মোহাম্মদ তোয়াহা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎রাজনৈতিক জীবন: লিংক সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ: ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
১৬ নং লাইন:
 
===ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ===
তোয়াহা আন্দোলনের প্রারম্ভিক অংশ সময় ছিলসময়ে সত্যিকার অর্থেই সক্রিয় ছিলেন। তিনি [[বাংলা ভাষা আন্দোলন|ভাষা আন্দোলনের]] শুরু থেকে তিনি অধিকাংশ পোষ্টার, নিবন্ধ, লিফলেট তৈরী করেছিলেন। ১১ মার্চ, ১৯৪৮ তারিখে যখন তোয়াহার নেতৃত্বে একটি দল সচিবালয়ে [[খাজা নাজিমুদ্দিন|খাজা নাজিমুদ্দিনের]] কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দিতে যায় তখন পুলিশ তাকে গ্রেফতার করা।করে। পরে তিনি তাদের দ্বারা নির্যাতননির্যাতিত হন এবং অসুস্থতা কাটিয়ে উঠতে তাকে হাসপাতালে একটাএক সপ্তাহ থাকতে ছিল হয়েছিল।
 
রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটি এরকমিটির একজন নেতা হিসেবে, তোয়াহা সরকারের সাথে সকল ধরনের বৈঠকে অংশ নিতেন। তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] ফজলুল হক হলের ভিপি ছিলেন। যখন [[মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ]] সেখানে এসেছিলেন, তোয়াহা তাকে তাদের ভাষা চাহিদা সম্পর্কে একটি স্মারকলিপি পেশ করেছিলেন। সরকার যখন আরবি লিপি ব্যবহার করে বাংলা লেখার জন্য প্রচারনা চালাচ্ছিল তখন তনিতিনি এর বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। [[সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মী পরিষদ|সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মী পরিষদে]] তিনি যুব লীগের সংবাদদাতা ছিলেন। ১৯৫২ সালের শেষের দিকে ছাত্র রাজনীতিতে যুক্ত থাকার কারণে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
 
রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটি এর একজন নেতা হিসেবে, তোয়াহা সরকারের সাথে সকল ধরনের বৈঠকে অংশ নিতেন। তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] ফজলুল হক হলের ভিপি ছিলেন। যখন [[মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ]] সেখানে এসেছিলেন, তোয়াহা তাকে তাদের ভাষা চাহিদা সম্পর্কে একটি স্মারকলিপি পেশ করেছিলেন। সরকার যখন আরবি লিপি ব্যবহার করে বাংলা লেখার জন্য প্রচারনা চালাচ্ছিল তখন তনি এর বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। [[সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মী পরিষদ|সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মী পরিষদে]] তিনি যুব লীগের সংবাদদাতা ছিলেন। ১৯৫২ সালের শেষের দিকে ছাত্র রাজনীতিতে যুক্ত থাকার কারণে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
===১৯৫৪-১৯৭০===
তিনি দুই বছর পরে মুক্তি পান এবং ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে অংশগ্রণ করেছিলেন যেখানে [[যুক্তফ্রন্ট]] জয়ী হয়েছিল। প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য হিসেবে তিনি নির্বাচিত হন।<ref>আহমেদ, মনোয়ার, "ভাষা আন্দোলনের সচিত্র দলিল", পৃ ২৯. {{আইএসবিএন|984-401-147-7}}</ref> ১৯৫৬ সালে তিনি পূর্ব পাকিস্তান মজদুর ফেডারেশন নামে একটি শ্রমিক সংগঠন গড়ে তোলেন এবং এর সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৫৭ সালে তিঞ্জ আবদুল হামিদ খান ভাসানীর জাতীয় আওয়ামী পার্টির সাথে যুক্ত হন এবং পরে এর সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান সামরিক আইন জারি করার পরে তিনি গোপন রাজনীতিতে ফিরে আসেন। ১৯৬৯ সালে তিনি আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক ছিলেন।