১,৮১,০৪১টি
সম্পাদনা
}}
'''ক্লাইভ থর্নটন র্যাডলি''', এমবিই ({{lang-en|Clive Radley}}; [[জন্ম]]: [[১৩ মে]], [[১৯৪৪]]) হার্টফোর্ডে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ও সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা।<ref name="Cap">{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=If The Cap Fits |শেষাংশ=Bateman |প্রথমাংশ=Colin |লেখক-সংযোগ= |coauthors= |বছর=1993 |প্রকাশক=Tony Williams Publications |অবস্থান= |আইএসবিএন=1-869833-21-X |পাতা= 136 |ইউআরএল= }}<!--|accessdate=27 April 2011--></ref> [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৭৮ সময়কালে স্বল্প সময়ের জন্যে ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে [[মিডলসেক্স কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|মিডলসেক্স]] ও নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেট
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে আটটি টেস্ট ও চারটি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অংশগ্রহণ করেছিলেন। [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] সংগৃহীত ৩৫.৪৪ ব্যাটিংয়ের গড়ের তুলনায় টেস্টের ৪৮.১০ গড় তুলনান্তে অনেক বেশী। তবে, বেশ বয়স নিয়ে তেত্রিশ বছর বয়সে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটেছিল ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি উচ্চতার অধিকারী ক্লাইভ র্যাডলি’র।<ref name="Cap"/> ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৮ তারিখে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ক্রিকেটে]] অভিষেক ঘটে ক্লাইভ র্যাডলি’র।
বেশ দূর্ভাগ্যজনকভাবে ক্লাইভ র্যাডলি’র টেস্ট খেলোয়াড়ী জীবন স্বল্প সময়েই শেষ হয়ে যায়। ১৯৭৮-৭৯ মৌসুমে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া]] গমন করেন। সিরিজের প্রথম টেস্টে মাথায় গুরুতর আঘাত পেলে এ ঘটনা ঘটে। স্বল্প কয়েকজন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারের অন্যতম হিসেবে সর্বশেষ একদিনের আন্তর্জাতিকে [[শতক (ক্রিকেট)|শতরান]] করার গৌরব অর্জন করেছিলেন। ১৯৭৮ সালে [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ডের]] বিপক্ষে এ শতরানটি করেছিলেন।
|