উসমান ইবনে মাজউন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
উসমান ইবনে মাজউন সাহাবা প্রকাশ
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
১ নং লাইন:
'''উসমান ইবনে মাজউন '''(রাঃ) (মৃত্যু ২ হিজরী/৬২৪ খ্রিস্টাব্দ) ছিলেন মুহাম্মদ সঃ এর একজন প্রখ্যাত [[সাহাবা]] । উসমান ইবনে মাজউন ছিলেন ভদ্র ও শান্ত প্রকৃতির । তিনি ১৪ তম ব্যক্তি হিসেবে ইসলাম গ্রহন করেন ।
 
==নাম ও বংশ পরিচয়==
৮ নং লাইন:
==হাবশায় হিজরত==
 
[[নবুওয়তের পূর্বে মুহাম্মদ|নবুওয়াতের]] ৫ম পঞ্চম বছরে [[কুরাইশ বংশ|কুরাইশদের]] অত্যাচারের প্রেক্ষিতে রাসুল(সঃ) এর নির্দেশনায় সর্বপ্রথম মুসলমানদের একটি কাফেলা হাবশায় হিজরত করেন উসমান ইবন মাজউন কিছুদিন অবস্থান করলে তিনি শুনতে পান মক্কার প্রভাবশালী সকল গোত্র ইসলাম গ্রহন করেছেন । তিনি এই সংবাদ শুনে খুশি মনে মক্কার দিকে রওনা হন কিন্তু মক্কার কাছাকাছি এসে শুনতে পান কথাটি মিথ্যা । এমন সময় হাবশা অতি দূর বলে সেখানে ফেরত যাওয়া কষ্টকর ভেবে সবাই নিজ আত্মীয়দের সহযোগিতায় মক্কায় প্রবেশ করেন । <ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=সিরাতে রাসুল সঃ|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=৩২১,৩২২|আইএসবিএন=}}</ref>
 
==মক্কায় নির্যাতিত==
 
উসমান ইবনে মাজউন প্রভাবশালী সাহিত্যিক [[ওয়ালিদ ইবন মুগীরা|ওয়ালিদ ইবন মুগীরার]] নিরাপত্তায় মক্কায় প্রবেশ করেন ফলে তিনি কুরাইশদের অত্যাচার থেকে রেহাই পান । অপরদিকে মক্কার অনন্য মুসলিমরা তখন নির্যাতনের মধ্য দিয়ে দিন অতিবাহিত করছে । এমনটা তিনি পছন্দ করলেন না ইসলাম ও রাসুল(সঃ) এর ভালোবাসার ফলে তিনি ওয়ালিদ ইবন মুগিরার নিরাপত্তা থেকে বের হয়ে যান এবং পরবর্তীতে অত্যাচারের স্বীকার হন । <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bd-pratidin.com/editorial/2016/08/20/164516|শিরোনাম=অন্যের দুঃখে দুঃখী না হলে মুসলমান হওয়া যায় না {{!}} বাংলাদেশ প্রতিদিন|ওয়েবসাইট=Bangladesh Pratidin|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-09-18}}</ref>
উসমান ইবন মাজউন আরবের বিখ্যাত কবি লাবীদ ইবন রাবীয়ার সাথে কুরাইশদের একটি কবিতার মজলিসে গেলেন । লাবীদ একটি কবিতা বলল,"ওহে, আল্লাহ ছাড়া সবকিছুই বাতিল-আসর"
তখন উসমান এই বাক্যের সত্যতা দিলেন । কিন্তু লাবীদ যখন দ্বিতীয় বাক্যটি পাঠ করলেন, "এবং সকল সম্পদই (ধারণা) নিশ্চিত ধ্বংস হবে – তখন উসমান ইবন মাজউন এর প্রতিবাদ করলে নির্যাতনের স্বীকার হন । এরপরে ওয়ালিদ ইবন মুগীরা তাকে পুনরায় নিরাপত্তায় নিতে চাইলে উসমান অস্বীকার করেন । <ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=হায়াতুস সাহাবা, ( ১ম খন্ড)|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>
২৪ নং লাইন:
==মৃত্যু==
 
[[বদরের যুদ্ধ|বদর যুদ্ধের]] ফরতি পথে ঐ অসুস্থতার জের ধরেই ২য় হিজরিতে তিনি ইন্তিকাল করেন । তিনি মদীনায় স্বাভাবিক মৃত্যুবরণকারী প্রথম মুহাজির এবং মদীনার বাকী গোরস্তানে দাফনকৃত প্রথম মুসলমান। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=মুসতাদরাকে হাকিম - (১১/১৯৩)|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>