১৮৪১ সালে সদর দেওয়ানী কোর্টের নথি সংরক্ষকের কাজে যোগ দেন তিনি। আইন বিষয়ে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে মুহুরীর পদ পান ১৮৪৫ সালে। এই সময় একটি আইন বিষয়ক বই রচনা করলে সরকারের সু নজর পড়ে তার ওপর। ১৮৪৮ খৃষ্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে আইন পরীক্ষায় পাশ করে ফৌজদারি শাখায় ওকালতি করতে থাকেন। ১৮৫৫ সালে [[প্রেসিডেন্সি কলেজ|প্রেসিডেন্সি কলেজের]] আইনের অধ্যাপক, ১৮৬২ সালে সিনিয়র সরকারী আইনজীবী নির্বাচিত হন। ১৮৬৩ সালে [[কলকাতা উচ্চ আদালত|কলকাতা উচ্চ আদালতে]] প্রথম ভারতীয় বিচারপতি হিসেবে কাজ শুরু করেন ও আমৃত্যু এই পদে আসীন ছিলেন। [[হিন্দু প্যাট্রিয়ট]] পত্রিকায় আইন বিষয়ে প্রবন্ধ লিখতেন। ভবানীপুর [[ব্রাহ্মসমাজ|ব্রাহ্মসমাজে]]<nowiki/>র সভাপতি ছিলেন। বেথুন স্কুল প্রতিষ্ঠা হলে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে ও স্ত্রী শিক্ষায় উৎসাহ প্রদান করতে নিজের কন্যাকে সেখানে ভর্তি করেন। বিচার ব্যবস্থা ও আইন সম্পর্কে তার বহু রচনা রয়েছে।<ref name=":0" />