মোঃ নুরুল হুদা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অনুচ্ছেদে বিন্যাস ও তথ্যসূত্র
১ নং লাইন:
{{উৎসহীন}}
{{জন্য|একই নামের কবির জন্য|মুহম্মদ নূরুল হুদা}}
{{তথ্যছক ব্যক্তি
৩১ ⟶ ৩০ নং লাইন:
}}
 
'''মোঃ নুরুল হুদা''' ([[৫ এপ্রিল]] [[১৯৪৯]] — [[২৫ জানুয়ারি]] [[২০১৭]]) চাঁদপুর-২ (মতলব উত্তর ও দক্ষিণ) আসন থেকে ৪ বার নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য, সাবেক তথ্য ও সংস্থাপন প্রতিমন্ত্রী, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক ভাইস-চেয়ারম্যান এবং বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা। এছাড়াও তিনি একজনবাংলাদেশ সরকারে সংস্থাপন প্রতিমন্ত্রী ছিলেন <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.ntvbd.com/bangladesh/107755/সাবেক-সংস্থাপন-প্রতিমন্ত্রী-নুরুল-হুদা-আর-নেই/print|শিরোনাম=সাবেক সংস্থাপন প্রতিমন্ত্রী নুরুল হুদা আর নেই|ওয়েবসাইট=NTV মুক্তিযোদ্ধা।Online|সংগ্রহের-তারিখ=2019-10-02}}</ref>
 
==ব্যক্তিগত জীবন==
==জন্ম, শিক্ষাজীবন ও রাজনৈতিক জীবন==
মোঃ নূরুল হুদা [[চাঁদপুর জেলা|চাঁদপুর জেলার]] [[মতলব উত্তর উপজেলা| মতলব উত্তর উপজেলার]] বাগানবাড়ী ইউনিয়নের খন্দকারকান্দী গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। তার পিতার নাম মাওলানা আব্দুর রহমান। তার স্ত্রীর নাম খুশী আক্তার। তার ২ সন্তান। এরা হলেন তানভীর হুদা শুভ ও সানভীর হুদা শান্ত। তিনি স্কুলে পড়ার সময়ই ছাত্র রাজনীতির সাথে যুক্ত হন। ১৯৬৯ সালে বৃহত্তর কুমিল্লা সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহবায়কের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বৃহত্তর কুমিল্লা বেঙ্গল লিবারেশন ফোর্স (বি এল এফ) এর ডেপুটি কমান্ডার ছিলেন । ১৯৭৩ সালের বিসিএস ক্যাডার হিসেবে যুক্ত হন। ১৯৭৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ২৯ বছর বয়সে সরকারি চাকরি (ম্যাজিস্ট্রেট) ছেড়ে তৎকালীন কুমিল্লা জেলার মতলব নির্বাচনী আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ওই বছরেরই [[৪ এপ্রিল]] তৎকালীন প্রেসিডেন্ট [[জিয়াউর রহমান| জিয়াউর রহমানের]] হাত ধরে [[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল|বিএনপিতে]] যোগদান করেন। বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে এ আসন থেকে ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ইং সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯১ সালের প্রথম ৬মাস তথ্য প্রতিমন্ত্রী এবং পরবর্তী দুই বছর সংস্থাপন প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
 
== শিক্ষা ও কর্মজীবন ==
হুদা স্কুলে পড়ার সময়ই ছাত্র রাজনীতির সাথে যুক্ত হন। ১৯৬৯ সালে বৃহত্তর কুমিল্লা সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহবায়কের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বৃহত্তর কুমিল্লা বেঙ্গল লিবারেশন ফোর্স (বি এল এফ) এর ডেপুটি কমান্ডার ছিলেন । ১৯৭৩ সালের বিসিএস ক্যাডার হিসেবে যুক্ত হন। ১৯৭৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ২৯ বছর বয়সে সরকারি চাকরি (ম্যাজিস্ট্রেট) ছেড়ে তৎকালীন কুমিল্লা জেলার মতলব নির্বাচনী আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ওই বছরেরই [[৪ এপ্রিল]] তৎকালীন প্রেসিডেন্ট [[জিয়াউর রহমান| জিয়াউর রহমানের]] হাত ধরে [[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল|বিএনপিতে]] যোগদান করেন। বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে এ আসন থেকে ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ইং সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯১ সালের প্রথম ৬মাস তথ্য প্রতিমন্ত্রী এবং পরবর্তী দুই বছর সংস্থাপন প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
 
==সংস্কৃতি চর্চা==
তিনি অনেক জনপ্রিয় গানের গীতিকারও ছিলেন। তার লেখা জনপ্রিয় গানগুলোর মধ্যে লাকি আখন্দের সুরে আগে যদি জানিতাম, মামুনিয়া অন্যতম।