ইমাম আয-যাহাবি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৩৫ নং লাইন:
 
==জন্ম ও পরিচয়==
আয-যাহাবী ৫ অক্টোবর ১২৭৪ সালে [[দামেস্ক|দামেস্কে]] জন্মগ্রহণ করেন, তাঁরতার পিতামহ উসমানের সময় থেকে তাঁরতার পরিবার সেখানে বসবাস করে আসছিলো। তিনি মাঝে মাঝে তার পিতার পেশার কারণে নিজেকে ইবনুল যাহাবী (স্বর্ণকারের পুত্র) হিসেবে পরিচয় দিতেন।
 
==শিক্ষাজীবন==
তিনি আঠারো বছর বয়সে হাদিস শিক্ষার জন্য দামেস্ক থেকে বালবেক, হিমস, হামা, আলেপ্পো, নাবুলুস, কায়রো, আলেকজান্দ্রিয়া, জেরুজালেম, হিজাজ ইত্যাদি স্থানে ভ্রমণ করেন । শিক্ষা সমাপ্ত হলে দামেস্ক ফিরে আসেন এবং শিক্ষকতা ও হাদিস গবেষণা শুরু করেন। তাঁরতার শিক্ষকদের মধ্যে ২ জন উল্লেখযোগ্য ইমাম হলেনঃ ইমাম [[ইবনে তাইমিয়া]] এবং ইবনে দাকিকুল ইদ। তিনি ১০০ জনের বেশি নারী ইসলামিক স্কলারের কাছে শিক্ষালাভ করেন। তাঁরতার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষিকা জায়নাব বিনতে উমার আল কিন্দি ছিলেন বিখ্যাত নারী মুহাদ্দিস।
 
==শিক্ষকদের তালিকা==
তাঁরতার হাদিস, ফিকহ ও আকিদার উল্লেখযোগ্য শিক্ষকগণ হলেনঃ
 
# ইমাম [[ইবনে তাইমিয়া]]
৫৪ নং লাইন:
 
==অবদান==
অল্পবয়সেই তিনি ইতিহাসবিদ, জীবনীকার এবং হাদিস শাস্ত্রের বিশেষজ্ঞ পরীক্ষক হিসাবে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেন। তাঁরতার প্রায় ১০০ টি রচনার বেশিরভাগ-ই গুরুত্বপূর্ণ। হাদিস ও ইতিহাসের পাশপাশি রিজালশাস্ত্রে তাঁরতার অবদান অপরিসীম। এছাড়া তিনি চিকিৎসাবিদ্যা নিয়েও কাজ করেছেন। বিশেষ করে ভবিষ্যদ্বাণীপূর্ণ চিকিৎসাকর্ম সংক্রান্ত কাজে তার উপস্থাপনায় সহজবোধ্যতা ছিল।
তাঁরতার শিক্ষার প্রভাবে পরবর্তীকালে জন্ম হয় জগৎবিখ্যাত মুহাদ্দিস [[ইবনে হাজার আসকালানী]] এবং নাসির আল দিমাশকির । তাঁরতার রচিত কিতাবগুলো থেকে এখনো ইসলামিক স্কলার ও ছাত্ররা জ্ঞানলাভ করে থাকেন। এই ৭০০ বৎসর যাবত তাঁরতার কিতাবগুলো পঠন-পাঠন হয়ে আসছে, এবং এখনো সমান জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছে।
 
==মৃত্যু==
ইমাম আয-যাহাবি বৃদ্ধ বয়সে দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলেন এবং এর ২ বৎসর পর ১৩৪৮ সালে এই মহান ইমাম মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁরতার যে ৩ সন্তান (এক কন্যা ও দুই পুত্র) জীবিত ছিলেন তারা হলেনঃ
একমাত্র কন্যা আমাত আল আযিয এবং ২ পুত্র: আব্দুল্লাহ ও আবু হুরাইরা আব্দুর রহমান।