১৮৩৩ খৃষ্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে পিতৃবন্ধু [[রামমোহন রায়|রামমোহন রায়ে]]<nowiki/>র সাথে পরিচয় হলে স্ব-ইচ্ছায় তিনি [[ভারত|ভারতে]] আসেন। ভারতের সংস্কৃতি ও সমাজ সম্পর্কে তার বিশেষ শ্রদ্ধা ছিল। ভারতে স্ত্রী শিক্ষার উন্নতিতে তার অবদান আছে। মোট চারবার তিনি ভারতে আসেন। সমাজসেবী শ্রীমতি [[রাজকুমারী বন্দ্যোপাধ্যায়]] তার প্রেরনায় নারীশিক্ষার কাজে যোগ দেন। [[ব্রাহ্মসমাজ|ব্রাহ্মসমাজে]]<nowiki/>র অপর নেতা [[কেশবচন্দ্র সেন|কেশবচন্দ্র সেনে]]<nowiki/>র সাথে তার যোগাযোগ হয়। মহিলা বিদ্যালয়, অপরাধপ্রবনতা সংশোধনের বিদ্যালয় ইত্যাদি স্থাপনা, কারাগার পরিদর্শনমূলক কাজে অগ্রনী ছিলেন তিনি। ১৯৬৭ সালে তার চেষ্টায় 'বেঙ্গল সোসাল সায়েন্স এসোসিয়েশন' তৈরী হয়। ব্রিস্টলে 'ন্যাশনাল ইনডিয়ান এসোসিয়েশন' (১৮৭০) প্রতিষ্টাতেও তার অবদান ছিল। ইংরেজ রাজপুরুষ ও বিশিষ্ট ভারতীয়দের সাথে তার পরিচয় হয়। বিদ্যালয় নির্মান ও কারাসংস্কারের সাথে যুক্ত হয়ে সারা ভারত পরিদর্শন করেন তিনি।<ref name=":0" /><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thetcj.org/child-care-history-policy/key-texts-sponsored-by-sircc-juvenile-delinquents-their-condition-and-treatment-by-mary-carpenter|শিরোনাম=Juvenile Delinquents: Their Condition and Treatment’ by Mary Carpenter|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=১ নভেম্বর ২০০৮|ওয়েবসাইট=thetcj.org|প্রকাশক=|সংগ্রহের-তারিখ=১ মে ২০১৭}}</ref>