয়নের ছাতিয়ান গ্রামের গোলাম রহমান পণ্ডিতের কাছে তার শিক্ষাজীবনের হাতেখড়ি। [[কুষ্টিয়া হাইস্কুল|কুষ্টিয়া হাইস্কুলে]] তিনি মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত লেখাপড়া করেন।{{cn}} ১৯২০ সালে আইন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ও ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে আইনে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯১৯-২০ খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে [[ময়মনসিংহ|ময়মনসিংহের]] [[আনন্দ মোহন কলেজ, ময়মনসিংহ|আনন্দমোহন কলেজে]] অধ্যাপনা দিয়ে তার কর্মজীবনের শুরু। ১৯২৫-১৯৩০ মেয়াদে এবং পরবর্তীতে ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে তিনি [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে]] আইনে অধ্যাপনা করেন। পরে [[কলকাতা হাইকোর্ট|কলকাতা হাইকোর্টে]] আইন পেশায় যোগদান করেন। ১৯৪১-৪৩ খ্রিস্টাব্দখ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত তিনি কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৪৪-৪৬ মেয়াদে তিনি [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bonikbarta.com/magazine-post/102/রাধাবিনোদ-পাল--/|শিরোনাম=রাধাবিনোদ পাল|শেষাংশ=গৌতম কুমার রায়|প্রথমাংশ=|তারিখ=২৪ আগস্ট, ২০১৬|ওয়েবসাইট=|প্রকাশক=বণিকবার্তা|সংগ্রহের-তারিখ=১৩.০১.২০১৭}}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=এপ্রিল ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref><ref name="prothom-alo"/>
 
== কৃতিত্ব ==
প্রতিভাবান ব্যক্তিত্ব রাধা বিনোদ পালের সুখ্যাতি শুধু পাকিস্তান-ভারতের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ১৯৪৬-৪৮ খ্রিস্টাব্দখ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত জাপানের রাজধানী [[টোকিও]] মহানগরে জাপানকে [[নানচিং গণহত্যা]] সহ [[দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধ|দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধে]] চীনাদের উপর জাপানি সেনাবাহিনীর দীর্ঘ কয়েক দশকের নৃশংসতার অভিযোগে যুদ্ধাপরাধী সাব্যস্ত করে যে বিশেষ আন্তর্জাতিক আদালতে বিচার হয়, তিনি ছিলেন সেই আদালতের অন্যতম বিচারপতি। তিনি তার ৮০০ পৃষ্ঠার বিচক্ষণ রায় দিয়ে জাপানকে “যুদ্ধাপরাধ”-এর অভিযোগ থেকে মুক্ত করেন। এ রায় বিশ্বনন্দিত ঐতিহাসিক রায়ের মর্যাদা লাভ করে। তার এ রায় [[জাপান]]কে সহিংসতার দীর্ঘ পরম্পরা ত্যাগ করে সভ্য ও উন্নত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় মনোনিবেশে প্রধানতম সহায়ক ভূমিকা পালন করেছিল।
 
== সম্মান ==
৩৩ নং লাইন:
 
== মৃত্যু ==
তিনি ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দেরখ্রিষ্টাব্দের ১০ই জানুয়ারি [[কলকাতা|কলকাতায়]] শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
 
== তথ্যসূত্র ==