তাবুকের যুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বানান ভুল ঠিক করা হয়েছে।
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
clean up অউব্রা ব্যবহার করে
১১ নং লাইন:
 
==রোমকদের যুদ্ধ যাত্রার খবর ==
এইরূপ ভীতিকর অবস্থার মধ্যে শাম থেকে মদীনায় আগত তৈল ব্যবসায়ী নাবাত্বী দলের মাধ্যমে সংবাদ পাওয়া গেল যে, রোম সম্রাট হেরাক্লিয়াস তার একজন বিখ্যাত সেনাপতির অধীনে ৪০,০০০ সৈন্যের এক বিশাল বাহিনী প্রস্ত্তত করেছেন। যার মধ্যে লাখাম, জোযাম প্রভৃতি খৃষ্টান গোত্রগুলি সহ অন্যান্য আরব মিত্র গোত্রসমূহ রয়েছে। তাদের অগ্রবর্তী বাহিনীটি ইতিমধ্যে সিরিয়ার বালক্বা (البلقاء) নগরীতে পৌঁছে গেছে। খবরটি এমন সময় পৌঁছল, যখন ছিল গ্রীষ্মকাল এবং ফল পাকার মৌসুম। মানুষের মধ্যে ছিল ক্ষুধা ও দারিদ্রে্যর তীব্র কষাঘাত। রাস্তা ছিল বহু দূরের এবং অতীব ক্লেশকর।<ref name="BN24islam.net"/> <ref name="islam.netBN24"/>
 
==যুদ্ধযাত্রা==
৩০ নং লাইন:
 
===উপদেশবাণী===
মুসলিম বাহিনী তাবুকে অবতরণ করে যথারীতি শিবির স্থাপন করল এবং রোমকদের অপেক্ষা করতে থাকল। এই অবস্থায় আল্লাহর মুহাম্মদ (স.) তার সেনা দলের উদ্দেশ্যে একটি সংক্ষিপ্ত ও সারগর্ভ ভাষণ দেন।
 
==ফলাফল==
৪১ নং লাইন:
# বিশ্বশক্তি রোমকবাহিনীর যুদ্ধ ছাড়াই পিছু হটে যাওয়ায় মুসলিম শক্তির প্রভাব আরব ও আরব এলাকার বাইরে সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে।
#রোমকদের কেন্দ্রবিন্দু সিরিয়া ও তার আশপাশের সকল খৃষ্টান শাসক ও গোত্রীয় নেতৃবৃন্দ মুসলিম শক্তির সাথে স্বেচ্ছায় সন্ধিচুক্তি স্বাক্ষর করে। ফলে আরব এলাকা বহিঃশক্তির হামলা থেকে নিরাপদ হয়।
# শুধু অপ্রতিদ্বন্দ্বী সামরিক শক্তি হিসাবে নয়, সর্বোচ্চ মানবাধিকার নিশ্চিতকারী বাহিনী হিসাবে মুসলমানদের সুনাম-সুখ্যাতি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে। দলে দলে খৃষ্টানরা মুসলমান হয়ে যায় ।
 
==মুহাম্মদকে হত্যার চেষ্টা==
৫৩ নং লাইন:
{{সূত্র তালিকা}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:মুহাম্মাদ (সা) এরমুহাম্মাদের নেতৃত্বে অভিযান]]
[[বিষয়শ্রেণী:৬৩০-এর দশক]]