অমর একুশে গ্রন্থমেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ ক্যাট-এ-লট: বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংস্কৃতি থেকে বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সংস্কৃতি-এ স্থানান্তরিত |
→অনুষ্ঠানাদি: বানান ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২৫ নং লাইন:
মেলা চলাকালীন প্রতিদিনই মেলাতে বিভিন্ন আলোচনা সভা, [[কবিতা]] পাঠের আসর বসে; প্রতি সন্ধ্যায় থাকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এছাড়া মেলাতে লেখককুঞ্জ রয়েছে, যেখানে লেখকেরা উপস্থিত থাকেন এবং তাঁদের বইয়ের ব্যাপারে পাঠক ও দর্শকদের সাথে মতবিনিময় করেন। এছাড়া মেলার তথ্যকেন্দ্র থেকে প্রতিনিয়ত নতুন মোড়ক উন্মোচিত বইগুলোর নাম, তদীয় লেখক ও প্রকাশকের নাম ঘোষণা করা হয় ও দৈনিক প্রকাশিত বইয়ের সামগ্রিক তালিকা লিপিবদ্ধ করা হয়। এছাড়া বিভিন্ন [[বেতার|রেডিও]] ও [[টেলিভিশন]] চ্যানেল মেলার মিডিয়া স্পন্সর হয়ে মেলার তাৎক্ষণিক খবরাখবর দর্শক-শ্রোতাদেরকে অবহিত করে। এছাড়াও মেলার প্রবেশদ্বারের পাশেই স্টল স্থাপন করে বিভিন্ন রক্ত সংগ্রাহক প্রতিষ্ঠান স্বেচ্ছাসেবার ভিত্তিতে রক্ত সংগ্রহ করে থাকে।
[[২০১০]] খ্রিস্টাব্দ থেকে এই মেলার প্রবর্তক জনাব [[চিত্তরঞ্জন সাহা|চিত্তরঞ্জন সাহার]] নামে একটি পদক প্রবর্তন করা হয়। পূর্ববর্তী বছরে প্রকাশিত বইয়ের গুণমান বিচারে সেরা বইয়ের জন্য প্রকাশককে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।<ref>[http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2010-02-01&ni=7236 দৈনিক জনকণ্ঠ], ফেব্রুয়ারি ১, ২০১০ (বাংলা)</ref>
== প্রকাশনী নির্বাচন ==
|