পলিন ফাইফার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যছক যোগ
হেমিংওয়ের সাথে বিবাহ
২৭ নং লাইন:
===প্রারম্ভিক জীবন===
ফাইফার ১৮৯৫ সালের ২২শে জুলাই [[আইওয়া]]র পার্কারসবার্গে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা পল একজন আবাসন প্রকল্প ব্যবসায়ী ছিলেন এবং মাতা ম্যারি ফাইফার। তারা ১৯০১ সালে সপরিবারে সেন্ট লুইসে চলে যান এবং তিনি সেখানে সেন্ট লুইসের ভিজিটেশন একাডেমিতে পড়াশোনা করেন। তার পরিবার পরবর্তীকালে আর্কানসাসের পিগটে চলে গেলেও ফাইফার মিজুরিতেই অবস্থান করেন এবং ১৯১৮ সালে মিজুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব জার্নালিজম থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। ক্লিভল্যান্ডে ''ক্লিভল্যান্ড প্রেস'' ও নিউ ইয়র্কে ''[[দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ]]'' সংবাদপত্রে কাজ করার পর ফাইফার ''[[ভ্যানিটি ফেয়ার (ম্যাগাজিন)|ভ্যানিটি ফেয়ার]]'' ও ''[[ভোগ (ম্যাগাজিন)|ভোগ]]'' ম্যাগাজিনে কাজ করেন। ভোগ ম্যাগাজিনের হয়ে [[প্যারিস]] যাওয়ার পর ১৯২৬ সালে [[আর্নেস্ট হেমিংওয়ে]] ও তার প্রথম স্ত্রী [[হ্যাডলি রিচার্ডসন]]ের সাথে তার পরিচয় হয়।<ref name="কার্ট-১৯৮৩">{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=কার্ট |প্রথমাংশ1=বার্নিস |শিরোনাম=The Hemingway Women: Those Who Loved Him – the Wives and Others |তারিখ=১৯৮৩ |প্রকাশক=ডব্লিউ ডব্লিউ নর্টন অ্যান্ড কোং |অবস্থান=নিউ ইয়র্ক}}</ref>
 
===হেমিংওয়ের সাথে বিবাহ===
১৯২৬ সালে বসন্তে [[আর্নেস্ট হেমিংওয়ে]]র প্রথম স্ত্রী [[হ্যাডলি রিচার্ডসন]] পলিনের সাথে হেমিংওয়ের প্রেমের সম্পর্ক বিষয়ে অবগত হন। জুলাই মাসে পলিন পাল্পলোনাতে এই দম্পতির এক বার্ষিক ভ্রমণে তাদের সাথে যোগ দেন।{{sfn|মেলো|১৯৯২|p=৩৩৩}} প্যারিসে ফিরে আসার পর হ্যাডলি ও হেমিংওয়ে আলাদা হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন, এবং নভেম্বর হ্যাডলি আনুষ্ঠানিকভাবে বিবাহবিচ্ছেদের অনুরোধ জানান।{{sfn|মেলো|১৯৯২|pp=৩৩৮-৩৪০}} ১৯২৭ সালের জানুয়ারিতে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে।<ref name="কার্ট-১৯৮৩"/>
 
হেমিংওয়ে ও পলিন ১৯২৭ সালের মে মাসে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন, এবং তারা লে গ্রো-দ্যু-রোয়াতে মধুচন্দ্রিমায় যান।{{sfn|মেয়ার্স|১৯৮৫|p=১৭২}}{{sfn|মেলো|১৯৯২|pp=৩৪৮-৩৫৩}} পলিনের পরিবার ছিল বিত্তশালী ও ক্যাথলিক ধর্মাবলম্বী। বিবাহের পূর্বে হেমিংওয়ে ক্যাথলিক ধর্মে দীক্ষিত হন।{{sfn|মেলো|১৯৯২|p=১৯৪}} এই বছরের শেষের দিকে পলিন অন্তঃসত্ত্বা হন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে যেতে চান। [[জন ডস প্যাসস]] তাদের [[কি ওয়েস্ট]]ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। তারা ১৯২৮ সালের মার্চে প্যারিস ত্যাগ করেন।{{sfn|মেয়ার্স|১৯৮৫|p=২০৪}}
 
==তথ্যসূত্র==