বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[পরীক্ষিত সংশোধন][পরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
১৬৭ নং লাইন:
'''[[১১নং সেক্টর]]''' <br> কিশোরগঞ্জ মহকুমা বাদে সমগ্র ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল জেলা এবং নগরবাড়ি-আরিচা থকে ফুলছড়ি-বাহাদুরাবাদ পর্যন্ত যমুনা নদী ও তীর অঞ্চল <br> মেজর [[জিয়াউর রহমান]] (জুন - অক্টোবর)<ref>[http://www.bengalrenaissance.com/war.html List of Sectors in Bangladesh Liberation War]</ref> <br> মেজর [[আবু তাহের]] (অক্টোবর-নভেম্বর) <br> [[এম হামিদুল্লাহ খান|স্কোয়ড্ৰণ লীডাৱ এম হামিদুল্লাহ খান]] (নভেম্বর-ফেব্ৰুয়াৱী)
 
* ১০ নং সেক্টরটি ছিল কমান্ডার-ইন-চিফের (সি-ইন-সি) সরাসরি তত্ত্বাবধানে, যার মধ্যে নৌ-বাহিনী ও সি-ইন-সির বিশেষ বাহিনীও অন্তর্ভুক্ত ছিল।<ref>[http://www.liberationmuseum.org.bd/bangladesh_liberation_armed_forces.htm Bangladesh Liberation Armed Force] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20080317014224/http://www.liberationmuseum.org.bd/bangladesh_liberation_armed_forces.htm |তারিখ=১৭ মার্চ ২০০৮ }}, Liberation War Museum, Bangladesh.</ref> তবে উপযুক্ত কোন কর্মকর্তা ছিলেন না বলে ১১ নং সেক্টরের (নৌ সেক্টর) কোন সেক্টর অধিনায়ক ছিল না; এ সেক্টরের গেৱিলাৱাগেরিলারা যখন যে সেক্টরে অভিযান চালাতেন, তখন সে সেক্টরের সেক্টর অধিনায়কের অধীনে থাকতেন।<ref>গেৱিলাদেৱগেরিলাদেৱ ইতিহাস (পৃষ্ঠা ১০) - মুহম্মদ জাফর ইকবাল</ref> গেৱিলাদেৱগেরিলাদেৱ বেশির ভাগ প্রশিক্ষণ শিবির ছিল সীমান্ত এলাকায় এবং ভারতের সহায়তায় গেৱিলাগেরিলা প্রশিক্ষণ লাভ করত। সম্মুখ যুদ্ধে লড়াই করার জন্যে তিনটি ব্রিগেড (১১ ব্যাটালিয়ন) তৈরি করা হয়। এছাড়াও প্রায় ১,০০০ [[গেরিলা]] প্রশিক্ষণ দিয়ে দেশের ভেতরে নিয়মিত বিভিন্ন অভিযানে পাঠানো হতো।
 
আগস্ট মাস থেকে শুরু হয় পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক নৌ-আক্রমণ। ইতিহাসে এ আক্রমণ '''[[অপারেশন জ্যাকপট]]''' নামে পরিচিত।