তাফহিমুল কুরআন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিবরণ
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
 
'''''তাফহীমুল কুরআন হলো''''' [[কোরআন]] সম্পর্কে মুসলিম [[দার্শনিক]] ও ইসলাম ধর্মের পণ্ডিত [[সাইয়েদ আবুল আ'লা মওদুদী|সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদীর]] ভাষ্য অনুযায়ী ৬ খণ্ডে [[কোরআন|কোরআনের]] ব্যাখ্যামূলক [[কুরআন অনুবাদ|অনুবাদ]]। [[সাইয়েদ আবুল আ'লা মওদুদী|মাওলানা মওদুদী]] এ তাফসীর লেখার জন্যে ৩০ বছর সময় ব্যয় করেন। তিনি ১৯৪২ সালে উর্দু ভাষায় শুরু করেন এবং ১৯৭২ সালে এটি সম্পন্ন করেন। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.banglatafheem.com/index.php?option=com_content&view=article&id=48&Itemid=54|শিরোনাম=অনুবাদকের কথা|তারিখ=|ওয়েবসাইট=www.banglatafheem.com|প্রকাশক=BanglaTafhim|ভাষা=Bengali|সংগ্রহের-তারিখ=28 February 2016|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160310225906/http://www.banglatafheem.com/index.php?option=com_content&view=article&id=48&Itemid=54|আর্কাইভের-তারিখ=১০ মার্চ ২০১৬|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref>
 
==বিবরণ==
''তাফহীম'' আধুনিকতাবাদী ''সংবিধানের'' সমন্বয় এবং আধুনিক ইসলামী চিন্তাধারাকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছে। এটা বিভিন্ন উপায়ে ঐতিহ্যগত তাফসীর থেকে থেকে ভিন্ন। এটি ধর্মগ্রন্থের উপর একটি ঐতিহ্যবাহী ভাষ্যের চেয়ে বেশি কারণ এতে অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান, ইতিহাস এবং রাজনীতি সম্পর্কিত আলোচনা রয়েছে। তার পাঠ্যাংশে, মওদূদী কুরআনের দৃষ্টিকোণকে তুলে ধরেছেন এবং যুক্তি দিয়েছেন যে ইসলাম সকল গোলকের মধ্যে যথেষ্ট নির্দেশনা দেয়।
 
মওদুদীর আয়াতসমূহের পিছনে ঐতিহাসিক কারণ সহ মুহাম্মদের সুন্নাহ থেকে কুরআনের আয়াতের ব্যাখ্যা প্রদানের আদর্শ কৌশল ব্যবহার করেন। তাফহীম সাধারণভাবে আধুনিক বিশ্বের এবং বিশেষ করে মুসলিম সম্প্রদায়ের মুখোমুখি হওয়া সমস্যার সাথে ব্যাপকভাবে আলোচনা করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.islam.net.bd/tafheem/|শিরোনাম=Tafheem at ইসলাম.net.bd|ওয়েবসাইট=www.islam.net.bd|সংগ্রহের-তারিখ=2019-09-07}}</ref>
 
== নামকরণ ==
''তাফহীম'' আরবী শব্দ ‘ফাহম’ থেকে এসেছে যার মানে "বোঝা"। <ref>[http://www.islam101.com/quran/maududi/iindex.htm Al Maududi, chapter introductions]</ref>
 
== অনুবাদ ==
মওদুদী [[উর্দু ভাষা|উর্দুতে]] তাঁরতার রচনা লিখেছেন। এর পরে থেকে [[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]], [[হিন্দি ভাষা|হিন্দি]], [[বাংলা ভাষা|বাংলা]], [[মালয়ালম ভাষা|মালয়ালাম]], [[মারাঠি ভাষা|মারাঠি]] এবং [[পশতু ভাষা|পশতু]] সহ একাধিক ভাষায় এটি অনুবাদ করা হয়েছে। প্রথম ইংরেজী অনুবাদ করেছিলেন চৌধুরী আকবর খান।
 
২০০৬ সালে, ইসলামিক ফাউন্ডেশন ''কুরআনকে বোঝার পক্ষে'' শিরোনামের অধীনে জাফর ইসহাক আনসারী কর্তৃক একটি সংক্ষিপ্ত আকারের ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশ করে।
 
== তথ্যসূত্র ==