এলভিস প্রেসলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
২৫ নং লাইন:
এলভিস প্রেসলির জন্ম [[মিসিসিপি]]র টুপেলো শহরে। তের বছর বয়সে তিনি তার পরিবারের সাথে টুপেলো ছেড়ে [[টেনেসি]] অঙ্গরাজ্যের [[মেম্ফিস]] শহরে চলে যান। সেখানে তিনি ১৯৫৪ সালে সান রেকর্ডস নামে একটি সংগীত বিষয়ক প্রতিষ্ঠানে গান গাওয়ার মাধ্যমে তার সংগীত জীবন শুরু করেন। সান রেকর্ডসের প্রযোজক স্যাম ফিলিপস শ্রোতাদের কাছে আফ্রো-আমেরিকান সঙ্গীতের একটি জনপ্রিয় ধরন ছড়িয়ে দিতে চান। গিটার বাদক স্কটি মুর ও বেজিস্ট বিল ব্ল্যাককে নিয়ে গঠিত প্রেসলির [[দ্য ব্লু মুন বয়েজ]] সঙ্গীতদল রক ও রোল, আপটেম্পো, কান্ট্রি সঙ্গীতে ব্যাকবিট-ড্রাইভেন ফিউশন এবং রিদম ও ব্লুজ সংগীতের অগ্রপথিক হিসেবে অবতীর্ণ হন। ১৯৫৫ সালে ড্রাম বাদক ডি.জে. ফন্টানা তাদের সাথে যোগ দেন এবং প্রেসলির ব্যবস্থাপক কর্নেল টম পার্কার তাদের আরসিএ ভিক্টরের সাথে চুক্তির ব্যবস্থা করে দেন। পার্কার আরও ১২ বছর প্রেসলির ব্যবস্থাপকের দায়িত্ব পালন করেন। আরসিএ'র প্রকাশনায় প্রেসলির গাওয়া প্রথম একক গান ছিলো "হার্টব্রেক হোটেল"। এটি ১৯৫৬ সালের জানুয়ারিতে প্রকাশিত হয়। সমালোচকদের মতে এই গানটির মধ্যেই প্রথম রক ও রোলের সফল ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায়। গানটি প্রকাশিত হওয়ার পরপরই তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টপচার্টের শীর্ষে স্থান করে নেয়। এরপরে তিনি টেলিভিশনে গান গেতে শুরু করেন এবং অল্পকিছুদিনের মধ্যেই তার গান সেরা গানের তালিকার শীর্ষ স্থান দখল করে নেয় এবং তিনি সমকালীন গায়কদের মধ্যে সেরা বিবেচিত হন।
কণ্ঠশিল্পীর পাশাপাশি তিনি একজন চলচ্চিত্র অভিনেতাও ছিলেন। প্রিসলি অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম "লাভ মি টেন্ডার"। ছবিটি ১৯৫৬ সালের নভেম্বরে মুক্তি পায়। ১৯৫৮ সালে তিনি বাধ্যতামূলকভাবে সেনাবাহিনীতে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। ২ বছর পর তিনি সেনাবাহিনী ছেড়ে আবার সংগীত জগতে ফিরে আসেন কিছু তুমুল জনপ্রিয় গানের মাধ্যমে। তিনি সেসময় মঞ্চে গাইতে শুরু করেন। এবং তার সে সময়কার গাওয়া গানগুলো
শেষদিকে এসে মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছিলেন বলে জানা যায়। অনেকেই মাদকদ্রব্যকেই তার মৃত্যুর কারণ হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি ১৯৭৭ সালের ১৬ই আগস্ট হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।
৩১ নং লাইন:
== শৈশব ও কৈশোর (১৯৩৫-১৯৫৩) ==
== টুপেলোতে শৈশব ==
এলভিস প্রেসলি ১৯৩৫ সালের ৮ই জানুয়ারি মিসিসিপ্পির টুপেলোতে
== '''প্রেম ও বিয়ে''' ==
|