ধর্মগ্রন্থধর্মগ্রন্থের বইয়েবইগুলোতে মূলত গীতসংহিতা এবং অন্যান্য কাব্যিক অনুচ্ছেদের (সাধারণত "ক্যান্টিকলস" হিসাবে পরিচিত) মডেলিং করা হয়েছিল, খ্রিস্টীয় স্তবগুলি সাধারণত খ্রিস্টানখ্রিস্টদের ঈশ্বরের প্রশংসা হিসাবে পরিচালিত হয়েছিল। অনেকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যিশুখ্রিষ্টকে উল্লেখ করেন।
প্রথম দিক থেকেই ,খ্রিস্টিনরাখ্রিস্টীয়রা গীতসংহিতা ও স্তবস্তোত্র ওএবং আধ্যাত্মিক গান" গেয়েছিল্লেনগেয়েছিলেন,ব্যক্তিগত উৎসর্গভক্তি বা যৌথ পুজা আর্চনায়।
অ-শাস্ত্রীয় (অর্থাৎ গীত বা ধর্ম স্ংগীত নয়) স্তবগুলি যেগুলি আদি গীর্জায় কালগীর্জা থেকে আজ পর্যন্তপর্যন্তও গাওয়া হয় এগুলি হচ্ছে 'ফোস হিলারন', 'সাব টিউমটুম প্রেসিডিয়াম' এবং 'টে ডিউম'
স্তোত্রের একটি সংজ্ঞা হল "... শ্রদ্ধা এবং নিষ্ঠার সাথে কল্পনা করা একটি গীতিকবিতা কবিতা, যা গাওয়ার জন্য মনোনীত করা হয়েছে এবং যা মানব জীবনে ঈশ্বর বা ঈশ্বরের তাৎপর্যগুলির প্রতি আরাধক মনোভাব প্রকাশ করে। এটিএটির বিন্যাসেবিন্যাস সহজ এবং ছন্দোময় হওয়া উচিত, প্রকৃতপক্ষে আবেগপূর্ণ, গঠনে কাব্যিক এবং সাহিত্যিক, গুনে আধ্যাত্মিক এবং এর ধারণাগুলিতে এতটা প্রত্যক্ষ এবং তাত্ক্ষণিকভাবেতাৎক্ষণিকভাবে স্পষ্ট যে গাওয়ার সময় জনসমাবেশকে একত্রে করে।<ref>Eskew; McElrath (1980). Sing with Understanding, An Introduction to Christian Hymnology. ISBN 0-8054-6809-9.</ref>
খ্রিস্টান স্তোত্রগুলি প্রায়শই বিশেষ বা মৌসুমী বিষয়বস্তু সহ রচিত হয় এবং এগুলি পবিত্র দিনগুলিতে যেমন বড়দিন, ইস্টার এবং সমস্ত সাধুদের উৎসবে অথবা নিদির্ষ্ট মৌসুমে যেমন আবির্ভাব এবং খ্রিস্টানদের চল্লিশদিনব্যাপী পর্ববিশেষ অনুষ্ঠানে গাওয়া হয়।হত। অন্যরাঅন্যগুলি বাইবেলের প্রতি শ্রদ্ধা জোগাতে বা খ্রিস্টীয় উৎসব যেমন যীশুর নৈশ ভোজন অথবা খ্রীষ্টধর্মে দীক্ষাদানোৎসব পালন করতে উৎসাহব্যবহৃত দেয়।হত। কিছু স্তোত্র পৃথক সাধুদের বিশেষত সৌভাগ্যশালী পবিত্র মেরির প্রশংসা করে বা সম্বোধন করে, ক্যাথলিক, এই ধরনের স্তবগুলি বিশেষভাবে পূর্ব গোঁড়া ওএবং কিছুটা উচ্চ গির্জার অ্যাঞ্জেলিকানিজমে এই ধরনের স্তবগুলি বিশেষত প্রচলিত।
একজন স্তোত্র লেখককে স্তবকচয়কনিকা এবং স্তোত্র বা স্তব গান গাওয়া বা রচনাকে বলা হয় স্তবকীর্তন। এই একই শব্দটি নির্দিষ্ট কোন সম্প্রদায় বা সময়কালীন স্তোত্র সংগ্রহের জন্য ব্যবহৃত হয়হত (যেমন ১৯ শতকের লিখিত বা ধর্মকর্ম অনুষ্ঠানকারী স্তব অংশ বলতে বুঝায় "১৯ শতকের ধর্মকর্ম অনুষ্ঠানকারী স্তব সমুহ")। স্তোত্রের সংকলনকে স্তবক বা স্তবগ্রন্থ বলা হয়। এগুলিতে সংগীত অন্তর্ভুক থাকতে পারে নাও থাকতে পারে। স্তবের ছাত্রকে বলা হয় স্তোত্ররচয়িতা এবং স্তবস্তোত্র, পূজারকপূজারী, স্তবগান এরস্তবসমূহের পাণ্ডিত্যপূর্ণ গবেষণাকে বলা স্তোত্রাবলী সম্বন্ধে গবেষণা বা [[স্তোত্রবিদ্যা]]। যে সংগীতেসুরে একটি স্তোত্র গাওয়া যেতে পারে তাকে বলা হয় স্তোত্র সুর।
