শক্তি চট্টোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৪৫ নং লাইন:
১৯৪৮ সালে শক্তি কলকাতার [[বাগবাজার|বাগবাজারে]] আসেন এবং মহারাজা কাশিম বাজার পলিটেকনিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণিতে ভর্তি হন।<ref name="চট্টোপাধ্যায়-পারভেজ"/> সেখানে তিনি বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক দ্বারা [[মার্কসবাদ|মার্কসবাদের]] পরিচিতি লাভ করেন।<ref name="বিকাশপিডিয়া"/> ১৯৪৯ সালে তিনি প্রগতি লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করেন এবং "প্রগতি" নামে একটি হাতে-লেখা পত্রিকা প্রকাশ করতে শুরু করেন, যা খুব শীঘ্রই পরবর্তীতে মুদ্রিত রূপ নেয় এবং পুনরায় নাম বদনিয়ে "বহ্নিশিখা" রাখা হয়।<ref name="বিকাশপিডিয়া"/>
১৯৫১ সালে তিনি ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং [[সিটি কলেজে, কলকাতা|সিটি কলেজে]] ভর্তি হন তার এক মামার কাছে, যিনি ছিলেন একজন ব্যবসায়ী এবং তার তখনকার অভিভাবক, যিনি শক্তির হিসাবরক্ষকের চাকরি পাইয়ে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। একই বছর তিনি [[ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি]]র (সিপিআই) সদস্য হন। ১৯৫৩ সালে তিনি উচ্চ মাধ্যমিক
১৯৫৬ সালে, শক্তিকে তার মামার বাড়ি ছেড়ে আসতে হয়েছিল এবং তিনি তার মা ও ভাইয়ের সঙ্গে আল্টাডাঙ্গায় একটি বস্তিতে চলে যান। সে সময়ে তিনি সম্পূর্ণরূপে তার ভাইয়ের স্বল্প আয়ের ওপর নির্ভরশীল ছিলেন। দারিদ্রের কারণে শক্তি স্নাতক পাঠ অর্ধসমাপ্ত রেখে প্রেসিডেন্সি কলেজ ত্যাগ করেন এবং সাহিত্যকে জীবিকা করার উদ্দেশ্যে উপন্যাস লেখা আরম্ভ করেন।<ref name="চট্টোপাধ্যায়-পারভেজ"/><ref name="বিকাশপিডিয়া"/>
৬৭ নং লাইন:
{{মূল|হাংরি আন্দোলন}}
১৯৬১ সালের নভেম্বরে ইশতাহার প্রকাশের মাধ্যমে যে চারজন কবিকে [[হাংরি আন্দোলন]] - এর জনক মনে করা হয়
===উল্লেখযোগ্য কাজ===
|