ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ →সম্পাদনা ও সাহিত্যকীর্তি: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর [[ব্যবহারকারী আলাপ:Nahi... |
|||
২ নং লাইন:
== জীবন ==
[[বর্ধমান জেলা|বর্ধমান জেলার]] উখড়ার নারায়ণপুর গ্রামে ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম। পিতা রামজয় বন্দ্যোপাধ্যায় [[কলকাতা|কলকাতার]] কলুটোলা অঞ্চলে বসবাস করতেন। ছেলেবেলার পিতার তত্ত্বাবধানে নানা বিষয় এবং [[বাংলা]], [[সংস্কৃত]], [[ফার্সি]] ও [[ইংরেজি]] ভাষা শিক্ষা করেন। এরপর ভবানীচরণ নিজ যোগ্যতায় বিভিন্ন ইউরোপীয় ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ও বিশপ রেজিনাল্ড প্রমুখ ইউরোপীয়ের অধীনে কর্ম করেন। [[১৮২২]] সালে সমাচার চন্দ্রিকা পত্রিকা প্রকাশ করেন ও [[১৮২৮]] সালে প্রভাবশালী সমাজপতি হিসাবে জুরি নিযুক্ত হন। [[১৮৩০]] সালে [[রাজা রামমোহন রায়|রাজা রামমোহন রায়ের]] সংস্কার আন্দোলনের বিরুদ্ধে রাধাকান্ত দেবের নেতৃত্বে ধর্মসভা গঠিত হলে তিনি তার সম্পাদক নিযুক্ত হন। [[সতীদাহ প্রথা]] রদ, ভারতের অর্থনীতিতে বিদেশি বিনিয়োগ ও বিদেশি ধাঁচে সংস্কার প্রবর্তনের তীব্র বিরোধিতা করেন এবং দেশে বিদেশি অর্থনৈতিক উপনিবেশ স্থাপন রোধে জমিদারদের দেশীয় সম্পদ উন্নয়নের প্রস্তাব করেন।
== সম্পাদনা ও সাহিত্যকীর্তি ==
[[ডিসেম্বর ৪|৪ ডিসেম্বর]] [[১৮২১]] সালে সাপ্তাহিক [[সম্বাদ কৌমুদী]] পত্রিকায় সাংবাদিকতা শুরু করেন ভবানীচরণ। পরে রামমোহন রায়ের সঙ্গে ধর্মমত নিয়ে বিরোধ বাধায় তিনি এই কাজ ত্যাগ করেন। ১৮২২ সালের ৫ মার্চ কলুটোলায় নিজে প্রেস স্থাপন করে প্রকাশ করেন ‘সমাচার চন্দ্রিকা’। রক্ষণশীল হিন্দুসমাজের মুখপত্র হিসাবে পত্রিকাটি সপ্তাহে দুই দিন প্রকাশিত হত। ''প্রমথনাথ শর্ম্মণ'' ছদ্মনামে রচনা করেন
[[কলিকাতা কমলালয়]] (১৮২৩) ও [[নববাবুবিলাস]] (১৮২৫) গ্রন্থদুটিতে
== সমালোচনা ==
সংস্কার বিরোধী আন্দোলনের পুরোধা ব্যক্তিত্ব হওয়ায় নবজাগরণের পরবর্তী পর্যায় থেকেই ভবানীচরণ সমালোচিত ও নিন্দিত হতে থাকেন।
== তথ্যসূত্র ==
|