সিরাজগঞ্জ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→তথ্যসূত্র: জমির দাগ নম্বর |
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) শহরের নিবন্ধ থেকে জেলা সম্পর্কিত তথ্য অপসারণ |
||
১ নং লাইন:
'''সিরাজগঞ্জ''' মধ্য [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] অবস্থিত একটি শহর। এটি [[যমুনা নদী]]র পশ্চিম তীরে, এবং [[ঢাকা]] শহর হতে প্রায় ১১০ কিলোমিটার (৭০ মাইল) উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত।
বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত সিরাজগঞ্জ জেলা 'উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার' হিসেবে সুপরিচিত। যমুনা নদী বিধৌত এ জেলার ভৌগোলিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গন বৈচিত্র্যময়। এ জেলাটি দুর্যোগপ্রবণ এলাকা হিসেবে পরিচিত। জেলার ৯টি উপজেলার মধ্যে ৫টি উপজেলাই যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত। ফলে নদী ভাঙ্গন এ জেলার জনসাধারণের নিত্যসঙ্গী। এছাড়া বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে চলনবিলের অবস্থান। ভৌগোলিক কারণেই বন্যা, খরা, নদী ভাঙ্গনসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে এ জেলার জনসাধারণ জর্জরিত। সব মিলিয়ে দারিদ্র্য, বেকারত্ব এবং বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ এ জেলার আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পথে অন্তরায়।
== নামকরণ ==
[[বেলকুচি উপজেলা|বেলকুচি]] থানায় সিরাজউদ্দিন চৌধুরী নামক একজন ভূস্বামী (জমিদার) ছিলেন। তিনি তাঁর নিজ মহালে একটি ‘[[গঞ্জ]]’ স্থাপন করেন। তাঁর নামানুসারে এর নামকরণ করা হয় [[সিরাজগঞ্জ জেলা|সিরাজগঞ্জ]]। কিন্তু এটি ততটা প্রসিদ্ধি লাভ করেনি। [[যমুনা নদী (বাংলাদেশ)|যমুনা নদী]]র ভাঙ্গনের ফলে ক্রমে তা নদীগর্ভে বিলীন হয় এবং ক্রমশঃ উত্তর দিকে সরে আসে। সে সময় সিরাজউদ্দিন চৌধুরী ১৮০৯ সালের দিকে খয়রাতি মহল রূপে জমিদারি সেরেস্তায় লিখিত ভূতের দিয়ার মৌজা [[নিলাম|নিলামে]] ক্রয় করেন। তিনি এই স্থানটিকে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রধান স্থানরূপে বিশেষ সহায়ক মনে করেন। এমন সময় তাঁর নামে নামকরণকৃত সিরাজগঞ্জ স্থানটি পুনরায় নদীভাঙ্গনে বিলীন হয়। তিনি ভূতের দিয়ার মৌজাকেই নতুনভাবে ‘[[সিরাজগঞ্জ জেলা|সিরাজগঞ্জ]]’ নামে নামকরণ করেন। ফলে ভূতের দিয়ার মৌজাই ‘[[সিরাজগঞ্জ জেলা|সিরাজগঞ্জ]]’ নামে স্থায়ী রূপ লাভ করে।
==তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{সিরাজগঞ্জ জেলা}}
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের শহর]]
[[বিষয়শ্রেণী:সিরাজগঞ্জ
|