বংশাণুসমগ্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
উইকিসংযোগ যোগকরণ
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৯ নং লাইন:
বংশাণুসমগ্র যত বড় হবে, তার ধারণ করা তথ্যের পরিমাণও তত বেশি হবে। তবে সেই সম্পূর্ণ তথ্যের মর্মার্থ উদ্ধার করা এখনো পুরোপুরি সম্ভব হয়নি। জীবদেহে বহুসংখ্যক [[কোষ (জীববিজ্ঞান)|কোষ]] থাকে। প্রতিটি কোষ সেই জীবের বিকাশ এবং গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা বহন করে। এই সকল নির্দেশনার সমন্বয়ই হলো বংশাণুসমগ্র যা ডিএনএ কিংবা আরএনএ দিয়ে গঠিত। দেহের প্রতিটি কোষ একই বংশাণুসমগ্র বহন করে, তা [[ত্বক|ত্বকেরই]] হোক কিংবা [[হৃৎপিণ্ড|হৃৎপিণ্ডেরই]] হোক; কিন্তু ঐ কোষের জন্য প্রয়োজনীয় বংশাণুগুলিই কার্যকর হয়ে থাকে।
 
[[আন্তর্জাতিক মানব বংশাণুসমগ্র কর্মসূচিপ্রকল্প]] ১৩ বছর ধরে গবেষণা করে শেষ পর্যন্ত ২০০৩ সালে মানব বংশাণুসমগ্রের ভেতরে অবস্থিত ৩ শত কোটি ডিএনএ বেস জোড়ের পূর্ণাঙ্গ অনুক্রম উদ্ঘাটন করতে সক্ষম হয়। এই মানব বংশাণুসমগ্রে একটি মানুষের সমস্ত বংশগতিমূলক তথ্য সঞ্চিত আছে। ভবিষ্যতে এই তথ্য বংশানুক্রমে অর্জিত বিভিন্ন ব্যাধি নির্ণয় ও চিকিৎসায় সাহায্য করবে।
 
[[১৯২০]] সালে [[জার্মানি]]র [[হামবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়|হামবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের]] [[উদ্ভিদবিজ্ঞান|উদ্ভিদবিজ্ঞানের]] অধ্যাপক [[হান্স ভিংক্‌লার]] ইংরেজি "জিন" (অর্থাৎ "বংশাণু") ও "ক্রোমোজোম" (অর্থাৎ "বংশসূত্র") পরিভাষা দুইটির অংশবিশেষ জোড়া লাগিয়ে ইংরেজি "জিনোম" পরিভাষাটি উদ্ভাবন করেন।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |লেখক = Joshua Lederberg and Alexa T. McCray | শিরোনাম='Ome Sweet 'Omics -- A Genealogical Treasury of Words | সাময়িকী=The Scientist | খণ্ড=15 | সংখ্যা নং=7 | বছর=2001 | ইউআরএল=http://lhncbc.nlm.nih.gov/lhc/docs/published/2001/pub2001047.pdf}}</ref>