নীলরতন সরকার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৭০ নং লাইন:
| box_width =
}}
স্যার '''নীলরতন সরকার''' ([[১ অক্টোবর]] [[১৮৬১]] - [[১৮ মে]] [[১৯৪৩]] ) ({{lang-en|Nil Ratan Sircar}}) একজন বিখ্যাত চিকিৎসক ও শিক্ষাবিদ । তিনি বহু শিক্ষাসংস্থা এবং গবেষণামূলক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং এগুলি স্থাপনে সহযোগিতা করেছিলেন । তিনি একজন সক্রিয় রাজনীতিবিদ ছিলেন এবং শিল্পস্থাপনে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিলেন । [[১৮৮৮]]
== জন্ম ও পরিবার ==
চব্বিশ পরগণার নেতড়াতে [[১৮৬১]]
== শিক্ষা ==
নীলরতন সরকার [[১৮৭৬]]
== কর্মজীবন ==
মেট্রোপলিটান কলেজ থেকে এলএ ও বিএ পাস করে কিছুদিন তিনি চাতরা উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন। [[কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল|কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে]] থেকে এমবি হয়ে তিনি মেয়ো নেটিভ হাসপাতালে হাউস সার্জেনের পদে যোগ দেন।
নীলরতন সরকার অল্প সময়ের মধ্যেই চিকিৎসক হিসাবে বিখ্যাত হন । তার পারিশ্রমিক দুই টাকায় আরম্ভ হয়ে আস্তে আস্তে ৬৪ টাকা অবধি হয় ।<ref name=ss/><ref name=nn/> তিনি দরিদ্র রোগীদের বিনা পয়সায় চিকিৎসা করতেন এবং তাদের বিনামূল্যে ওষুধ ও খাবার দিতেন ।
[[১৮৯৩]]
[[১৮৯৫]] সালে তিনি একটি বেসরকারী মেডিক্যাল কলেজ স্থাপন করেন। [[১৯১৬]] সালে কলেজের নাম হয় ''কারমাইকেল মেডিকেল কলেজ'' যা পরবর্তীতে ''আর জি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল'' নামাঙ্কিত হয় । [[১৯১৮]] সালে ''মেডিকেল এডুকেশন সোসাইটি'' গঠিত হয় ''কারমাইকেল মেডিকেল কলেজের'' বিভিন্ন বিষয় দেখাশোনা করার জন্য । নীলরতন [[১৯২২]] সালে এর সভাপতি হন । এবং [[১৯৪১]] সাল পর্যন্ত এই পদে ছিলেন ।
নীলরতন [[১৯০৮]] সালে ''বুট অ্যান্ড ইকুইপমেন্ট'' এর নির্দেশক হয়েছিলেন । ''[[বসু বিজ্ঞান মন্দির]]'', ''বিশ্বভারতী'' এবং ''[[ভারতীয় যাদুঘরে|ভারতীয় যাদুঘরের]]'' ট্রাস্টি ছিলেন । [[১৯১২]] থেকে [[১৯২৭]]
তিনি ''সায়েন্স কলেজ অফ দ্য ক্যালকাটা ইউনিভার্সিটি'' এবং ''ন্যাশন্যাল কাউন্সিল অফ এডুকেশনের'' (জাতীয় শিক্ষা পরিষদ) স্থপতিদের মধ্যে ছিলেন । তিনি [[ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কাল্টিভেশন অফ সায়েন্স]] এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিলেন । জাতীয় শিক্ষা পরিষদের সম্পাদক হিসাবে তিনি এদেশে বৃত্তিগত প্রশিক্ষনের চেষ্টা করেছিলেন । ''বেঙ্গল টেকনিক্যাল স্কুল'', ''যাদবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ'' প্রভৃতি স্থাপনেও তার ভূমিকা ছিল । ''যাদবপুর যক্ষ্মা হাসপাতাল'' (বর্তমানে ''কুমুদশঙ্কর রায় যক্ষা হাসপাতাল'') প্রতিষ্ঠায় তিনি সহযোগিতা করেছিলেন ।
[[১৯১৯]]
নীলরতন সরকারের দেশের সামগ্রিক উন্নতির প্রতি আগ্রহ তাকে বিভিন্ন শিল্প স্থাপনের দিকে উৎসাহিত করেছিল । তিনি ''রাঙামাটি চা কম্পানি'' (পরবর্তী কালে ইস্টার্ন টি কম্পানি), ''ন্যাশন্যাল সোপ ফ্যাক্টরি'' এবং ''ন্যাশন্যাল ট্যানারি কম্পানি''তে তার টাকা নিয়োগ করেছিলেন । নীলরতন সরকার রাজনৈতিক ভাবে সক্রিয় ছিলেন । তিনি [[১৮৯০]]
''ক্যাম্বেল মেডিকেল স্কুল'' কলেজে রূপান্তরিত হয়ে তার নামে ''নীলরতন সরকার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল'' নামাঙ্কিত হয় ।
|