ভারতীয় জনতা পার্টি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১০২ নং লাইন:
==== ২০০২ গুজরাত দাঙ্গা ====
{{মূল নিবন্ধ|২০০২ গুজরাত দাঙ্গা}}
২০০২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি [[গোধরা]] শহরের বাইরে মুসলমানেরাশহরে [[গোধরা ট্রেন অগ্নিকাণ্ড|হিন্দু তীর্থযাত্রীবাহী একটি ট্রেনে অগ্নিসংযোগ]] করেছিল।ঘটে ছিল। এই অগ্নিকাণ্ডে শিশুসহ ৫৯ জনের মৃত্যু ঘটে। এই ঘটনাটিকে হিন্দুদের উপর আক্রমণ ধরেপ্রচার নিয়েকরে [[গুজরাত]] রাজ্যের কয়েকটি জেলায় মুসলমান-বিরোধী দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে। কয়েক সপ্তাহ ধরে এই দাঙ্গা চলে।{{sfn|Ghassem-Fachandi|2012|pp=1-31}} এই দাঙ্গায় ২০০০ জন মারা যান এবং ১৫০,০০০ জন গৃহচ্যুত হন।{{sfn|Jaffrelot|2013|p=16}} ধর্ষণ, অঙ্গচ্ছেদ ও অত্যাচারের ঘটনাও ঘটতে থাকে।{{sfn|Jaffrelot|2013|p=16}}{{sfn|Harris|2012}} গুজরাতের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী [[নরেন্দ্র মোদী]] ও অন্যান্য উচ্চপদস্থ সরকারি আধিকারিকদের বিরুদ্ধে দাঙ্গায় নিষ্ক্রিয় থাকার অভিযোগ ওঠে। পুলিশ আধিকারিকদের বিরুদ্ধে দাঙ্গাকারীদের পরিচালনা করার এবং তাদের হাতে মুসলমান-অধিকৃত সম্পত্তির তালিকা তুলে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে।{{sfn|Krishnan|2012}} ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে [[ভারতের সুপ্রিম কোর্ট]] গুজরাতের দাঙ্গার ঘটনাগুলির দ্রুত তদন্তের জন্য বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) গঠন করে। ২০১২ সালে সিট দাঙ্গার অভিযোগ থেকে নরেন্দ্র মোদীকে অব্যহতি দেয়। বিজেপি বিধায়ক তথা নরেন্দ্র মোদীর গুজরাত মন্ত্রিসভার ক্যাবিনেট সদস্য [[মায়া কোডনানি|মায়া কোডনানিকে]] একটি দাঙ্গায় প্রত্যক্ষভাবে মদত দেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়। তাঁর ২৮ বছরের কারাদণ্ড হয়।{{sfn|Hindustan Times|2014}}{{sfn|NDTV.com|2012}} [[পল ব্রাস]], [[মার্থা নাসবম]] ও [[দীপঙ্কর গুপ্ত]] প্রমুখ গবেষকদের মতে, এই দাঙ্গার পিছনে সরকারের যথেষ্ট হাত ছিল।{{sfn|Brass|2005|pp=385-393}}{{sfn|Gupta|2011|p=252}}{{sfn|Nussbaum|2008|p=2}}
 
==== সাধারণ নির্বাচনে পরাজয় ====